ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
চট্টগ্রামে পাকিস্তান থেকে আমদানি করা পাখির খাদ্যের চালানে লুকিয়ে আনা ২৫ মেট্রিকটন নিষিদ্ধ পপি বীজ জব্দ করেছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার কাস্টমসের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। চট্টগ্রাম কাস্টমসের উপকমিশনার এইচ এম কবির জানান, গোপন খবরের ভিত্তিতে চালানটির খালাস স্থগিত করে পরীক্ষা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
গত ২২ অক্টোবর কনটেইনার দুটি খোলা হলে ৭ হাজার ২০০ কেজি পাখির খাদ্য এবং ২৪ হাজার ৯৬০ কেজি পপি বীজ পাওয়া যায়। তিনি বলেন,কনটেইনারের সামনের অংশে পাখির খাদ্য রেখে ভেতরে পপি বীজ লুকানো হয়েছিল।
নমুনা পরীক্ষায় নিশ্চিত হওয়া গেছে এটি অঙ্কুরোদ্গমযোগ্য পপি বীজ। জব্দ করা পপি বীজের বাজারমূল্য প্রায় সাড়ে ছয় কোটি টাকা। আমদানি-নিষিদ্ধ পণ্য আনার অভিযোগে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানান উপকমিশনার কবির।
কাস্টমসের তথ্য অনুযায়ী, পপি বীজ যদি অঙ্কুরোদ্?গম উপযোগী হয়, তাহলে তা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮ অনুসারে ‘ক’ শ্রেণির মাদক হিসেবে বিবেচিত। আমদানি নীতি আদেশ অনুযায়ী, পপি বীজের আমদানি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, চট্টগ্রামের কোরবানিগঞ্জের মেসার্স আদিব ট্রেডিং নামের একটি প্রতিষ্ঠান ৩২ মেট্রিকটন ১০ কেজি পাখির খাদ্য আমদানির ঘোষণা দিয়ে কাস্টমসে নথি দাখিল করে। গত ৯ অক্টোবর পাকিস্তান থেকে পাঠানো দুই কনটেইনারের চালানটি চট্টগ্রাম বন্দরের জেটিতে পৌঁছায়।
পরে খালাসের জন্য কনটেইনার দুটি নেওয়া হয় বেসরকারি ডিপো ছাবের আহম্মেদ টিম্বার কোম্পানি লিমিটেডে। সিএন্ডএফ এজেন্ট হিসেবে দায়িত্বে ছিল নগরীর হালিশহরের এম এইচ ট্রেডিং। প্রতিষ্ঠানটি ১৪ অক্টোবর খালাসের জন্য শুল্কায়ন নথি দাখিল করে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫
চট্টগ্রামে পাকিস্তান থেকে আমদানি করা পাখির খাদ্যের চালানে লুকিয়ে আনা ২৫ মেট্রিকটন নিষিদ্ধ পপি বীজ জব্দ করেছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার কাস্টমসের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। চট্টগ্রাম কাস্টমসের উপকমিশনার এইচ এম কবির জানান, গোপন খবরের ভিত্তিতে চালানটির খালাস স্থগিত করে পরীক্ষা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
গত ২২ অক্টোবর কনটেইনার দুটি খোলা হলে ৭ হাজার ২০০ কেজি পাখির খাদ্য এবং ২৪ হাজার ৯৬০ কেজি পপি বীজ পাওয়া যায়। তিনি বলেন,কনটেইনারের সামনের অংশে পাখির খাদ্য রেখে ভেতরে পপি বীজ লুকানো হয়েছিল।
নমুনা পরীক্ষায় নিশ্চিত হওয়া গেছে এটি অঙ্কুরোদ্গমযোগ্য পপি বীজ। জব্দ করা পপি বীজের বাজারমূল্য প্রায় সাড়ে ছয় কোটি টাকা। আমদানি-নিষিদ্ধ পণ্য আনার অভিযোগে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানান উপকমিশনার কবির।
কাস্টমসের তথ্য অনুযায়ী, পপি বীজ যদি অঙ্কুরোদ্?গম উপযোগী হয়, তাহলে তা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮ অনুসারে ‘ক’ শ্রেণির মাদক হিসেবে বিবেচিত। আমদানি নীতি আদেশ অনুযায়ী, পপি বীজের আমদানি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, চট্টগ্রামের কোরবানিগঞ্জের মেসার্স আদিব ট্রেডিং নামের একটি প্রতিষ্ঠান ৩২ মেট্রিকটন ১০ কেজি পাখির খাদ্য আমদানির ঘোষণা দিয়ে কাস্টমসে নথি দাখিল করে। গত ৯ অক্টোবর পাকিস্তান থেকে পাঠানো দুই কনটেইনারের চালানটি চট্টগ্রাম বন্দরের জেটিতে পৌঁছায়।
পরে খালাসের জন্য কনটেইনার দুটি নেওয়া হয় বেসরকারি ডিপো ছাবের আহম্মেদ টিম্বার কোম্পানি লিমিটেডে। সিএন্ডএফ এজেন্ট হিসেবে দায়িত্বে ছিল নগরীর হালিশহরের এম এইচ ট্রেডিং। প্রতিষ্ঠানটি ১৪ অক্টোবর খালাসের জন্য শুল্কায়ন নথি দাখিল করে।