রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ঐতিহাসিক পলাশী দিবস পালিত হয়েছে। সোমবার(২৩-৬-২০২৫) সকাল ১০ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর হেরিটেজ স্টাডিজ এর আয়োজনে দিনটি উপলক্ষে একটি মৌন মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। মিছিলের উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. সালেহ হাসান নকীব।
মৌন মিছিল শেষে আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন পলাশীর প্রান্তরে নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরাজয়ের মাধ্যমে ভারতবর্ষে বৃটিশ উপনিবেশিক শাসনের সূচনা হয়। ইতিহাসের এই বেদনাদায়ক অধ্যায় আমাদের জন্য একটি বড় শিক্ষা। জাতির অগ্রযাত্রা রক্ষায় আমাদের ঘরের শত্রু ও মিত্র চিহ্নিত করতে হবে।
বক্তারা আরও বলেন, ব্যক্তিগত স্বার্থে যারা জাতির সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে, তাদের পরিণতি চিরকাল ইতিহাসে ঘৃণার সঙ্গে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
আলোচনা শেষে বক্তারা জাতীয় স্বার্থে ঐক্যের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিকভাবে জাতিকে শক্তিশালী করতে শেকড়ের ইতিহাস থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে আমাদের সামনের পথে এগিয়ে যেতে হবে এটাই হবে প্রকৃত সোনার বাংলা গঠনের অঙ্গীকার।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. ইফতিখারুল আলম মাসউদের সভাপতিত্বে এবং উত্তরণ প্রকাশের প্রকাশক মহব্বত হোসেন মিলনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাঈন উদ্দীন, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. ফরিদ উদ্দীন খান, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মাহাবুবুর রহমান, ছাত্র উপদেষ্টা ড. আমিরুল ইসলাম কনক।
সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ঐতিহাসিক পলাশী দিবস পালিত হয়েছে। সোমবার(২৩-৬-২০২৫) সকাল ১০ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর হেরিটেজ স্টাডিজ এর আয়োজনে দিনটি উপলক্ষে একটি মৌন মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। মিছিলের উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. সালেহ হাসান নকীব।
মৌন মিছিল শেষে আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন পলাশীর প্রান্তরে নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরাজয়ের মাধ্যমে ভারতবর্ষে বৃটিশ উপনিবেশিক শাসনের সূচনা হয়। ইতিহাসের এই বেদনাদায়ক অধ্যায় আমাদের জন্য একটি বড় শিক্ষা। জাতির অগ্রযাত্রা রক্ষায় আমাদের ঘরের শত্রু ও মিত্র চিহ্নিত করতে হবে।
বক্তারা আরও বলেন, ব্যক্তিগত স্বার্থে যারা জাতির সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে, তাদের পরিণতি চিরকাল ইতিহাসে ঘৃণার সঙ্গে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
আলোচনা শেষে বক্তারা জাতীয় স্বার্থে ঐক্যের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিকভাবে জাতিকে শক্তিশালী করতে শেকড়ের ইতিহাস থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে আমাদের সামনের পথে এগিয়ে যেতে হবে এটাই হবে প্রকৃত সোনার বাংলা গঠনের অঙ্গীকার।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. ইফতিখারুল আলম মাসউদের সভাপতিত্বে এবং উত্তরণ প্রকাশের প্রকাশক মহব্বত হোসেন মিলনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাঈন উদ্দীন, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. ফরিদ উদ্দীন খান, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মাহাবুবুর রহমান, ছাত্র উপদেষ্টা ড. আমিরুল ইসলাম কনক।