লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলার উত্তর চরবংশী ইউনিয়নে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত হয়ে চিকিৎসাধীন এক ব্যক্তি মারা গেছেন। সোমবার বেলা দেড়টার দিকে ঢাকার একটি হাসপাতালে মারা যান তিনি। এ ঘটনায় দুজনের মৃত্যু হলো। নিহত ব্যক্তির নাম জসিম উদ্দিন ব্যাপারী। তিনি রায়পুর উপজেলার উত্তর চরবংশী ইউনিয়নের চরবংশী গ্রামের ফজলুল করিম ব্যাপারীর ছেলে। তিনি স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মী ছিলেন এবং উত্তর চরবংশী ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি মো. ফারুক কবিরাজের অনুসারী। ৭ এপ্রিল বিএনপির দুটি পক্ষ উত্তর চরবংশী ইউনিয়নের খাসেরহাট ও চরবংশী গ্রামে সংঘর্ষে জড়ান। এ সময় উভয় পক্ষের ১৫ জন আহত হন। এর মধ্যে হাসপাতালে নেয়ার পথে সাইজুদ্দিন দেওয়ান নামের একজনের মৃত্যু হয়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয় জসিম উদ্দিন ব্যাপারীসহ তিনজনকে। এর মধ্যে জসিমের মৃত্যু হয়েছে। নিহত দুজনের শরীরেই ধারালো অস্ত্রের জখম ছিল।
মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫
লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলার উত্তর চরবংশী ইউনিয়নে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত হয়ে চিকিৎসাধীন এক ব্যক্তি মারা গেছেন। সোমবার বেলা দেড়টার দিকে ঢাকার একটি হাসপাতালে মারা যান তিনি। এ ঘটনায় দুজনের মৃত্যু হলো। নিহত ব্যক্তির নাম জসিম উদ্দিন ব্যাপারী। তিনি রায়পুর উপজেলার উত্তর চরবংশী ইউনিয়নের চরবংশী গ্রামের ফজলুল করিম ব্যাপারীর ছেলে। তিনি স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মী ছিলেন এবং উত্তর চরবংশী ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি মো. ফারুক কবিরাজের অনুসারী। ৭ এপ্রিল বিএনপির দুটি পক্ষ উত্তর চরবংশী ইউনিয়নের খাসেরহাট ও চরবংশী গ্রামে সংঘর্ষে জড়ান। এ সময় উভয় পক্ষের ১৫ জন আহত হন। এর মধ্যে হাসপাতালে নেয়ার পথে সাইজুদ্দিন দেওয়ান নামের একজনের মৃত্যু হয়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয় জসিম উদ্দিন ব্যাপারীসহ তিনজনকে। এর মধ্যে জসিমের মৃত্যু হয়েছে। নিহত দুজনের শরীরেই ধারালো অস্ত্রের জখম ছিল।