রাজশাহীর তানোর উপজেলায় আত্মহত্যার প্ররোচনার মামলায় সামিরুল ইসলাম (৩০) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গত শনিবার সন্ধ্যায় তানোর উপজেলার জুরানপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৫ এর রাজশাহীর মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের একটি দল।
র্যাব জানিয়েছে, সামিরুল ইসলাম সুদের ব্যবসায়ী। জুরানপুর গ্রামেই তার বাড়ি, বাবার নাম মন্তাজ আলী। ওই এলাকার ভটভটি চালক আরিফ হোসেনের আত্মহত্যার ঘটনায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত ১০ মার্চ রাতে কীটনাশক পান করে আত্মহত্যা করেন আরিফ। এ ব্যাপারে পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় আত্মহত্যার প্ররোচনার একটি মামলা করা হয়। র্যাব জানায়, কয়েকমাস আগে ভটভটি চালক আরিফ ওই এলাকার বিএম আহম্মেদ নামের আরেক সুদ ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ২০ হাজার টাকা ঋণ নেন। কিন্তু তিনি টাকা ফেরত দিতে পারছিলেন না। গত ৯ মার্চ বিএম আহম্মেদ ও সামিরুল ইসলামসহ কয়েকজন সুদ ব্যবসায়ী আরিফের কাছে টাকা চান। আরিফ টাকা পরিশোধে অক্ষমতা জানালে তাকে এলোপাতাড়ি কিল-ঘুষি মেরে রক্তাক্ত করে মাটিতে ফেলে দেওয়া হয় এবং গালিগালাজ করা হয়।
একপর্যায়ে তারা আরিফের ভটভটি কেড়ে নিয়ে চলে যান এবং টাকা পরিশোধ করে তা ফেরত আনতে বলেন। এই শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের ফলে অপমান সহ্য করতে না পেরে পরদিন রাতে আরিফ তার রান্নাঘরে কীটনাশক করেন। এর পরদিন তিনি হাসপাতালে মারা যান। র্যাব জানায়, এ ঘটনায় তানোর থানায় আত্মহত্যার প্ররোচনার একটি মামলা দায়ের করা হয়।
সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫
রাজশাহীর তানোর উপজেলায় আত্মহত্যার প্ররোচনার মামলায় সামিরুল ইসলাম (৩০) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গত শনিবার সন্ধ্যায় তানোর উপজেলার জুরানপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৫ এর রাজশাহীর মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের একটি দল।
র্যাব জানিয়েছে, সামিরুল ইসলাম সুদের ব্যবসায়ী। জুরানপুর গ্রামেই তার বাড়ি, বাবার নাম মন্তাজ আলী। ওই এলাকার ভটভটি চালক আরিফ হোসেনের আত্মহত্যার ঘটনায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত ১০ মার্চ রাতে কীটনাশক পান করে আত্মহত্যা করেন আরিফ। এ ব্যাপারে পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় আত্মহত্যার প্ররোচনার একটি মামলা করা হয়। র্যাব জানায়, কয়েকমাস আগে ভটভটি চালক আরিফ ওই এলাকার বিএম আহম্মেদ নামের আরেক সুদ ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ২০ হাজার টাকা ঋণ নেন। কিন্তু তিনি টাকা ফেরত দিতে পারছিলেন না। গত ৯ মার্চ বিএম আহম্মেদ ও সামিরুল ইসলামসহ কয়েকজন সুদ ব্যবসায়ী আরিফের কাছে টাকা চান। আরিফ টাকা পরিশোধে অক্ষমতা জানালে তাকে এলোপাতাড়ি কিল-ঘুষি মেরে রক্তাক্ত করে মাটিতে ফেলে দেওয়া হয় এবং গালিগালাজ করা হয়।
একপর্যায়ে তারা আরিফের ভটভটি কেড়ে নিয়ে চলে যান এবং টাকা পরিশোধ করে তা ফেরত আনতে বলেন। এই শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের ফলে অপমান সহ্য করতে না পেরে পরদিন রাতে আরিফ তার রান্নাঘরে কীটনাশক করেন। এর পরদিন তিনি হাসপাতালে মারা যান। র্যাব জানায়, এ ঘটনায় তানোর থানায় আত্মহত্যার প্ররোচনার একটি মামলা দায়ের করা হয়।