ফের বন্ড ছেড়ে ২ হাজার ৬২৫ কোটি টাকা তোলার অনুমতি পেল পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বেক্সিমকো। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন-বিএসইসি গতকাল এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। ‘বেক্সিমকো ফার্স্ট আনসিকিউরড জিরো কুপন’ নামে এ বন্ডের ডিসকাউন্ট রেট হবে ১৫ শতাংশ। অর্থাৎ বিনিয়োগকারীদের কাছে সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ কমে বন্ড বিক্রি করা যাবে।
এ বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে উত্তোলন করা অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি ব্যাংক ঋণ পরিশোধ করবে এবং মায়ানগর প্রকল্পের উন্নয়নের জন্য ডেভেলপারকে ঋণ দেবে। এর ট্রাস্টি হিসেবে রয়েছে সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স এবং অ্যারেঞ্জার হিসেবে কাজ করছে আইএফআইসি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বন্ডটি আন-সিকিউরড, নন-কনভার্টিবল ও রিডিম্যাবল। প্রতি লটের ইস্যু মূল্য ৫০ হাজার টাকা। এ বন্ড ইস্যু করে অর্থ উত্তোলন করে বেক্সিমকোকে ব্যাংক ঋণ পরিশোধ করবে এবং মায়ানগর প্রকল্পের উন্নয়নের জন্য নির্মাতা কোম্পানিটি ঋণ দেবে। বন্ডটির ট্রাস্টি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে বিমা কোম্পানি সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স এবং অ্যারেঞ্জার (আয়োজক) হিসেবে কাজ করবে আইএফআইসি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।
এর আগেও ২০২১ সালে বেক্সিমকো লিমিটেড ইসলামি সুকুক বন্ড ছেড়ে পুঁজিবাজার থেকে তিন হাজার কোটি টাকা তোলে। এ বন্ডের বার্ষিক মুনাফা নূন্যতম ৯ শতাংশ নির্ধারণ করা আছে। তবে বেক্সিমকো লিমিটেডের লভ্যাংশ ১০ শতাংশের যত বেশি, তার ১০ শতাংশ সুকুকের মুনাফায় যোগ হবে।
সুকুক বন্ডের পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হওয়ার পর থেকে প্রতি ছয় মাস অন্তর লভ্যাংশ ঘোষণা করা হচ্ছে। প্রতি ছয় মাসে ৫ দশমিক ৫৫ শতাংশ থেকে ৫ দশমিক ৮ শতাংশ করে লভ্যাংশ ঘোষণা করা হচ্ছে। প্রতি বছর ২০ শতাংশ অর্থ উত্তোলন করতে পারেন বন্ডধারীরা। এই অর্থ তারা চাইলে নগদে নিতে পারেন অথবা বেক্সিমকো লিমিটেডের শেয়ার নিতে পারেন। শেয়ার নিলে বাজারদরের ২৫ শতাংশ কমে পাওয়া যাবে।
কমিশন সভায় ‘রিয়েল এস্টেট ইনভেস্টমেন্ট ট্রাস্ট ফান্ড’ বিধিমালা অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এ বিষয়ে বিএসইসির মুখপাত্র জানান, পুঁজিবাজারের মাধ্যমে রিয়েল এস্টেট সেক্টরে অর্থায়নের সুযোগ সৃষ্টি এবং বিনিয়োগের নতুন ক্ষেত্র উন্মোচনের লক্ষ্যে ‘রিয়েল এস্টেট ইনভেস্টমেন্ট ট্রাস্ট ফান্ড’ রুল ২০২৪ অনুমোদন দিয়েছে কমিশন। এ বিধিমালা বাংলাদেশ গেজেটে প্রকাশের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
বেক্সিমকোর দুই হাজার ৬২৫ কোটি লাখ টাকার বন্ডের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে কমিশন। বন্ডটি প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে বিক্রি করা হবে।’
