ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
১ লাখ টাকা যৌতুকের জন্য সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যার অভিযোগে স্বামী নাজমুল হোসেনকে (৩০)যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। একই সাথে ১ লাখ টাকা অর্থদন্ড ও অনাদায়ে ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। গতকাল সোমবার দুপুরে সিরাজগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল-২ এর বিচারক বেগম সালমা খাতুন এ রায় দিয়েছেন। দন্ডপ্রাপ্ত আসামী নাজমুল হোসেন জেলার কাজিপুর উপজেলার আকনাদিঘী গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে।
আদালতের (পিপি) মাসুদুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে তিনি বলেন, আসামীর উপস্থিতিতে এই রায় ঘোষণা দিয়েছেন বিচারক। এছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আসামি রহিজ উদ্দিন, তার স্ত্রী মুজুয়ারা ও মোছাঃ সেলিনা খাতুনকে বেকসুর খালাস প্রদান করা হয়েছে।
মামলা সুত্রে জানা যায়, ২০২১ সালে নাজমুল হোসেনের সাথে বাড়ির পাশ্ববর্তী মীম খাতুনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ২০২১ সালের ১৩ নভেম্বর তারা বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করে। বিয়ের পর থেকে নাজমুল হোসেন ১ লাখ টাকা যৌতুকের জন্য স্ত্রী মীমকে চাপসৃষ্টি করে এবং শারীরিক নির্যাতন চালায়। একপর্যায়ে ২০২২ সালের ৬ এপ্রিল মীমকে মারপিট করে হত্যা করে নাজমুল ও তার পরিবারের সদস্যরা।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
১ লাখ টাকা যৌতুকের জন্য সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যার অভিযোগে স্বামী নাজমুল হোসেনকে (৩০)যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। একই সাথে ১ লাখ টাকা অর্থদন্ড ও অনাদায়ে ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। গতকাল সোমবার দুপুরে সিরাজগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল-২ এর বিচারক বেগম সালমা খাতুন এ রায় দিয়েছেন। দন্ডপ্রাপ্ত আসামী নাজমুল হোসেন জেলার কাজিপুর উপজেলার আকনাদিঘী গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে।
আদালতের (পিপি) মাসুদুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে তিনি বলেন, আসামীর উপস্থিতিতে এই রায় ঘোষণা দিয়েছেন বিচারক। এছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আসামি রহিজ উদ্দিন, তার স্ত্রী মুজুয়ারা ও মোছাঃ সেলিনা খাতুনকে বেকসুর খালাস প্রদান করা হয়েছে।
মামলা সুত্রে জানা যায়, ২০২১ সালে নাজমুল হোসেনের সাথে বাড়ির পাশ্ববর্তী মীম খাতুনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ২০২১ সালের ১৩ নভেম্বর তারা বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করে। বিয়ের পর থেকে নাজমুল হোসেন ১ লাখ টাকা যৌতুকের জন্য স্ত্রী মীমকে চাপসৃষ্টি করে এবং শারীরিক নির্যাতন চালায়। একপর্যায়ে ২০২২ সালের ৬ এপ্রিল মীমকে মারপিট করে হত্যা করে নাজমুল ও তার পরিবারের সদস্যরা।