ভোলার চরফ্যাসনে ইউপি চেয়ারম্যনের বাড়ি ও ইউনিয়ন পরিষদ ভবনে হামলা লুটপাট ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় হামলাকারীরা তার বসত ঘরে ঢুকে আসবাব পত্র ভাঙচুর ও লুটপাট চালিয়ে প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র লুটে নেন। এতেই ক্ষ্যান্ত হননি হামলাকারীরা। তাদের তাণ্ডবে চেয়ারম্যান পরিবারের তিন সদস্য স্ত্রী জোবায়েদা খানম, বড় ভাই মো. ফারুক হোসেন, ছোট ভাই ওয়াহিদুজ্জামান টুটুল আহত হয়েছেন। স্থানীয়রা আহতের উদ্ধার করে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়েছেন বলে জানাগেছে। পরে হামলাকারীদের তাণ্ডবে আহত পরিবারের সদস্যরা বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যান। এ ঘটনায় ওই এলাকা জুড়ে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
গতরোববার সকালে দুলারহাট থানার নীলকমল ইউনিয়নের ইউপি চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন লিখনের বাড়িতে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, সকালে স্থানীয় কিছু দুষ্কৃতকারীদের সহযোগিতায় প্রায় শতাধিক লোকজন প্রথমে নীলকমল ইউনিয়ন পরিষদে হামলা চালায় এ সময় চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন লিখনকে পরিষদে না পেয়ে ওই দুষ্কৃতকারীরা সংঘবদ্ধ হয়ে তার বাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও লুটপাট করেন। কিছু বুঝে উঠার আগেই হামলাকারীরা তার বসত ঘরে আসবাবপত্র ভাঙচুর করে লুটপাট চালায়। এবং ঘরের থাকা মূল্যবান আসবাবপত্র লুটে নেয়ার সময় দুষ্কৃতকারীদের উল্লাস করতে দেখা গেছে।
ইউপি চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন লিখন জানান, তিনি বাড়িতে ছিলেন না। পারিবারিক কাজে ভোলা সদরে অবস্থান করছিলেন। এ সুযোগে নীলকমল ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মো. নওরোজ বাবুলের নেতৃত্বে স্থানীয় কিছু দুষ্কৃতকারীদের নিয়ে তার বাড়িতে হামলা, লুটপাট ও ভাঙচুর চালায়। এ সময় হামলাকারীরা তার ঘরে থাকা মূল্যবান আসবাবপত্র নিয়ে যায়। এবং তার ঘরে থাকা টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুটে নেয়। পাশাপাশি তার ঘরে বিদ্যুৎ লাইন ও পানি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয় হামলাকারীরা। এ সময় তাদের হামলায় তার পরিবারে তিন সদস্য আহত হয়েছেন।
তবে নীলকমল ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি নওরোজ বাবুল তার নেতৃত্বে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, অবৈধ সরকারের বিনাভোটের চেয়ারম্যানকে পরিষদ ছেড়ে দেয়ার জন্য বলতে আমরা তার বাড়ি সংলগ্ন ইউনিয়ন পরিষদের সামনে গেলে তার বাড়ি থেকে একটি সংঘবদ্ধ চক্র অতর্কিত আমাদের ওপর হামলা চালায় এ সময় আমাদের প্রায় ৭/৮ জন নেতাকর্মী আহত হন।
দুলারহাট থানার ওসি মাকসুদুর রহমান মুরাদ জানান, ঘটনাটি শুনেছি। তবে নৌ-বাহিনী না আসায় থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে যেতে পারেননি।
উল্যেখ, ২০২৩ সনের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত ইউপি নির্বাচনে নীলকমল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন লিখন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করে নৌকার প্রার্থীকে হারিয়ে তিনি বিপুলভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।
সোমবার, ২৬ আগস্ট ২০২৪
ভোলার চরফ্যাসনে ইউপি চেয়ারম্যনের বাড়ি ও ইউনিয়ন পরিষদ ভবনে হামলা লুটপাট ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় হামলাকারীরা তার বসত ঘরে ঢুকে আসবাব পত্র ভাঙচুর ও লুটপাট চালিয়ে প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র লুটে নেন। এতেই ক্ষ্যান্ত হননি হামলাকারীরা। তাদের তাণ্ডবে চেয়ারম্যান পরিবারের তিন সদস্য স্ত্রী জোবায়েদা খানম, বড় ভাই মো. ফারুক হোসেন, ছোট ভাই ওয়াহিদুজ্জামান টুটুল আহত হয়েছেন। স্থানীয়রা আহতের উদ্ধার করে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়েছেন বলে জানাগেছে। পরে হামলাকারীদের তাণ্ডবে আহত পরিবারের সদস্যরা বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যান। এ ঘটনায় ওই এলাকা জুড়ে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
গতরোববার সকালে দুলারহাট থানার নীলকমল ইউনিয়নের ইউপি চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন লিখনের বাড়িতে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, সকালে স্থানীয় কিছু দুষ্কৃতকারীদের সহযোগিতায় প্রায় শতাধিক লোকজন প্রথমে নীলকমল ইউনিয়ন পরিষদে হামলা চালায় এ সময় চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন লিখনকে পরিষদে না পেয়ে ওই দুষ্কৃতকারীরা সংঘবদ্ধ হয়ে তার বাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও লুটপাট করেন। কিছু বুঝে উঠার আগেই হামলাকারীরা তার বসত ঘরে আসবাবপত্র ভাঙচুর করে লুটপাট চালায়। এবং ঘরের থাকা মূল্যবান আসবাবপত্র লুটে নেয়ার সময় দুষ্কৃতকারীদের উল্লাস করতে দেখা গেছে।
ইউপি চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন লিখন জানান, তিনি বাড়িতে ছিলেন না। পারিবারিক কাজে ভোলা সদরে অবস্থান করছিলেন। এ সুযোগে নীলকমল ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মো. নওরোজ বাবুলের নেতৃত্বে স্থানীয় কিছু দুষ্কৃতকারীদের নিয়ে তার বাড়িতে হামলা, লুটপাট ও ভাঙচুর চালায়। এ সময় হামলাকারীরা তার ঘরে থাকা মূল্যবান আসবাবপত্র নিয়ে যায়। এবং তার ঘরে থাকা টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুটে নেয়। পাশাপাশি তার ঘরে বিদ্যুৎ লাইন ও পানি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয় হামলাকারীরা। এ সময় তাদের হামলায় তার পরিবারে তিন সদস্য আহত হয়েছেন।
তবে নীলকমল ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি নওরোজ বাবুল তার নেতৃত্বে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, অবৈধ সরকারের বিনাভোটের চেয়ারম্যানকে পরিষদ ছেড়ে দেয়ার জন্য বলতে আমরা তার বাড়ি সংলগ্ন ইউনিয়ন পরিষদের সামনে গেলে তার বাড়ি থেকে একটি সংঘবদ্ধ চক্র অতর্কিত আমাদের ওপর হামলা চালায় এ সময় আমাদের প্রায় ৭/৮ জন নেতাকর্মী আহত হন।
দুলারহাট থানার ওসি মাকসুদুর রহমান মুরাদ জানান, ঘটনাটি শুনেছি। তবে নৌ-বাহিনী না আসায় থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে যেতে পারেননি।
উল্যেখ, ২০২৩ সনের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত ইউপি নির্বাচনে নীলকমল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন লিখন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করে নৌকার প্রার্থীকে হারিয়ে তিনি বিপুলভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।