শনিবার গভীর রাতে রংপুর নগরীসহ জেলার বিীবন্ন উপজেলার উপর দিয়ে প্রচন্ড কালবৈশাখি ঝড়ে কয়েকশ গাছ পালা উপড়ে যায়। সেই সাথে কাাঁচা ঘরবাড়ি বিধস্ত হয়। গাছ চাপা আর ঘর চাপা পড়ে অধশতাধিক মানুষ আহত হয়। ঝড়ে বিদ্যুতের তার ছিড়ে যাওয়ায় নগরীর কয়েকটি এলাকায় বিদ্যুত সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।
ফায়ার সার্ভিস ও প্রত্যাক্ষদর্শীরা জানায় শনিবার রাত সোয়্ ১২ টার দিকে প্রচন্ড কালবৈশাখি ঝড় আঘাত হানে । এতে রংপুর নগরীর রবার্টসনগজ্ঞ , আলমনগর সহ বিভিন্ন এলাকার গাছ উপড়ে যায়। এতে বেশ কয়েকটি দোকান ধংস হয়। এ ছাড়া বিদ্যুতের তার ছিড়ে গেলে ৩২ হাজার ভোল্টেজ লাইন ক্ষতিগ্রস্থ হয়। রোববার বেলা ১১ টার দিকে ফায়ার সার্বিসের কর্মীরা ঘটনা স্থলে এসে উপড়ে পড়া গাছ সরিয়ে ফেলার কাজ করছে। সরেজমিন নগরীর রবার্টসন এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে সেখানে বিরাট গাছ উপড়ে সেখানে থাকা দোকানের উপর পড়লে ৪টি দোকান পুরোপুরি ক্ষতিগ্রস্থ হয়। এ ছাড়াও ওই এলাকার বিদ্যুতের তার ছিড়ে যাওয়ার কারনে রবার্টসনগজ্ঞ, আলম নগর কোলনী সহ আশে পার্শ্বের ৫টি মহল্লার বিদ্যুত সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে হয়ে যায়। বিদ্যুত বিভাগের কর্মচারী মমতাজ উদ্দিন ফায়ার সার্ভিস উপড়ে যাওয়া গাছ সরানো না পুর্যন্ত বিদ্যুত পোল সচল করা যাচ্ছেনা।
এদিকে দোকান ঘর বিধস্ত হওয়ায় ক্ষতিগ্রস্থ দোকানী আলেমা বেগম , আশরাফুল বিলাপ করছিলো তাদের সমস্ত মালামাল নষ্ট হয়ে গেছে জানিয়ে সরকারী সহায়তা দাবি করেন।
একই ভাবে রংপুর শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের সামনে একটি বিরাট গাছ উপড়ে পড়ে আছে বেলা ১২ টা পর্যন্ত গাছ অপসারন করার কোন উদ্যেগ লক্ষ্য করা যায়নি। একই ভাবে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় শতাধিক গাছ উপড়ে গেছে শতাধিক কাঁচা ঘরবাড়ি বিধস্ত হয়েছে।
অন্যদিকে রংপুরের কাউনিয়ার হারাগাছ , রংপুরের বদরগজ্ঞ ও মিঠাপুকুর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে শত শত গাছ পালা উপড়ে যায়। কাাঁচাবাড়ি বিধস্ত হয়। এতে আহত হয় অন্তত ৫০ জন। রংপুর ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা আফতাব উদ্দিন জানান আমরা গাছ উপড়ে বিদ্যুত লাইন বিচ্ছিন্ন লাইন সচল করার জন্য গাছ কাটার কাজ করছি।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫
শনিবার গভীর রাতে রংপুর নগরীসহ জেলার বিীবন্ন উপজেলার উপর দিয়ে প্রচন্ড কালবৈশাখি ঝড়ে কয়েকশ গাছ পালা উপড়ে যায়। সেই সাথে কাাঁচা ঘরবাড়ি বিধস্ত হয়। গাছ চাপা আর ঘর চাপা পড়ে অধশতাধিক মানুষ আহত হয়। ঝড়ে বিদ্যুতের তার ছিড়ে যাওয়ায় নগরীর কয়েকটি এলাকায় বিদ্যুত সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।
ফায়ার সার্ভিস ও প্রত্যাক্ষদর্শীরা জানায় শনিবার রাত সোয়্ ১২ টার দিকে প্রচন্ড কালবৈশাখি ঝড় আঘাত হানে । এতে রংপুর নগরীর রবার্টসনগজ্ঞ , আলমনগর সহ বিভিন্ন এলাকার গাছ উপড়ে যায়। এতে বেশ কয়েকটি দোকান ধংস হয়। এ ছাড়া বিদ্যুতের তার ছিড়ে গেলে ৩২ হাজার ভোল্টেজ লাইন ক্ষতিগ্রস্থ হয়। রোববার বেলা ১১ টার দিকে ফায়ার সার্বিসের কর্মীরা ঘটনা স্থলে এসে উপড়ে পড়া গাছ সরিয়ে ফেলার কাজ করছে। সরেজমিন নগরীর রবার্টসন এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে সেখানে বিরাট গাছ উপড়ে সেখানে থাকা দোকানের উপর পড়লে ৪টি দোকান পুরোপুরি ক্ষতিগ্রস্থ হয়। এ ছাড়াও ওই এলাকার বিদ্যুতের তার ছিড়ে যাওয়ার কারনে রবার্টসনগজ্ঞ, আলম নগর কোলনী সহ আশে পার্শ্বের ৫টি মহল্লার বিদ্যুত সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে হয়ে যায়। বিদ্যুত বিভাগের কর্মচারী মমতাজ উদ্দিন ফায়ার সার্ভিস উপড়ে যাওয়া গাছ সরানো না পুর্যন্ত বিদ্যুত পোল সচল করা যাচ্ছেনা।
এদিকে দোকান ঘর বিধস্ত হওয়ায় ক্ষতিগ্রস্থ দোকানী আলেমা বেগম , আশরাফুল বিলাপ করছিলো তাদের সমস্ত মালামাল নষ্ট হয়ে গেছে জানিয়ে সরকারী সহায়তা দাবি করেন।
একই ভাবে রংপুর শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের সামনে একটি বিরাট গাছ উপড়ে পড়ে আছে বেলা ১২ টা পর্যন্ত গাছ অপসারন করার কোন উদ্যেগ লক্ষ্য করা যায়নি। একই ভাবে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় শতাধিক গাছ উপড়ে গেছে শতাধিক কাঁচা ঘরবাড়ি বিধস্ত হয়েছে।
অন্যদিকে রংপুরের কাউনিয়ার হারাগাছ , রংপুরের বদরগজ্ঞ ও মিঠাপুকুর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে শত শত গাছ পালা উপড়ে যায়। কাাঁচাবাড়ি বিধস্ত হয়। এতে আহত হয় অন্তত ৫০ জন। রংপুর ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা আফতাব উদ্দিন জানান আমরা গাছ উপড়ে বিদ্যুত লাইন বিচ্ছিন্ন লাইন সচল করার জন্য গাছ কাটার কাজ করছি।