ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জে টিএসপি ও ডিএপি, ইউরিয়া সারের সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। করিমগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, বিএডিসি সার ডিলার সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক সারের ব্যবসা পরিচালনা করছেন না। কয়েকজন খুচরা ডিলার অক্টোবর মাসের (টিএসপি, এমওপি ও ডিএপি) উত্তোলন করে সার কৃষক পযার্য়ে বিক্রয় না করে অবৈধভাবে লাইসেন্স বিক্রি করে দিয়েছে খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে। এছাড়া ডিলারদের সার উত্তোলন, মজুদ ও বিতরণের বিষয়টি যথাযথভাবে মনিটরিং করছে না কৃষি বিভাগ। কিছু ক্ষেত্রে কৃষি কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগসাজশে নানা অনিয়ম করছেন ডিলারা। ভাটিগাংগাটিয়া গ্রামের কৃষক আঞ্জু মিয়া বলেন, ভূট্টা চাষ করেছি। এতে টিএসপি, ডিএপি, ইউরিয়া সার লাগবে। সার ব্যবসায়ী সনির দোকানে গেলে টিএসসি, ইউরিয়া, ডিএপি সার পাওয়া যাচ্ছে না। সার ব্যবসায়ীদের কাছে কোনো রেজিস্ট্রার নাই। ক্যাশ মেমো দেয় না, রেজিস্ট্রার নাই এবং কৃষকদের মোবাইল নম্বর তারা রাখে না। বিসিআইসির সার ডিলার মো. আবুল হাসেমের ছেলে সনি বলেন, বরাদ্দ কম, চাহিদা বেশি। তাই কৃষকদের চাহিদা অনুযায়ী সার দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। গুণধর ইউপি চেয়ারম্যান আবু ছায়েম রাসেল ভূইয়া বলেন, কৃষকদের সার সংকট সৃষ্টি হয়েছে। সার সংকট ব্যাপারে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষেকে জানানো হয়েছে। করিমগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা অপূর্ব সূত্র ধর বলেন, করিমগঞ্জ উপজেলায় সার সংকট নাই। উপজেলা প্রশাসন ও কৃষি বিভাগ এ ব্যাপারে তৎপর রয়েছে। করিমগঞ্জ উপজেলায় বিসিআইসি ১৫, খুচরা ১০৩ জন ডিলার আছে। করিমগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাহমিনা আক্তারকে এ বিষয়ে জানতে ফোন করলে তিনি রিসিভ করেননি।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫
কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জে টিএসপি ও ডিএপি, ইউরিয়া সারের সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। করিমগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, বিএডিসি সার ডিলার সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক সারের ব্যবসা পরিচালনা করছেন না। কয়েকজন খুচরা ডিলার অক্টোবর মাসের (টিএসপি, এমওপি ও ডিএপি) উত্তোলন করে সার কৃষক পযার্য়ে বিক্রয় না করে অবৈধভাবে লাইসেন্স বিক্রি করে দিয়েছে খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে। এছাড়া ডিলারদের সার উত্তোলন, মজুদ ও বিতরণের বিষয়টি যথাযথভাবে মনিটরিং করছে না কৃষি বিভাগ। কিছু ক্ষেত্রে কৃষি কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগসাজশে নানা অনিয়ম করছেন ডিলারা। ভাটিগাংগাটিয়া গ্রামের কৃষক আঞ্জু মিয়া বলেন, ভূট্টা চাষ করেছি। এতে টিএসপি, ডিএপি, ইউরিয়া সার লাগবে। সার ব্যবসায়ী সনির দোকানে গেলে টিএসসি, ইউরিয়া, ডিএপি সার পাওয়া যাচ্ছে না। সার ব্যবসায়ীদের কাছে কোনো রেজিস্ট্রার নাই। ক্যাশ মেমো দেয় না, রেজিস্ট্রার নাই এবং কৃষকদের মোবাইল নম্বর তারা রাখে না। বিসিআইসির সার ডিলার মো. আবুল হাসেমের ছেলে সনি বলেন, বরাদ্দ কম, চাহিদা বেশি। তাই কৃষকদের চাহিদা অনুযায়ী সার দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। গুণধর ইউপি চেয়ারম্যান আবু ছায়েম রাসেল ভূইয়া বলেন, কৃষকদের সার সংকট সৃষ্টি হয়েছে। সার সংকট ব্যাপারে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষেকে জানানো হয়েছে। করিমগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা অপূর্ব সূত্র ধর বলেন, করিমগঞ্জ উপজেলায় সার সংকট নাই। উপজেলা প্রশাসন ও কৃষি বিভাগ এ ব্যাপারে তৎপর রয়েছে। করিমগঞ্জ উপজেলায় বিসিআইসি ১৫, খুচরা ১০৩ জন ডিলার আছে। করিমগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাহমিনা আক্তারকে এ বিষয়ে জানতে ফোন করলে তিনি রিসিভ করেননি।