জামালপুর পৌর শহরের হাটচন্দ্রা বিজিবি ক্যাম্প সংলগ্ন এলাকায় মাদকের টাকা জোগাড় করতে কম দামে বাড়ির গাছ বিক্রি করতে গেলে মা তাতে বাধা দেয়। এতে উত্তেজিত হয়ে মাদকা সক্ত পুত্র মাকে দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছেন। ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার সকাল ১০টায়।
স্থানীয়রা জানান, মনজুরুল ইসলাম মঞ্জু (৩৮) দীর্ঘদিন ধরে মাদকাসক্ত। মাদকের টাকার জন্য পারিবারিক কলহ ছিল তাদের প্রতিদিনের ঘটনা।
মঙ্গলবার মাদকের টাকার জন্য মঞ্জু বাড়িতে একটি মেহগনি গাছ ১৬ হাজার টাকা বিক্রি করে ৯ হাজার টাকা বায়না নেয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঐদিন সকালে গাছ ক্রেতা শেখ ফরিদ(৪০) অবশিষ্ট টাকা নিয়ে গাছ কাটতে এলে স্বামী পরিত্যক্ত তোতা মিয়ার স্ত্রী নিহত মনজিলা বেগম জিরা (৬০) গাছ কাটতে বাধা দেয়।
এতে ক্ষিপ্ত হয়ে মাদকাসক্ত ছেলে মনজুরুল ইসলাম মঞ্জু (৩৮) এলোপাথারি ভাবে তার মাকে দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে।
এ সময় গাছ ক্রেতা হাট চন্দ্রার বাসিন্দা ইদ্রিস আলীর ছেলে শেখ ফরিদ থামাতে গেলে তাকেও কুপিয়ে আহত করে। বর্তমানে আহত শেখ ফরিদ জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। ইমারজেন্সি চিকিৎসা ডাক্তার আরিফ জানান বর্তমানে শেখ ফরিদ সুস্থ রয়েছে।
জামালপুর সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ফয়সাল আতিক ঘটনা সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, ছেলের দার কোপেই মায়ের মৃত্যু হয়েছে। অভিযুক্তকে আটকে চেষ্টা চলছে বলে জানান।
মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫
জামালপুর পৌর শহরের হাটচন্দ্রা বিজিবি ক্যাম্প সংলগ্ন এলাকায় মাদকের টাকা জোগাড় করতে কম দামে বাড়ির গাছ বিক্রি করতে গেলে মা তাতে বাধা দেয়। এতে উত্তেজিত হয়ে মাদকা সক্ত পুত্র মাকে দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছেন। ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার সকাল ১০টায়।
স্থানীয়রা জানান, মনজুরুল ইসলাম মঞ্জু (৩৮) দীর্ঘদিন ধরে মাদকাসক্ত। মাদকের টাকার জন্য পারিবারিক কলহ ছিল তাদের প্রতিদিনের ঘটনা।
মঙ্গলবার মাদকের টাকার জন্য মঞ্জু বাড়িতে একটি মেহগনি গাছ ১৬ হাজার টাকা বিক্রি করে ৯ হাজার টাকা বায়না নেয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঐদিন সকালে গাছ ক্রেতা শেখ ফরিদ(৪০) অবশিষ্ট টাকা নিয়ে গাছ কাটতে এলে স্বামী পরিত্যক্ত তোতা মিয়ার স্ত্রী নিহত মনজিলা বেগম জিরা (৬০) গাছ কাটতে বাধা দেয়।
এতে ক্ষিপ্ত হয়ে মাদকাসক্ত ছেলে মনজুরুল ইসলাম মঞ্জু (৩৮) এলোপাথারি ভাবে তার মাকে দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে।
এ সময় গাছ ক্রেতা হাট চন্দ্রার বাসিন্দা ইদ্রিস আলীর ছেলে শেখ ফরিদ থামাতে গেলে তাকেও কুপিয়ে আহত করে। বর্তমানে আহত শেখ ফরিদ জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। ইমারজেন্সি চিকিৎসা ডাক্তার আরিফ জানান বর্তমানে শেখ ফরিদ সুস্থ রয়েছে।
জামালপুর সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ফয়সাল আতিক ঘটনা সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, ছেলের দার কোপেই মায়ের মৃত্যু হয়েছে। অভিযুক্তকে আটকে চেষ্টা চলছে বলে জানান।