মনিরুজ্জামান চৌধুরী, নোয়াখালী
অতিবৃষ্টি ও বন্যার কারণে নোয়াখালীর ৮২ ইউনিয়ন ও ৭ টি পৌরসভা বন্যা কবলিত হয়ে ২৫ লাখ মানুষ পানি বন্দি হয়ে পড়েছে। নোয়াখালীতে পানি এখনও কমছেনা। এর মধ্যে ৩৬ হাজার মানুষ বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, ও ধর্ণ্যার্ড ব্যাক্তিদের বাড়ী ঘরে আশ্রয় নিয়েছে। এর সরকারী তালিকা ভুক্ত আশ্রয়ায়ন কেন্দ্র হচ্ছে ৫০২ টি। শনিবার বিকেলে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ২০০ টিতে প্রয়োজনীয় খাদ্য,পৌঁছেনি।
একটি কেন্দ্রে ও শিশু খাদ্য বা গোল খাদ্য দিতে দেখা যায়নি।কেন্দ্রগুলিতে বিশুদ্ধ খাওয়ার পানির ও তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। কারন স্কুল কলেজ ও মাদ্রাসায় আশ্রয়ন কেন্দ্রের টিউব অয়েল গুলির অধিকাংশই অকেজো।আবার বন্ধ্যা কবলিত এলাকার প্রায় টিউবওয়েল গুলি পানিতে তলিয়ে গেছে। আবার শৌচাগার গুলির অধিকাংশই ব্যাবহার অযোগ্য। তাই বর্ণাত্য মানুষরা নিজের বাড়িতে চৌকির উপর চৌকি দিয়ে বসবাস করলেও কেন্দ্রে যেতে চায় না।
জেলা এখান ও দূযোগ কর্মকর্তা জানান, দুদিন পূর্বে উপজেলা নির্বাহী অফিসারদের মাধ্যমে ৫৫০ মেট্রিক টান জিআরইউর চাল,ও শুকনো খাওয়ার কেনার জন্য ২৪ লাখ ৬৫ হাজার টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এবং শুক্রবার রাতে পুনরায় আরো ৩৬৫ মেঃ টান চাল ও ১ হাজার শুকানো খাওয়ারের প্যাকেট বরাদ্দ দেয়া হয়।এগুলির মধ্যে বেগমগন্জে ৭০০ এবং সদরে ৩০০ প্যাকেট বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এসকল বরাদ্দের এখান সামগ্রী এখনও অনেক এলাকায় বিলি করা শুরু হয়নি।তা ছাড়া প্রয়োজনের তুলনায় এত কমে বরাদ্দ হওয়ায় অনেক চেয়ারম্যানরা বিতরণে হাত দিতে ঝুকি মনে করছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেগমগঞ্জের এক চেয়ারম্যান জানান, সরকারী এখান আসার আগেই রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মিরা তাদের অংশ দাবি করছেন।
কারণ হিসেবে ইউএনওরা জানান, কেন কেনো এলাকার চেয়ারম্যানরা আত্মগোপনে, আবার রাস্তাঘাট পানিতে তলিয়ে গেছে।
অনেক ইউএনও মনে করেন পানি কমলে বাড়ী বাড়ী এখান বিতরণ করতে সুবিধা হবে। কারণ এখন কেহ আশ্রয়ন কেন্দ্রে আবার কেহ বাড়ীতে।
মনিরুজ্জামান চৌধুরী, নোয়াখালী
রোববার, ২৫ আগস্ট ২০২৪
অতিবৃষ্টি ও বন্যার কারণে নোয়াখালীর ৮২ ইউনিয়ন ও ৭ টি পৌরসভা বন্যা কবলিত হয়ে ২৫ লাখ মানুষ পানি বন্দি হয়ে পড়েছে। নোয়াখালীতে পানি এখনও কমছেনা। এর মধ্যে ৩৬ হাজার মানুষ বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, ও ধর্ণ্যার্ড ব্যাক্তিদের বাড়ী ঘরে আশ্রয় নিয়েছে। এর সরকারী তালিকা ভুক্ত আশ্রয়ায়ন কেন্দ্র হচ্ছে ৫০২ টি। শনিবার বিকেলে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ২০০ টিতে প্রয়োজনীয় খাদ্য,পৌঁছেনি।
একটি কেন্দ্রে ও শিশু খাদ্য বা গোল খাদ্য দিতে দেখা যায়নি।কেন্দ্রগুলিতে বিশুদ্ধ খাওয়ার পানির ও তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। কারন স্কুল কলেজ ও মাদ্রাসায় আশ্রয়ন কেন্দ্রের টিউব অয়েল গুলির অধিকাংশই অকেজো।আবার বন্ধ্যা কবলিত এলাকার প্রায় টিউবওয়েল গুলি পানিতে তলিয়ে গেছে। আবার শৌচাগার গুলির অধিকাংশই ব্যাবহার অযোগ্য। তাই বর্ণাত্য মানুষরা নিজের বাড়িতে চৌকির উপর চৌকি দিয়ে বসবাস করলেও কেন্দ্রে যেতে চায় না।
জেলা এখান ও দূযোগ কর্মকর্তা জানান, দুদিন পূর্বে উপজেলা নির্বাহী অফিসারদের মাধ্যমে ৫৫০ মেট্রিক টান জিআরইউর চাল,ও শুকনো খাওয়ার কেনার জন্য ২৪ লাখ ৬৫ হাজার টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এবং শুক্রবার রাতে পুনরায় আরো ৩৬৫ মেঃ টান চাল ও ১ হাজার শুকানো খাওয়ারের প্যাকেট বরাদ্দ দেয়া হয়।এগুলির মধ্যে বেগমগন্জে ৭০০ এবং সদরে ৩০০ প্যাকেট বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এসকল বরাদ্দের এখান সামগ্রী এখনও অনেক এলাকায় বিলি করা শুরু হয়নি।তা ছাড়া প্রয়োজনের তুলনায় এত কমে বরাদ্দ হওয়ায় অনেক চেয়ারম্যানরা বিতরণে হাত দিতে ঝুকি মনে করছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেগমগঞ্জের এক চেয়ারম্যান জানান, সরকারী এখান আসার আগেই রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মিরা তাদের অংশ দাবি করছেন।
কারণ হিসেবে ইউএনওরা জানান, কেন কেনো এলাকার চেয়ারম্যানরা আত্মগোপনে, আবার রাস্তাঘাট পানিতে তলিয়ে গেছে।
অনেক ইউএনও মনে করেন পানি কমলে বাড়ী বাড়ী এখান বিতরণ করতে সুবিধা হবে। কারণ এখন কেহ আশ্রয়ন কেন্দ্রে আবার কেহ বাড়ীতে।