শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলে ছাত্রলীগের কর্মীদের অবস্থানকে কেন্দ্র করে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেছেন, স্থানীয় লোকজন তাদের হল ছাড়ার আল্টিমেটাম দিয়েছে, যা তাদের মধ্যে নিরাপত্তাহীনতার বোধ জাগিয়েছে।
সোমবার বিকাল ৪টা থেকে শিক্ষার্থীরা হল ত্যাগ করতে শুরু করেন, এবং সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রায় ১৫০ জন শিক্ষার্থী হল ছেড়ে চলে গেছেন। শিক্ষার্থীরা দাবি করছেন, হলে যারা আছেন, তারা সবাই সাধারণ শিক্ষার্থী; কিন্তু তাদের জোরপূর্বক হল ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছে।
শিক্ষার্থীদের ভাষ্য অনুযায়ী, দুপুর আড়াইটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকা থেকে স্থানীয় পরিচয়ে কয়েকশ লোক শাহপরাণ হলের সামনে এসে বিক্ষোভ মিছিল করেন। মিছিলকারীরা ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ বিরোধী স্লোগান দেন এবং সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে হলে থাকা শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার আল্টিমেটাম দেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শিক্ষার্থীরা বলেন, ১৭ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলো থেকে ছাত্রলীগের সদস্যদের বের করে দেওয়া হয়েছে। এরপর হলে অবস্থানকারী সবাই সাধারণ শিক্ষার্থী। কিন্তু এর পরও তাদের ‘ছাত্রলীগের দালাল’ বলে আক্রমণ করে হল ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে সিলেট সিটি করপোরেশনের ৩৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর বলেন, স্থানীয়দের অভিযোগ ছিল যে, হলগুলোতে এখনও ছাত্রলীগের কর্মী আছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য তিনি সেখানে উপস্থিত ছিলেন এবং বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
অন্যদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক জানান, শিক্ষার্থীদের সমস্যার সমাধানে কাজ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, কিন্তু স্থানীয়দের চাপের মুখে শিক্ষার্থীরা হল ছাড়তে বাধ্য হন।
শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং তাদের হলের জিনিসপত্র সুরক্ষিত রাখতে একটি শিক্ষক প্রতিনিধি তাদের দাবির কথা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন।
মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট ২০২৪
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলে ছাত্রলীগের কর্মীদের অবস্থানকে কেন্দ্র করে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেছেন, স্থানীয় লোকজন তাদের হল ছাড়ার আল্টিমেটাম দিয়েছে, যা তাদের মধ্যে নিরাপত্তাহীনতার বোধ জাগিয়েছে।
সোমবার বিকাল ৪টা থেকে শিক্ষার্থীরা হল ত্যাগ করতে শুরু করেন, এবং সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রায় ১৫০ জন শিক্ষার্থী হল ছেড়ে চলে গেছেন। শিক্ষার্থীরা দাবি করছেন, হলে যারা আছেন, তারা সবাই সাধারণ শিক্ষার্থী; কিন্তু তাদের জোরপূর্বক হল ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছে।
শিক্ষার্থীদের ভাষ্য অনুযায়ী, দুপুর আড়াইটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকা থেকে স্থানীয় পরিচয়ে কয়েকশ লোক শাহপরাণ হলের সামনে এসে বিক্ষোভ মিছিল করেন। মিছিলকারীরা ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ বিরোধী স্লোগান দেন এবং সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে হলে থাকা শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার আল্টিমেটাম দেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শিক্ষার্থীরা বলেন, ১৭ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলো থেকে ছাত্রলীগের সদস্যদের বের করে দেওয়া হয়েছে। এরপর হলে অবস্থানকারী সবাই সাধারণ শিক্ষার্থী। কিন্তু এর পরও তাদের ‘ছাত্রলীগের দালাল’ বলে আক্রমণ করে হল ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে সিলেট সিটি করপোরেশনের ৩৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর বলেন, স্থানীয়দের অভিযোগ ছিল যে, হলগুলোতে এখনও ছাত্রলীগের কর্মী আছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য তিনি সেখানে উপস্থিত ছিলেন এবং বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
অন্যদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক জানান, শিক্ষার্থীদের সমস্যার সমাধানে কাজ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, কিন্তু স্থানীয়দের চাপের মুখে শিক্ষার্থীরা হল ছাড়তে বাধ্য হন।
শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং তাদের হলের জিনিসপত্র সুরক্ষিত রাখতে একটি শিক্ষক প্রতিনিধি তাদের দাবির কথা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন।