মায়ানমারে অভ্যন্তরীন চলমান যুদ্ধের জের ধরে গত ৩ দিনে সেদেশের সেনা ও বিজিপির মোট ৩৪ জন পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে এই ১৮ জন ভিন্ন ভিন্ন সময়ে পালিয়ে এসে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন।
বিজিবি সদর দফতরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, মঙ্গলবার সকালে রেজুপাড়া সীমান্ত দিয়ে ২ জন এবং জমছড়ি সীমান্ত দিয়ে ১০ জন প্রবেশ করেন। এরপর দুপুরে বাইশফাড়ি সীমান্ত দিয়ে আসেন আরও ১ জন। সবশেষ বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে জমছড়ি সীমান্ত দিয়ে আরও ৫ জন প্রবেশ করেন। এই ১৮ জনের মধ্যে বিজিপির ছাড়াও সেনা সদস্য রয়েছে। তবে কোন বাহিনীর কত জন সদস্য তা এখন বলা যাচ্ছে না।
এদের কাছ থেকে অস্ত্র জমা নিয়ে বিজিবি তাদের হেফাজতে নিয়েছে। তাদের এখন নাইক্ষ্যংছড়ি সদরে ১১ বিজিবির হেফাজতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এ নিয়ে গত ৩ দিনে মোট ৩৪ জন পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন।
এর আগে সোমবার (১৫ এপ্রিল) দুপুরে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বাইশফাড়ি সীমান্ত দিয়ে ২ সেনা সদস্য পালিয়ে আসেন। এর আগে রোববার (১৪ এপ্রিল) টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে আসেন বিজিপির ১৪ জন সদস্য। নতুন করে আসা ৩৪ জনকেই নাইক্ষ্যংছড়ি সদরে ১১ বিজিবির হেফাজতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেখানে আগে থেকে ১৮০ জন আশ্রিত রয়েছে।
এ নিয়ে মোট ২১৪ জন সেখানে রয়েছে। আগে থাকা ১৮০ জনের মধ্যে গত ৩০ মার্চ মায়ানমার সেনাবাহিনীর ৩ জন সদস্য নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেন। এর আগে ১১ মার্চ আশ্রয় নেন আরও ১৭৭ জন বিজিপি ও সেনা সদস্য। এর আগে কয়েক দফায় বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছিলেন আরও ৩৩০ জন। যাদের গত ১৫ ফেব্রুয়ারি মায়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছিলো।
মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪
মায়ানমারে অভ্যন্তরীন চলমান যুদ্ধের জের ধরে গত ৩ দিনে সেদেশের সেনা ও বিজিপির মোট ৩৪ জন পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে এই ১৮ জন ভিন্ন ভিন্ন সময়ে পালিয়ে এসে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন।
বিজিবি সদর দফতরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, মঙ্গলবার সকালে রেজুপাড়া সীমান্ত দিয়ে ২ জন এবং জমছড়ি সীমান্ত দিয়ে ১০ জন প্রবেশ করেন। এরপর দুপুরে বাইশফাড়ি সীমান্ত দিয়ে আসেন আরও ১ জন। সবশেষ বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে জমছড়ি সীমান্ত দিয়ে আরও ৫ জন প্রবেশ করেন। এই ১৮ জনের মধ্যে বিজিপির ছাড়াও সেনা সদস্য রয়েছে। তবে কোন বাহিনীর কত জন সদস্য তা এখন বলা যাচ্ছে না।
এদের কাছ থেকে অস্ত্র জমা নিয়ে বিজিবি তাদের হেফাজতে নিয়েছে। তাদের এখন নাইক্ষ্যংছড়ি সদরে ১১ বিজিবির হেফাজতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এ নিয়ে গত ৩ দিনে মোট ৩৪ জন পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন।
এর আগে সোমবার (১৫ এপ্রিল) দুপুরে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বাইশফাড়ি সীমান্ত দিয়ে ২ সেনা সদস্য পালিয়ে আসেন। এর আগে রোববার (১৪ এপ্রিল) টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে আসেন বিজিপির ১৪ জন সদস্য। নতুন করে আসা ৩৪ জনকেই নাইক্ষ্যংছড়ি সদরে ১১ বিজিবির হেফাজতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেখানে আগে থেকে ১৮০ জন আশ্রিত রয়েছে।
এ নিয়ে মোট ২১৪ জন সেখানে রয়েছে। আগে থাকা ১৮০ জনের মধ্যে গত ৩০ মার্চ মায়ানমার সেনাবাহিনীর ৩ জন সদস্য নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেন। এর আগে ১১ মার্চ আশ্রয় নেন আরও ১৭৭ জন বিজিপি ও সেনা সদস্য। এর আগে কয়েক দফায় বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছিলেন আরও ৩৩০ জন। যাদের গত ১৫ ফেব্রুয়ারি মায়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছিলো।