রাজশাহীতে বিএনপির কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট এবং হাতবোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় আওয়ামী লীগ ও ওয়ার্কার্স পার্টির ৬৩১ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। মামলাটি করা হয়েছে বোয়ালিয়া মডেল থানায় মহানগর বিএনপির যুগ্ম-আহ্বায়ক বজলুর রহমান মন্টুর নামে।
এই মামলায় প্রধান আসামি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটনকে। তার সঙ্গে বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও রাজশাহী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশা, রাজশাহী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা, রাজশাহী-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আসাদুজ্জামান আসাদ, এবং সাবেক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মীর ইকবালও এই মামলার আসামির তালিকায় রয়েছেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ১৯ জুলাই নগরীর মালোপাড়ায় বিএনপির কার্যালয়ে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়, যার ফলে প্রায় ১৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়। এছাড়াও, হাতবোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি এবং হত্যার উদ্দেশ্যে গুলিবর্ষণ করার অভিযোগও করা হয়েছে। পরে আসামিরা বিএনপি নেতাকর্মীদের প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে চলে যায়।
বোয়ালিয়া থানার ওসি এসএম মাসুদ পারভেজ জানান, মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব এসআই সোহেল রানাকে দেওয়া হয়েছে এবং তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বুধবার, ২৮ আগস্ট ২০২৪
রাজশাহীতে বিএনপির কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট এবং হাতবোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় আওয়ামী লীগ ও ওয়ার্কার্স পার্টির ৬৩১ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। মামলাটি করা হয়েছে বোয়ালিয়া মডেল থানায় মহানগর বিএনপির যুগ্ম-আহ্বায়ক বজলুর রহমান মন্টুর নামে।
এই মামলায় প্রধান আসামি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটনকে। তার সঙ্গে বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও রাজশাহী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশা, রাজশাহী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা, রাজশাহী-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আসাদুজ্জামান আসাদ, এবং সাবেক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মীর ইকবালও এই মামলার আসামির তালিকায় রয়েছেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ১৯ জুলাই নগরীর মালোপাড়ায় বিএনপির কার্যালয়ে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়, যার ফলে প্রায় ১৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়। এছাড়াও, হাতবোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি এবং হত্যার উদ্দেশ্যে গুলিবর্ষণ করার অভিযোগও করা হয়েছে। পরে আসামিরা বিএনপি নেতাকর্মীদের প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে চলে যায়।
বোয়ালিয়া থানার ওসি এসএম মাসুদ পারভেজ জানান, মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব এসআই সোহেল রানাকে দেওয়া হয়েছে এবং তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।