বকেয়া বেতনের দাবি অস্থায়ী রেল শ্রমিকদের
৫ মাস ধরে বেতন না পাওয়ায় ঢাকার এফডিসি ক্রসিংয়ে অস্থায়ী রেল শ্রমিকরা যে অবরোধে নেমেছিলেন তা ২ ঘণ্টা পর প্রত্যাহার করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুর পৌনে ১টায় ওই কর্মসূচি প্রত্যাহার করার পর কমলাপুরের সঙ্গে সারাদেশের ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছে।
কমলাপুরের স্টেশন মাস্টার আনোয়ার হোসেন বলেন, এখন ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক। বেলা ১২টা ৫০ মিনিটে কমলাপুর থেকে ট্রেন ছেড়ে গেছে।
এদিন বেলা সাড়ে ১০টায় এফডিসি রেল ক্রসিংয়ে অন্তত দুইশ শ্রমিক অবস্থান নেন। তাতে ঢাকার সঙ্গে চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী, রংপুর, ময়নমসিংহ রুটের ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। অবরোধ চলাকালে কমলাপুর থেকে ট্রেন যেমন ছাড়তে পারেনি, তেমনই ঢাকাগামী ট্রেন তেজগাঁও, বিমানবন্দর, ক্যান্টনমেন্টসহ বিভিন্ন স্টেশনে আটকা পড়ে।
মোহাম্মদ আবদুল কাদের নামে একজন গেইটম্যান বলেন, তাদের গত পাঁচ মাসের বেতন বকেয়া পড়েছে। চলতি মাস নিয়ে ছয় মাস। বেতন পরিশোধের অনুরোধ নিয়ে বিভিন্ন দপ্তরে গিয়েছেন তারা। যত জায়গায় যাওয়ার সবখানে গেছি। আশ্বাস ছাড়া আর কিছুই পাইনি। আমাদের দাবি প্রতি মাসের ১০ তারিখের মধ্যে বেতন পরিশোধ করতে হবে। আমাদের আরেকটা দাবি আছে, যেটা আমরা ২০২২ সাল থেকে জানিয়ে আসছি- আমাদের চাকরি স্থায়ী করতে হবে।
বাংলাদেশ রেলওয়েতে গেইটম্যান, ওয়েম্যান, পোর্টার খালাসিসহ বিভিন্ন পদে প্রায় ৮ হাজার অস্থায়ী কর্মচারী কাজ করছেন।
অস্থায়ী রেল শ্রমিকের অবরোধ, ঢাকার সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ
বকেয়া বেতনের দাবি অস্থায়ী রেল শ্রমিকদের
মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৪
৫ মাস ধরে বেতন না পাওয়ায় ঢাকার এফডিসি ক্রসিংয়ে অস্থায়ী রেল শ্রমিকরা যে অবরোধে নেমেছিলেন তা ২ ঘণ্টা পর প্রত্যাহার করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুর পৌনে ১টায় ওই কর্মসূচি প্রত্যাহার করার পর কমলাপুরের সঙ্গে সারাদেশের ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছে।
কমলাপুরের স্টেশন মাস্টার আনোয়ার হোসেন বলেন, এখন ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক। বেলা ১২টা ৫০ মিনিটে কমলাপুর থেকে ট্রেন ছেড়ে গেছে।
এদিন বেলা সাড়ে ১০টায় এফডিসি রেল ক্রসিংয়ে অন্তত দুইশ শ্রমিক অবস্থান নেন। তাতে ঢাকার সঙ্গে চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী, রংপুর, ময়নমসিংহ রুটের ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। অবরোধ চলাকালে কমলাপুর থেকে ট্রেন যেমন ছাড়তে পারেনি, তেমনই ঢাকাগামী ট্রেন তেজগাঁও, বিমানবন্দর, ক্যান্টনমেন্টসহ বিভিন্ন স্টেশনে আটকা পড়ে।
মোহাম্মদ আবদুল কাদের নামে একজন গেইটম্যান বলেন, তাদের গত পাঁচ মাসের বেতন বকেয়া পড়েছে। চলতি মাস নিয়ে ছয় মাস। বেতন পরিশোধের অনুরোধ নিয়ে বিভিন্ন দপ্তরে গিয়েছেন তারা। যত জায়গায় যাওয়ার সবখানে গেছি। আশ্বাস ছাড়া আর কিছুই পাইনি। আমাদের দাবি প্রতি মাসের ১০ তারিখের মধ্যে বেতন পরিশোধ করতে হবে। আমাদের আরেকটা দাবি আছে, যেটা আমরা ২০২২ সাল থেকে জানিয়ে আসছি- আমাদের চাকরি স্থায়ী করতে হবে।
বাংলাদেশ রেলওয়েতে গেইটম্যান, ওয়েম্যান, পোর্টার খালাসিসহ বিভিন্ন পদে প্রায় ৮ হাজার অস্থায়ী কর্মচারী কাজ করছেন।
অস্থায়ী রেল শ্রমিকের অবরোধ, ঢাকার সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