এখন থেকে বিদ্যুৎ আমদানির অর্থ পরিশোধে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদন লাগবে না। ব্যাংকগুলো নিজেই সরকার অনুমোদিত আন্তসীমান্ত বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তির আওতায় বিল পরিশোধ করে দিতে পারবে। এর মাধ্যমে বিদ্যুৎ আমদানি পরিশোধে নিয়ম সহজ হলো। গতকাল মঙ্গলবার এ নিয়ে এক প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, এখন থেকে অনুমোদিত ডিলার ব্যাংকগুলো সরকার অনুমোদিত আন্তসীমান্ত বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তির আওতায় বিদ্যুৎ আমদানির বিপরীতে বিদেশে অর্থ পাঠাতে করতে পারবে।
এ জন্য প্রতিটি ক্ষেত্রে আলাদা করে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমতি নিতে হবে না।
এই সিদ্ধান্তের উদ্দেশ্য হলো জাতীয় গ্রিডের মাধ্যমে আমদানি করা বিদ্যুতের মূল্য পরিশোধ প্রক্রিয়াকে সহজ করা। এটি সরকার অনুমোদিত দ্বিপক্ষীয় বিদ্যুৎ ক্রয় ব্যবস্থার আওতায় প্রযোজ্য হবে।
নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী, কিছু শর্ত সাপেক্ষে ব্যাংকগুলো বিদেশি সরবরাহকারীর কাছে আমদানি করা বিদ্যুতের বিপরীতে অর্থ প্রেরণ করতে পারবে।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে, ব্যাংকগুলোকে বৈদেশিক মুদ্রাসংক্রান্ত নিয়মকানুন, গ্রাহক যাচাই, অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধবিষয়ক নীতিমালা অনুসরণ করতে হবে। পাশাপাশি বাংলাদেশ ব্যাংকে নিয়মিত প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে।
এ ছাড়া যেখানে বিদ্যুৎ আমদানির ক্ষেত্রে শুল্কসংক্রান্ত আনুষ্ঠানিকতা প্রয়োজন, সেখানে প্রচলিত আমদানি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অর্থ পরিশোধ করা যাবে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫
এখন থেকে বিদ্যুৎ আমদানির অর্থ পরিশোধে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদন লাগবে না। ব্যাংকগুলো নিজেই সরকার অনুমোদিত আন্তসীমান্ত বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তির আওতায় বিল পরিশোধ করে দিতে পারবে। এর মাধ্যমে বিদ্যুৎ আমদানি পরিশোধে নিয়ম সহজ হলো। গতকাল মঙ্গলবার এ নিয়ে এক প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, এখন থেকে অনুমোদিত ডিলার ব্যাংকগুলো সরকার অনুমোদিত আন্তসীমান্ত বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তির আওতায় বিদ্যুৎ আমদানির বিপরীতে বিদেশে অর্থ পাঠাতে করতে পারবে।
এ জন্য প্রতিটি ক্ষেত্রে আলাদা করে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমতি নিতে হবে না।
এই সিদ্ধান্তের উদ্দেশ্য হলো জাতীয় গ্রিডের মাধ্যমে আমদানি করা বিদ্যুতের মূল্য পরিশোধ প্রক্রিয়াকে সহজ করা। এটি সরকার অনুমোদিত দ্বিপক্ষীয় বিদ্যুৎ ক্রয় ব্যবস্থার আওতায় প্রযোজ্য হবে।
নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী, কিছু শর্ত সাপেক্ষে ব্যাংকগুলো বিদেশি সরবরাহকারীর কাছে আমদানি করা বিদ্যুতের বিপরীতে অর্থ প্রেরণ করতে পারবে।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে, ব্যাংকগুলোকে বৈদেশিক মুদ্রাসংক্রান্ত নিয়মকানুন, গ্রাহক যাচাই, অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধবিষয়ক নীতিমালা অনুসরণ করতে হবে। পাশাপাশি বাংলাদেশ ব্যাংকে নিয়মিত প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে।
এ ছাড়া যেখানে বিদ্যুৎ আমদানির ক্ষেত্রে শুল্কসংক্রান্ত আনুষ্ঠানিকতা প্রয়োজন, সেখানে প্রচলিত আমদানি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অর্থ পরিশোধ করা যাবে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।