সিলেটে সাংবাদিক হত্যা চেষ্টা মামলার আসামিসহ ১২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব ও পুলিশ। গত শনিবার রাতে পৃথক অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এরমধ্যে গোয়াইনঘাটে সাংবাদিক হত্যা চেষ্টা মামলার প্রধান আসামি হুমায়ুন আহম্মদকে ঢাকার বংশাল থানা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৯।
এছাড়া গত শনিবার রাতে জকিগঞ্জে পুলিশের অভিযানে জকিগঞ্জ সদর ইউপির ৩নং ওয়ার্ড সদস্য ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান রিয়াজ উদ্দিনসহ বিভিন্ন মামলার ৮ আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলার অভিযোগে দায়ের করা বিস্ফোরক আইনের মামলা রয়েছে।
অন্য আসামিরা হলেন সদরপুর গ্রামের ফারুক আহমদের ছেলে দেওয়ানা শাহ নিলয়, পৌর এলাকার আব্দুল মালিকের ছেলে আহসানুল হক ইমরান ওরফে ইমরান আহমদ, বারঠাকুরী ইউপির কাশিরচক গ্রামের জালাল উদ্দিনের ছেলে মারজান আহমদ, একই ইউপির কস্তইল গ্রামের ফয়জুর রহমানের ছেলে আব্দুল মালিক ওরফে মছন, মানিকপুর ইউপির মাতারগ্রামের আব্দুর রহিমের ছেলে আব্দুল বারী ওরফে পচাই, সুলতানপুর ইউপির কেরাইয়া গ্রামের শ্যামলাল বিশ্বাসের ছেলে উজ্জল বিশ্বাস সজীব, বড়বন্দ গ্রামের ফাতির আলীর ছেলে আব্দুল গনি।
অন্যদিকে গত শনিবার রাতে শাহপরান (রহ.) থানাধীন বটেশ্বর এলাকা থেকে ভারতীয় বিভিন্ন ব্রান্ডের ৯ লাখ ৯৯ হাজার টাকা মূল্যের চকলেটসহ ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গেপ্তাকৃতরা হলেন ঢাকার ডেমরা থানার মো. তৈয়ব আলীর ছেলে মো. নবী হোসেন, তুরাগ থানার মো. তোফায়েল আহমদের ছেলে মো. সাইফুল ইসলাম তাইজুল এবং ময়মনসিংহের মো. নবী হোসেনের ছেলে মো. আমিনুল ইসলাম।
সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫
সিলেটে সাংবাদিক হত্যা চেষ্টা মামলার আসামিসহ ১২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব ও পুলিশ। গত শনিবার রাতে পৃথক অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এরমধ্যে গোয়াইনঘাটে সাংবাদিক হত্যা চেষ্টা মামলার প্রধান আসামি হুমায়ুন আহম্মদকে ঢাকার বংশাল থানা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৯।
এছাড়া গত শনিবার রাতে জকিগঞ্জে পুলিশের অভিযানে জকিগঞ্জ সদর ইউপির ৩নং ওয়ার্ড সদস্য ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান রিয়াজ উদ্দিনসহ বিভিন্ন মামলার ৮ আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলার অভিযোগে দায়ের করা বিস্ফোরক আইনের মামলা রয়েছে।
অন্য আসামিরা হলেন সদরপুর গ্রামের ফারুক আহমদের ছেলে দেওয়ানা শাহ নিলয়, পৌর এলাকার আব্দুল মালিকের ছেলে আহসানুল হক ইমরান ওরফে ইমরান আহমদ, বারঠাকুরী ইউপির কাশিরচক গ্রামের জালাল উদ্দিনের ছেলে মারজান আহমদ, একই ইউপির কস্তইল গ্রামের ফয়জুর রহমানের ছেলে আব্দুল মালিক ওরফে মছন, মানিকপুর ইউপির মাতারগ্রামের আব্দুর রহিমের ছেলে আব্দুল বারী ওরফে পচাই, সুলতানপুর ইউপির কেরাইয়া গ্রামের শ্যামলাল বিশ্বাসের ছেলে উজ্জল বিশ্বাস সজীব, বড়বন্দ গ্রামের ফাতির আলীর ছেলে আব্দুল গনি।
অন্যদিকে গত শনিবার রাতে শাহপরান (রহ.) থানাধীন বটেশ্বর এলাকা থেকে ভারতীয় বিভিন্ন ব্রান্ডের ৯ লাখ ৯৯ হাজার টাকা মূল্যের চকলেটসহ ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গেপ্তাকৃতরা হলেন ঢাকার ডেমরা থানার মো. তৈয়ব আলীর ছেলে মো. নবী হোসেন, তুরাগ থানার মো. তোফায়েল আহমদের ছেলে মো. সাইফুল ইসলাম তাইজুল এবং ময়মনসিংহের মো. নবী হোসেনের ছেলে মো. আমিনুল ইসলাম।