কক্সবাজারের টেকনাফে হ্যাচারিতে জন্ম নেয়া ৩৫০টি কাছিমছানা সাগরে অবমুক্ত করা হয়েছে। সোমবার (২৪ মার্চ) বিকালে উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপ সৈকত এলাকায় ওই কাছিমছানাগুলো অবমুক্ত করা হয়।
নেচার কনজারভেশন ম্যানেজমেন্টের (নেকম) প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক ম্যানেজার আব্দুল কাইয়ুম বলেন, শাহপরীর দ্বীপে ৮ হাজার ৫০০ ডিম সংগ্রহ করা হয়। এরমধ্যে কাছিমের ছানা অবমুক্ত করা হয়েছে এক হাজার ৫০০টি। কক্সবাজারে ১২টি পয়েন্ট এবার ২৫ হাজার ৭০০ ডিম সংগ্রহ করা হয়েছে এবং এখন পর্যন্ত ২ হাজার কাছিমে ছানা অবমুক্ত করা হয়েছে।
কাইয়ুম বলেন, নেচার কনজারভেশন ম্যানেজমেন্টের (নেকম) পরিচালনার মাধ্যমে গত চার বছরে ৪০ হাজার ৪৫০টি ডিম সংগ্রহ করা হয়; যা থেকে ৮৫ শতাংশ বাচ্চা ফুটিয়ে সাগরে অবমুক্ত করা হয়। এ ধরনের পদ্ধতিকে এক্স-সিটু সংরক্ষণ বলা হয়। এছাড়া গত তিন বছরে ১৩টি সংস্থান বা ইন-সিট্যু পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করে বাচ্চা সাগরে অবমুক্ত করা হয়। বন ও পরিবেশ অধিদফতরের দিক নির্দেশনায় নেচার কনজারভেশন ম্যানেজমেন্ট (নেকম) কাছিম সংরক্ষণের এ কাজ বিগত ২০ বছর ধরে করে আসছে।
সম্প্রতি নেকমের একটি জরিপে দেখা গেছে, মাত্র ৩৪টি স্পটে সামুদ্রিক কাছিম ডিম পাড়তে আসছে, যা এক দর্শক আগেও ছিল ৫২টি। অর্থাৎ হুমকির মুখে রয়েছে সামুদ্রিক কাছিমের ডিমপাড়ার স্থান সমূহ।
মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ ২০২৫
কক্সবাজারের টেকনাফে হ্যাচারিতে জন্ম নেয়া ৩৫০টি কাছিমছানা সাগরে অবমুক্ত করা হয়েছে। সোমবার (২৪ মার্চ) বিকালে উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপ সৈকত এলাকায় ওই কাছিমছানাগুলো অবমুক্ত করা হয়।
নেচার কনজারভেশন ম্যানেজমেন্টের (নেকম) প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক ম্যানেজার আব্দুল কাইয়ুম বলেন, শাহপরীর দ্বীপে ৮ হাজার ৫০০ ডিম সংগ্রহ করা হয়। এরমধ্যে কাছিমের ছানা অবমুক্ত করা হয়েছে এক হাজার ৫০০টি। কক্সবাজারে ১২টি পয়েন্ট এবার ২৫ হাজার ৭০০ ডিম সংগ্রহ করা হয়েছে এবং এখন পর্যন্ত ২ হাজার কাছিমে ছানা অবমুক্ত করা হয়েছে।
কাইয়ুম বলেন, নেচার কনজারভেশন ম্যানেজমেন্টের (নেকম) পরিচালনার মাধ্যমে গত চার বছরে ৪০ হাজার ৪৫০টি ডিম সংগ্রহ করা হয়; যা থেকে ৮৫ শতাংশ বাচ্চা ফুটিয়ে সাগরে অবমুক্ত করা হয়। এ ধরনের পদ্ধতিকে এক্স-সিটু সংরক্ষণ বলা হয়। এছাড়া গত তিন বছরে ১৩টি সংস্থান বা ইন-সিট্যু পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করে বাচ্চা সাগরে অবমুক্ত করা হয়। বন ও পরিবেশ অধিদফতরের দিক নির্দেশনায় নেচার কনজারভেশন ম্যানেজমেন্ট (নেকম) কাছিম সংরক্ষণের এ কাজ বিগত ২০ বছর ধরে করে আসছে।
সম্প্রতি নেকমের একটি জরিপে দেখা গেছে, মাত্র ৩৪টি স্পটে সামুদ্রিক কাছিম ডিম পাড়তে আসছে, যা এক দর্শক আগেও ছিল ৫২টি। অর্থাৎ হুমকির মুখে রয়েছে সামুদ্রিক কাছিমের ডিমপাড়ার স্থান সমূহ।