পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ফল তাল। পাকার আগে কচি অবস্থায় ভেতর থেকে বের করা হয় শাঁস। প্রচণ্ড গরমে শহর ও গ্রামের মানুষের কাছে এ শাঁস খুবই প্রিয়। বিক্রেতারা স্থানীয়ভাবে এগুলো সংগ্রহের পাশাপাশি দেশের নানা জায়গা থেকে আমদানিও করে থাকেন।
উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজার, গ্রাম গঞ্জের মোড়. রাস্তাঘাট,বাসস্টান্ডসহ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে দেখা গেছে, সুস্বাধু এ ফলটি ধারলো দা দিয়ে তাল কেটে তালের শাঁস বের করছেন আর ক্রেতারাও অনেক আগ্রহ নিয়ে এগুলো কিনছেন। মৌসুমি অনেক ফলের সাথে এ ফলের চাহিদা বেড়েছে। যার ফলে বিভিন্ন শ্রেণির পেশার মানুষকে খেতে দেখা যায় এ সুস্বাধু তালের শাঁস।
বিক্রেতা হানিফ মিয়া বলেন, তাল যখন কাঁচা থাকে,তখন বাজারে এটা পানি তাল হিসেবেই বিক্রি হয়। কেউ বলে তাল শাঁস আবার কেউ বলে তালের চোখ, কেউ বলে তালকুরা। প্রতিটি তালের ভিতর দুই থেকে তিনটি শাঁস থাকে এবং প্রতিটি তাল গড়ে ১০ থেকে ১৫ টাকায় বিক্রি হয়। এ বছর প্রচণ্ড তাপদাহে মানুষ শরীরের ক্লান্তি দুর করতে তালের শাঁস খাচ্ছেন। গত কয়েক বছরের তুলতায় এ বছর বেশী বিক্রি হচ্ছে।
তাল শাঁস কিনতে আসা আবু জাফর, খোকন মিয়া, মিল্লাদ হোসেন, মরিয়ম বেগমসহ কয়েকজন জানান, অনেক ফল যখন ফরমালিনের বিষে নীল, তখন তালের শাঁসে ফরমালিনের ছোয়া লাগেনি। এ জন্য প্রতি বছর আমরা ও আমাদের পরিবারের সকলে তাল শাঁস খায়। এগুলো খেতে নরম ও সুস্বাধু এবং খুবই পুষ্টিকর।
পলাশ উপজেলা মেডিকেল অফিসার শুভ্র কুমার কর বলেন, সুস্বাদু তালশাঁস একটি ভিটামিন ও পুষ্টিসমৃদ্ধ ফল। শাঁসে থাকা জলীয় অংশ শরীরে পানিশূন্যতা দূর করে। যা শরীরের জন্য বিশেষভাবে উপকারী। ভিটামিন এ, যা দৃষ্টিশক্তি প্রখর করতে সাহায্য করে।
ফলটিতে থাকা প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এছাড়া ত্বককে সুন্দর, উজ্জ্বল ও দীপ্তিময় করে তুলতেও ভূমিকা রাখে।
বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫
পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ফল তাল। পাকার আগে কচি অবস্থায় ভেতর থেকে বের করা হয় শাঁস। প্রচণ্ড গরমে শহর ও গ্রামের মানুষের কাছে এ শাঁস খুবই প্রিয়। বিক্রেতারা স্থানীয়ভাবে এগুলো সংগ্রহের পাশাপাশি দেশের নানা জায়গা থেকে আমদানিও করে থাকেন।
উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজার, গ্রাম গঞ্জের মোড়. রাস্তাঘাট,বাসস্টান্ডসহ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে দেখা গেছে, সুস্বাধু এ ফলটি ধারলো দা দিয়ে তাল কেটে তালের শাঁস বের করছেন আর ক্রেতারাও অনেক আগ্রহ নিয়ে এগুলো কিনছেন। মৌসুমি অনেক ফলের সাথে এ ফলের চাহিদা বেড়েছে। যার ফলে বিভিন্ন শ্রেণির পেশার মানুষকে খেতে দেখা যায় এ সুস্বাধু তালের শাঁস।
বিক্রেতা হানিফ মিয়া বলেন, তাল যখন কাঁচা থাকে,তখন বাজারে এটা পানি তাল হিসেবেই বিক্রি হয়। কেউ বলে তাল শাঁস আবার কেউ বলে তালের চোখ, কেউ বলে তালকুরা। প্রতিটি তালের ভিতর দুই থেকে তিনটি শাঁস থাকে এবং প্রতিটি তাল গড়ে ১০ থেকে ১৫ টাকায় বিক্রি হয়। এ বছর প্রচণ্ড তাপদাহে মানুষ শরীরের ক্লান্তি দুর করতে তালের শাঁস খাচ্ছেন। গত কয়েক বছরের তুলতায় এ বছর বেশী বিক্রি হচ্ছে।
তাল শাঁস কিনতে আসা আবু জাফর, খোকন মিয়া, মিল্লাদ হোসেন, মরিয়ম বেগমসহ কয়েকজন জানান, অনেক ফল যখন ফরমালিনের বিষে নীল, তখন তালের শাঁসে ফরমালিনের ছোয়া লাগেনি। এ জন্য প্রতি বছর আমরা ও আমাদের পরিবারের সকলে তাল শাঁস খায়। এগুলো খেতে নরম ও সুস্বাধু এবং খুবই পুষ্টিকর।
পলাশ উপজেলা মেডিকেল অফিসার শুভ্র কুমার কর বলেন, সুস্বাদু তালশাঁস একটি ভিটামিন ও পুষ্টিসমৃদ্ধ ফল। শাঁসে থাকা জলীয় অংশ শরীরে পানিশূন্যতা দূর করে। যা শরীরের জন্য বিশেষভাবে উপকারী। ভিটামিন এ, যা দৃষ্টিশক্তি প্রখর করতে সাহায্য করে।
ফলটিতে থাকা প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এছাড়া ত্বককে সুন্দর, উজ্জ্বল ও দীপ্তিময় করে তুলতেও ভূমিকা রাখে।