আহত হরিরামপুর উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুম শিকদার। হরিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন।
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরে উপজেলা বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক শাহিন মৃধার অনুসারীদের বিরুদ্ধে উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুম শিকদারকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। আহত মাসুম হরিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার বলড়া ইউনিয়নের বহলাতলী বাজারে এ ঘটনা ঘটে বলে জানান হরিরামপুর থানার ওসি মো. মুজিবুর রহমান।
মাসুম শিকদার বলেন, “বহলাতলী বাজারে গেলে শাহিন মৃধার লোকজনের মধ্যে বাকের, আলভীসহ ১৫-২০ জন আমার ওপর হামলা চালায়। তারা আমাকে লাঠি দিয়ে এলোপাতাড়ি পেটায়। তাদের কাছে দেশি অস্ত্র চাপাতি ছিল। এদের মধ্যে বাকের উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য।”
এ বিষয়ে জানতে বাকেরের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি। তাকে বহুবার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন শাহিন মৃধা। তিনি বলেন, “মাসুমের সঙ্গে জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক শান্ত মিয়ার ৫০ জনের মতো লোক বহলাতলী বাজারে আসে। আমাদের লোকজন হামলা করেনি শুধুমাত্র আত্মরক্ষা করেছে। বরং ওরা হোন্ডা বহর নিয়ে এসে আমাদের লোকজনের উপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা করে । আমাদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ মিথ্যা ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।”
তবে মাসুম শিকদারের অভিযোগ, তাকে একা পেয়ে শাহিন মৃধার লোকজন মারধর করেছে।
হরিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. পলাশ চন্দ্র সূত্রধর বলেন, মাসুম পিঠে ও মুখমণ্ডল আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছেন। মুখমণ্ডল ফুলে গেছে।
হরিরামপুর থানার ওসি মুজিবুর রহমান বলেন, “ঘটনার বিষয়ে এখনো অভিযোগ পাইনি। ঘটনা জানার সাথে সাথে পুলিশ পাঠানো হয়েছে ।”
উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল হান্নান মৃধা বলেন, “বহলাতলী বাজারে মারামারির একটি ঘটনা ঘটেছে বলে শুনেছি ।”
আহত হরিরামপুর উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুম শিকদার। হরিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন।
বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরে উপজেলা বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক শাহিন মৃধার অনুসারীদের বিরুদ্ধে উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুম শিকদারকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। আহত মাসুম হরিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার বলড়া ইউনিয়নের বহলাতলী বাজারে এ ঘটনা ঘটে বলে জানান হরিরামপুর থানার ওসি মো. মুজিবুর রহমান।
মাসুম শিকদার বলেন, “বহলাতলী বাজারে গেলে শাহিন মৃধার লোকজনের মধ্যে বাকের, আলভীসহ ১৫-২০ জন আমার ওপর হামলা চালায়। তারা আমাকে লাঠি দিয়ে এলোপাতাড়ি পেটায়। তাদের কাছে দেশি অস্ত্র চাপাতি ছিল। এদের মধ্যে বাকের উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য।”
এ বিষয়ে জানতে বাকেরের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি। তাকে বহুবার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন শাহিন মৃধা। তিনি বলেন, “মাসুমের সঙ্গে জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক শান্ত মিয়ার ৫০ জনের মতো লোক বহলাতলী বাজারে আসে। আমাদের লোকজন হামলা করেনি শুধুমাত্র আত্মরক্ষা করেছে। বরং ওরা হোন্ডা বহর নিয়ে এসে আমাদের লোকজনের উপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা করে । আমাদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ মিথ্যা ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।”
তবে মাসুম শিকদারের অভিযোগ, তাকে একা পেয়ে শাহিন মৃধার লোকজন মারধর করেছে।
হরিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. পলাশ চন্দ্র সূত্রধর বলেন, মাসুম পিঠে ও মুখমণ্ডল আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছেন। মুখমণ্ডল ফুলে গেছে।
হরিরামপুর থানার ওসি মুজিবুর রহমান বলেন, “ঘটনার বিষয়ে এখনো অভিযোগ পাইনি। ঘটনা জানার সাথে সাথে পুলিশ পাঠানো হয়েছে ।”
উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল হান্নান মৃধা বলেন, “বহলাতলী বাজারে মারামারির একটি ঘটনা ঘটেছে বলে শুনেছি ।”