রোববার, ৩১ মার্চ ২০২৪
ফের বন্ড ছেড়ে ২ হাজার ৬২৫ কোটি টাকা তোলার অনুমতি পেল পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বেক্সিমকো। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন-বিএসইসি গতকাল এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। ‘বেক্সিমকো ফার্স্ট আনসিকিউরড জিরো কুপন’ নামে এ বন্ডের ডিসকাউন্ট রেট হবে ১৫ শতাংশ। অর্থাৎ বিনিয়োগকারীদের কাছে সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ কমে বন্ড বিক্রি করা যাবে।
এ বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে উত্তোলন করা অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি ব্যাংক ঋণ পরিশোধ করবে এবং মায়ানগর প্রকল্পের উন্নয়নের জন্য ডেভেলপারকে ঋণ দেবে। এর ট্রাস্টি হিসেবে রয়েছে সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স এবং অ্যারেঞ্জার হিসেবে কাজ করছে আইএফআইসি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বন্ডটি আন-সিকিউরড, নন-কনভার্টিবল ও রিডিম্যাবল। প্রতি লটের ইস্যু মূল্য ৫০ হাজার টাকা। এ বন্ড ইস্যু করে অর্থ উত্তোলন করে বেক্সিমকোকে ব্যাংক ঋণ পরিশোধ করবে এবং মায়ানগর প্রকল্পের উন্নয়নের জন্য নির্মাতা কোম্পানিটি ঋণ দেবে। বন্ডটির ট্রাস্টি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে বিমা কোম্পানি সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স এবং অ্যারেঞ্জার (আয়োজক) হিসেবে কাজ করবে আইএফআইসি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।
এর আগেও ২০২১ সালে বেক্সিমকো লিমিটেড ইসলামি সুকুক বন্ড ছেড়ে পুঁজিবাজার থেকে তিন হাজার কোটি টাকা তোলে। এ বন্ডের বার্ষিক মুনাফা নূন্যতম ৯ শতাংশ নির্ধারণ করা আছে। তবে বেক্সিমকো লিমিটেডের লভ্যাংশ ১০ শতাংশের যত বেশি, তার ১০ শতাংশ সুকুকের মুনাফায় যোগ হবে।
সুকুক বন্ডের পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হওয়ার পর থেকে প্রতি ছয় মাস অন্তর লভ্যাংশ ঘোষণা করা হচ্ছে। প্রতি ছয় মাসে ৫ দশমিক ৫৫ শতাংশ থেকে ৫ দশমিক ৮ শতাংশ করে লভ্যাংশ ঘোষণা করা হচ্ছে। প্রতি বছর ২০ শতাংশ অর্থ উত্তোলন করতে পারেন বন্ডধারীরা। এই অর্থ তারা চাইলে নগদে নিতে পারেন অথবা বেক্সিমকো লিমিটেডের শেয়ার নিতে পারেন। শেয়ার নিলে বাজারদরের ২৫ শতাংশ কমে পাওয়া যাবে।
কমিশন সভায় ‘রিয়েল এস্টেট ইনভেস্টমেন্ট ট্রাস্ট ফান্ড’ বিধিমালা অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এ বিষয়ে বিএসইসির মুখপাত্র জানান, পুঁজিবাজারের মাধ্যমে রিয়েল এস্টেট সেক্টরে অর্থায়নের সুযোগ সৃষ্টি এবং বিনিয়োগের নতুন ক্ষেত্র উন্মোচনের লক্ষ্যে ‘রিয়েল এস্টেট ইনভেস্টমেন্ট ট্রাস্ট ফান্ড’ রুল ২০২৪ অনুমোদন দিয়েছে কমিশন। এ বিধিমালা বাংলাদেশ গেজেটে প্রকাশের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
বেক্সিমকোর দুই হাজার ৬২৫ কোটি লাখ টাকার বন্ডের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে কমিশন। বন্ডটি প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে বিক্রি করা হবে।’