জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন বশির আহমেদ অপসারণসহ তিন দফা দাবিতে মানববন্ধন করেছে জাবি শাখার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
রবিবার (৯ নভেম্বর) দুপুর একটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভাবনের সামনে এ কর্মসূচি পালন করেন তারা। এসময় হামলাকারীদের দ্রুত সময়ে আইনের আওতায় না আনলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারিও দেন তারা।
তাদের তিন দফা দাবিগুলো হলো- ১. সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন বশির আহমেদসহ ১৪,১৫, ১৭ জুলাই হামলায় প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে জড়িত সকল শিক্ষককে তদন্ত চলাকালীন সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল কার্যক্রম থেকে অব্যহতি প্রদান করতে হবে এবং অতিদ্রুত তদন্ত সাপেক্ষে সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত করতে হবে। ২. নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সদস্য ও জুলাই গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী সকল শিক্ষার্থীর ক্লাস, পরীক্ষায় অংশগ্রহণ ও হলে পুনর্বাসন এর বিরুদ্ধে প্রশাসন এর দৃশ্যমান পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। ৩. লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতি বন্ধ ও দ্রুত সময়ের মধ্যে জাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে ছাত্র প্রতিনিধি নিশ্চিত করতে হবে।
মানববন্ধনে নৃবিজ্ঞান বিভাগের ৫০ ব্যাচের শিক্ষার্থী নাজমুল ইসলাম বলেন, ১৫ জুলাই জাহাঙ্গীরনগর এর জন্য একটি কালরাত। বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষকের প্রত্যক্ষ পরোক্ষ মদদে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা আমাদের ওপর হামলা চালিয়েছিল। আমরা দেখছি, এসব শিক্ষদের কেউ কেউ এখনও বহাল তবিয়তে তাদের শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। তাদেরকে দ্রুত তদন্ত সাপেক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমস্ত কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি দিতে হবে।
ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ৫১ ব্যাচের শিক্ষার্থী নাদিয়া রহমান অন্বেষা বলেন, ১৫ জুলাই রাতে বঙ্গবন্ধু হলের সামনে এবং ভিসির বাসভবনের ভাড়াটিয়া গুন্ডা এনে যে ছাত্রলীগ আমাদের হামলা করেছিল, সেই ছাত্রলীগ ক্যাম্পাসে অবাধে চলা-ফেরা করছে। তারা রুটিন মাফিক ক্লাস-পরীক্ষার অংশ গ্রহণ করছে। তাদের সাথে আমাদেরকে একই ক্লাসে বসতে হচ্ছে। তাহলে কি প্রশাসন আমাদের সাথে ইনজাস্টিস করছে না?
রোববার, ১০ নভেম্বর ২০২৪
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন বশির আহমেদ অপসারণসহ তিন দফা দাবিতে মানববন্ধন করেছে জাবি শাখার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
রবিবার (৯ নভেম্বর) দুপুর একটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভাবনের সামনে এ কর্মসূচি পালন করেন তারা। এসময় হামলাকারীদের দ্রুত সময়ে আইনের আওতায় না আনলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারিও দেন তারা।
তাদের তিন দফা দাবিগুলো হলো- ১. সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন বশির আহমেদসহ ১৪,১৫, ১৭ জুলাই হামলায় প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে জড়িত সকল শিক্ষককে তদন্ত চলাকালীন সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল কার্যক্রম থেকে অব্যহতি প্রদান করতে হবে এবং অতিদ্রুত তদন্ত সাপেক্ষে সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত করতে হবে। ২. নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সদস্য ও জুলাই গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী সকল শিক্ষার্থীর ক্লাস, পরীক্ষায় অংশগ্রহণ ও হলে পুনর্বাসন এর বিরুদ্ধে প্রশাসন এর দৃশ্যমান পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। ৩. লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতি বন্ধ ও দ্রুত সময়ের মধ্যে জাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে ছাত্র প্রতিনিধি নিশ্চিত করতে হবে।
মানববন্ধনে নৃবিজ্ঞান বিভাগের ৫০ ব্যাচের শিক্ষার্থী নাজমুল ইসলাম বলেন, ১৫ জুলাই জাহাঙ্গীরনগর এর জন্য একটি কালরাত। বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষকের প্রত্যক্ষ পরোক্ষ মদদে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা আমাদের ওপর হামলা চালিয়েছিল। আমরা দেখছি, এসব শিক্ষদের কেউ কেউ এখনও বহাল তবিয়তে তাদের শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। তাদেরকে দ্রুত তদন্ত সাপেক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমস্ত কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি দিতে হবে।
ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ৫১ ব্যাচের শিক্ষার্থী নাদিয়া রহমান অন্বেষা বলেন, ১৫ জুলাই রাতে বঙ্গবন্ধু হলের সামনে এবং ভিসির বাসভবনের ভাড়াটিয়া গুন্ডা এনে যে ছাত্রলীগ আমাদের হামলা করেছিল, সেই ছাত্রলীগ ক্যাম্পাসে অবাধে চলা-ফেরা করছে। তারা রুটিন মাফিক ক্লাস-পরীক্ষার অংশ গ্রহণ করছে। তাদের সাথে আমাদেরকে একই ক্লাসে বসতে হচ্ছে। তাহলে কি প্রশাসন আমাদের সাথে ইনজাস্টিস করছে না?