সুপ্রিম কোর্ট, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল, অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয় ও আইনজীবী সমিতি ভবনের নিরাপত্তার স্বার্থে জাতীয় ঈদগাহ মাঠে ‘বহিরাগতদের’ প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টের ডেপুটি রেজিস্ট্রার (প্রশাসন ও বিচার) মো. আতিকুস সামাদের স্বাক্ষরে রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় রায় ঘোষণার তারিখ নির্ধারণ নিয়ে আলোচনার মধ্যে ট্রাইব্যুনাল সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ মাঠে এই নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হল।
শেখ হাসিনা, আসাদুজ্জামান খান কামাল ও চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে ওই মামলার রায় কবে হবে, আগামী ১৩ নভেম্বর তা জানানো হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট দেশের বিচার অঙ্গনের সর্বোচ্চ স্থান। বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি এবং সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতিরা সুপ্রিম কোর্টে বিচার কার্য পরিচালনা করে থাকেন। এ ছাড়া দেশের বহুল আলোচিত ও গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন মামলার নথিসহ কয়েক লক্ষ মামলার নথি এ কোর্টে রয়েছে।
“সম্প্রতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের মালিকানাধীন জাতীয় ঈদগাহ মাঠ ও প্রধান বিচারপতির সুপ্রিম কোর্টে প্রবেশের জন্য ব্যবহৃত মূল ফটক সংলগ্ন ফোয়ারা এলাকায় বহিরাগত ও অপরিচিত লোকজনের আনাগোনা বৃদ্ধি পেয়েছে, যা বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট ও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ।”
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ অবস্থায় বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট কম্পাউন্ড, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল, অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়, সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন ভবন ও এর কাছাকাছি এলাকার সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের স্বার্থে জাতীয় ঈদগাহ মাঠে বহিরাগতদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হল।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫
সুপ্রিম কোর্ট, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল, অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয় ও আইনজীবী সমিতি ভবনের নিরাপত্তার স্বার্থে জাতীয় ঈদগাহ মাঠে ‘বহিরাগতদের’ প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টের ডেপুটি রেজিস্ট্রার (প্রশাসন ও বিচার) মো. আতিকুস সামাদের স্বাক্ষরে রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় রায় ঘোষণার তারিখ নির্ধারণ নিয়ে আলোচনার মধ্যে ট্রাইব্যুনাল সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ মাঠে এই নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হল।
শেখ হাসিনা, আসাদুজ্জামান খান কামাল ও চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে ওই মামলার রায় কবে হবে, আগামী ১৩ নভেম্বর তা জানানো হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট দেশের বিচার অঙ্গনের সর্বোচ্চ স্থান। বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি এবং সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতিরা সুপ্রিম কোর্টে বিচার কার্য পরিচালনা করে থাকেন। এ ছাড়া দেশের বহুল আলোচিত ও গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন মামলার নথিসহ কয়েক লক্ষ মামলার নথি এ কোর্টে রয়েছে।
“সম্প্রতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের মালিকানাধীন জাতীয় ঈদগাহ মাঠ ও প্রধান বিচারপতির সুপ্রিম কোর্টে প্রবেশের জন্য ব্যবহৃত মূল ফটক সংলগ্ন ফোয়ারা এলাকায় বহিরাগত ও অপরিচিত লোকজনের আনাগোনা বৃদ্ধি পেয়েছে, যা বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট ও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ।”
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ অবস্থায় বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট কম্পাউন্ড, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল, অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়, সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন ভবন ও এর কাছাকাছি এলাকার সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের স্বার্থে জাতীয় ঈদগাহ মাঠে বহিরাগতদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হল।