ধর্ষণের ঘটনায় জাকির হোসেন নামে এক আওয়ামী লীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে কিশোরগঞ্জের ভৈরব থানা পুলিশ। গত রোববার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত আসামি জাকির হোসেন শ্রীনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও কনফিডেন্স কিন্ডারগার্টেন এর সভাপতি। তিনি শ্রীনগর দক্ষিণ পাড়া এলাকার মৃত ময়েজ উদ্দিন মিয়ার ছেলে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, জাকির হোসেন শ্রীনগর গ্রামে দীর্ঘদিন যাবত কনফিডেন্স কিন্ডারগার্টেন এর সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। সেই সুবাদে প্রবাসীর স্ত্রী তার মেয়েকে ওই স্কুলে ভর্তি করায়। নিয়মিত স্কুলে আসা যাওয়ার কারণে জাকির হোসেনের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর হয় প্রবাসীর স্ত্রীর। গত ১৫ জানুয়ারি স্কুলের নির্মাণ কাজের কথা বলে প্রবাসীর স্ত্রীর কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা ধার নেন জাকির। তিন মাসে পরিশোধের কথা থাকলেও সেই টাকা চাইলে দিতে তালবাহানা করে জাকির। গত ২৫ ফেব্রুয়ারি টাকা দেয়ার কথা বলে কনফিডেন্স কিন্ডারগার্টেনে নিয়ে গিয়ে ব্লাকমেইল করে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। এ ঘটনায় জাকির হোসেনের সহযোগী হোসেন মিয়া নামে এক ব্যক্তি জাকিরের সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্কের ভয় দেখিয়ে ওইদিন রাতে প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ করে। পরে জাকির হোসেন ও হোসেন মিয়া বিভিন্নভাবে ওই নারীকে ব্লেকমেইল করতে থাকে। তাদের থেকে রেহাই পেতে আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়ে বিষপান করে প্রবাসীর স্ত্রী। পরে দীর্ঘ দিন চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়ে থানায় অভিযোগ দেন।
সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫
ধর্ষণের ঘটনায় জাকির হোসেন নামে এক আওয়ামী লীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে কিশোরগঞ্জের ভৈরব থানা পুলিশ। গত রোববার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত আসামি জাকির হোসেন শ্রীনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও কনফিডেন্স কিন্ডারগার্টেন এর সভাপতি। তিনি শ্রীনগর দক্ষিণ পাড়া এলাকার মৃত ময়েজ উদ্দিন মিয়ার ছেলে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, জাকির হোসেন শ্রীনগর গ্রামে দীর্ঘদিন যাবত কনফিডেন্স কিন্ডারগার্টেন এর সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। সেই সুবাদে প্রবাসীর স্ত্রী তার মেয়েকে ওই স্কুলে ভর্তি করায়। নিয়মিত স্কুলে আসা যাওয়ার কারণে জাকির হোসেনের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর হয় প্রবাসীর স্ত্রীর। গত ১৫ জানুয়ারি স্কুলের নির্মাণ কাজের কথা বলে প্রবাসীর স্ত্রীর কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা ধার নেন জাকির। তিন মাসে পরিশোধের কথা থাকলেও সেই টাকা চাইলে দিতে তালবাহানা করে জাকির। গত ২৫ ফেব্রুয়ারি টাকা দেয়ার কথা বলে কনফিডেন্স কিন্ডারগার্টেনে নিয়ে গিয়ে ব্লাকমেইল করে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। এ ঘটনায় জাকির হোসেনের সহযোগী হোসেন মিয়া নামে এক ব্যক্তি জাকিরের সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্কের ভয় দেখিয়ে ওইদিন রাতে প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ করে। পরে জাকির হোসেন ও হোসেন মিয়া বিভিন্নভাবে ওই নারীকে ব্লেকমেইল করতে থাকে। তাদের থেকে রেহাই পেতে আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়ে বিষপান করে প্রবাসীর স্ত্রী। পরে দীর্ঘ দিন চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়ে থানায় অভিযোগ দেন।