ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে ১৫ মাদক মামলার আসামি মো.জহির হোসেন ওরফে জাইল্লা জহির (৩৪) কে গ্রেফতার করেছে র্যাব। এ সময় মাদক কারবারি জহিরের দেহ তল্লাশি করে তার সঙ্গে থাকা দুই হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।
গ্রেফতার মো.জহির হোসেন ওরফে জাইল্লা জহির (৩৪) লক্ষীপুর পৌরসভার ২নং ওয়ার্ডের বাঞ্চানগর বৈরাগী বাড়ির মৃত.আব্দুল আলীর ছেলে। সে একজন চিহ্নিত মাদক কারবারি। গত সোমবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেন র্যাব-১১, সিপিসি-৩, নোয়াখালী ক্যাম্পের ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার ও সহকারী পুলিশ সুপার মিঠুন কুমার কুন্ডু। এর আগে গত রোববার রাতে বেগমগঞ্জ উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের আমানতপুর গ্রামের তপাদার বাজার এলাকা থেকে র্যাব-১১, সিপিসি-৩ ও জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর যৌথ আভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করে।
নোয়াখালী জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক সুব্রত সরকার শুভ বলেন, লক্ষীপুর পৌরসভার বাঞ্চানগর গ্রামের মাদক কারবারি জাইল্লা জহির গত রোববার রাতে ফেনী থেকে যমুনা ডিলাক্স পরিবহনের একটি বাসে যাত্রী বেশে বেগমগঞ্জের চৌমুহনী চৌরাস্তা হয়ে লক্ষ্মীপুরে ইয়াবা নিয়ে যাবে এমন গোপন তথ্যের ভিত্তিতে নোয়াখালী টু লক্ষ্মীপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের বেগমগঞ্জের আমানতপুর তপাদার বাজারের উত্তর পাশে ফেনী টু লক্ষ্মীপুরগ্রামী যমুনা ডিলাক্স পরিবহনের একটি বাসে যৌথ তল্লাশি চালায় র্যাব-১১, সিপিসি-৩ ও জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর।
অভিযানে যাত্রীবাহী বাসের মধ্যে যাত্রী বেশে বসে থাকা মাদক কারবারি জহিরের দেহ তল্লাশি করে তার সঙ্গে থাকা দুই হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।
র্যাব-১১, সিপিসি-৩ নোয়াখালী ক্যাম্পের ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার ও সহকারি পুলিশ সুপার মিঠুন কুমার কুন্ডু আরও বলেন, আসামিকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদে উদ্ধার করা ইয়াবা বিক্রির উদ্দেশ্যে আনা হয়েছে বলে সে স্বীকার করে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে ১৫ মাদক মামলার আসামি মো.জহির হোসেন ওরফে জাইল্লা জহির (৩৪) কে গ্রেফতার করেছে র্যাব। এ সময় মাদক কারবারি জহিরের দেহ তল্লাশি করে তার সঙ্গে থাকা দুই হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।
গ্রেফতার মো.জহির হোসেন ওরফে জাইল্লা জহির (৩৪) লক্ষীপুর পৌরসভার ২নং ওয়ার্ডের বাঞ্চানগর বৈরাগী বাড়ির মৃত.আব্দুল আলীর ছেলে। সে একজন চিহ্নিত মাদক কারবারি। গত সোমবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেন র্যাব-১১, সিপিসি-৩, নোয়াখালী ক্যাম্পের ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার ও সহকারী পুলিশ সুপার মিঠুন কুমার কুন্ডু। এর আগে গত রোববার রাতে বেগমগঞ্জ উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের আমানতপুর গ্রামের তপাদার বাজার এলাকা থেকে র্যাব-১১, সিপিসি-৩ ও জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর যৌথ আভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করে।
নোয়াখালী জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক সুব্রত সরকার শুভ বলেন, লক্ষীপুর পৌরসভার বাঞ্চানগর গ্রামের মাদক কারবারি জাইল্লা জহির গত রোববার রাতে ফেনী থেকে যমুনা ডিলাক্স পরিবহনের একটি বাসে যাত্রী বেশে বেগমগঞ্জের চৌমুহনী চৌরাস্তা হয়ে লক্ষ্মীপুরে ইয়াবা নিয়ে যাবে এমন গোপন তথ্যের ভিত্তিতে নোয়াখালী টু লক্ষ্মীপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের বেগমগঞ্জের আমানতপুর তপাদার বাজারের উত্তর পাশে ফেনী টু লক্ষ্মীপুরগ্রামী যমুনা ডিলাক্স পরিবহনের একটি বাসে যৌথ তল্লাশি চালায় র্যাব-১১, সিপিসি-৩ ও জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর।
অভিযানে যাত্রীবাহী বাসের মধ্যে যাত্রী বেশে বসে থাকা মাদক কারবারি জহিরের দেহ তল্লাশি করে তার সঙ্গে থাকা দুই হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।
র্যাব-১১, সিপিসি-৩ নোয়াখালী ক্যাম্পের ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার ও সহকারি পুলিশ সুপার মিঠুন কুমার কুন্ডু আরও বলেন, আসামিকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদে উদ্ধার করা ইয়াবা বিক্রির উদ্দেশ্যে আনা হয়েছে বলে সে স্বীকার করে।