দশমিনা (পটুয়াখালী) : উপজেলার কৃষকরা পার্চিং ব্যবহার করে পোঁকামাকড় দমন করছে -সংবাদ
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় চলতি আমন মৌসুমে ধানের ক্ষতিকর পোকামাকড়, বাদামী ঘাস ফড়িং, ব্লাষ্ট রোগসহ বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর পোঁকার ও রোগের কবল থেকে রক্ষা করতে উপজেলা কৃষি সম্পসারন অধিদপ্তর নানা উদ্যোগ গ্রহন করেছে।
উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় ধানের ক্ষতিকর পোকার আক্রমন থেকে রক্ষা করার জন্য কৃষকদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধি ও সঠিক পরিমান বালাইনাশক প্রয়োগের নানা কৌশল শিখিয়ে দেয়া হয়। কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের উপ সহকারী কৃষি কর্মকতারা উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজার ও গ্রামাঞ্চলে গিয়ে সভা সমাবেশ করে কৃষকদেরকে সচেতন করার পাশাপাশি লিফলেট বিতরন করছে। কৃষি বিভাগের এই উদ্যোগ কৃষকদের মাঝে নতুন করে আশার আলো জেগে উঠেছে। কৃষকরা তাদের ফসলী জমির পাশে আলোক ফাঁদ ও পার্চিং ব্যবহার করে ক্ষতিকর পোকা দমন করছে। উপজেলার বহরমপুর ইউনিয়নে সোলার লাইট ট্রাম্প স্থাপন করার পর ক্ষতিকর পোকামাকড় দমন করা সম্ভব হচ্ছে। উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের গছানী গ্রামে একটি আমন ধান ক্ষেতে বিজাত বাছাই কাজ করা হয়। ধানের আগাছা দমন করা হলে ফলন ভাল হয়। উপজেলা কৃষি বিভাগের পরামর্শে কৃষকরা তাদের জমিতে প্রয়োজনীয় বালাইনাশক প্রয়োগ করার কারনে ধানকে পোকার আক্রমন থেকে রক্ষা করতে পারছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. জাফর হোসেন বলেন,চলতি আমন মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশী পরিমানে আমন ধানের আবাদ করা হয়। কোন প্রাকৃতিক দূর্যোগ না হলে উপজেলায় আমন ধানের বাম্পার ফলন হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
দশমিনা (পটুয়াখালী) : উপজেলার কৃষকরা পার্চিং ব্যবহার করে পোঁকামাকড় দমন করছে -সংবাদ
শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় চলতি আমন মৌসুমে ধানের ক্ষতিকর পোকামাকড়, বাদামী ঘাস ফড়িং, ব্লাষ্ট রোগসহ বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর পোঁকার ও রোগের কবল থেকে রক্ষা করতে উপজেলা কৃষি সম্পসারন অধিদপ্তর নানা উদ্যোগ গ্রহন করেছে।
উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় ধানের ক্ষতিকর পোকার আক্রমন থেকে রক্ষা করার জন্য কৃষকদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধি ও সঠিক পরিমান বালাইনাশক প্রয়োগের নানা কৌশল শিখিয়ে দেয়া হয়। কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের উপ সহকারী কৃষি কর্মকতারা উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজার ও গ্রামাঞ্চলে গিয়ে সভা সমাবেশ করে কৃষকদেরকে সচেতন করার পাশাপাশি লিফলেট বিতরন করছে। কৃষি বিভাগের এই উদ্যোগ কৃষকদের মাঝে নতুন করে আশার আলো জেগে উঠেছে। কৃষকরা তাদের ফসলী জমির পাশে আলোক ফাঁদ ও পার্চিং ব্যবহার করে ক্ষতিকর পোকা দমন করছে। উপজেলার বহরমপুর ইউনিয়নে সোলার লাইট ট্রাম্প স্থাপন করার পর ক্ষতিকর পোকামাকড় দমন করা সম্ভব হচ্ছে। উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের গছানী গ্রামে একটি আমন ধান ক্ষেতে বিজাত বাছাই কাজ করা হয়। ধানের আগাছা দমন করা হলে ফলন ভাল হয়। উপজেলা কৃষি বিভাগের পরামর্শে কৃষকরা তাদের জমিতে প্রয়োজনীয় বালাইনাশক প্রয়োগ করার কারনে ধানকে পোকার আক্রমন থেকে রক্ষা করতে পারছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. জাফর হোসেন বলেন,চলতি আমন মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশী পরিমানে আমন ধানের আবাদ করা হয়। কোন প্রাকৃতিক দূর্যোগ না হলে উপজেলায় আমন ধানের বাম্পার ফলন হবে বলে আশা করা হচ্ছে।