ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে সাভার মডেল থানার মামলায় গ্রেপ্তার সোহেল রোজারিওকে তিনদিনের রিমান্ডে পাঠানো হয়েছে।
সোমবার,(২০ অক্টোবর ২০২৫) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এ কে এম মহিউদ্দিনের আদালত এই আদেশ দেন।
এর আগে তাকে আদালতে হাজির করে সাতদিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সাভার মডেল থানার উপ-পরিদর্শক মো. আ. ওয়াহাব। শুনানি শেষে আদালত তার তিনদিনের রিমান্ড দেয়।
এদিন আসামিপক্ষের কোন আইনজীবী ছিলেন না। এর আগে গতকাল রোববার এই মামলায় তার সহযোগী আসামি মিঠু বিশ্বাসের দুইদিনের রিমান্ড দেয় আদালত।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, গত ১৪ অক্টোবর সন্ধ্যায় ভুক্তভোগী ওই তরুণী সাভারে এক ছাত্রকে প্রাইভেট পড়ানোর পর বাসায় ফেরেন। কিন্তু এসে দেখেন বাসা তালাবদ্ধ। পরে খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন, তার মা বাসায় তালা দিয়ে পাশের এক চা দোকানির কাছে চাবি রেখে গেছেন। পরে তিনি দোকান থেকে চাবি নিয়ে হেঁটে বাসায় ফিরছিলেন। ফেরার পথে সোহেল রোজারিও ওই তরুণীকে বিভিন্ন বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। কিছুদূর যাওয়ার পর সোহেলের সঙ্গে অন্য দুই আসামির দেখা হয়। এরপর তারা ওই তরুণীকে অনুসরণ করতে থাকেন এবং বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন করতে থাকেন। সন্ধ্যা ৭টার দিকে ভয়-ভীতি দেখিয়ে নিজের বাসায় নিয়ে তাকে ধর্ষণ করেন সোহেল। এ ঘটনায় সহযোগিতা করেন অন্য দুই আসামি। ধর্ষণের পর সোহেল ঘটনা কাউকে জানালে হত্যার হুমকি দেয় তাকে।
গত ১৬ অক্টোবর ভুক্তভোগী বাদী হয়ে সাভার মডেল থানায় ধর্ষণ মামলা করেন। সাভারের সোহেল রোজারিও, বিপ্লব রোজারিও ও মিঠু বিশ্বাসকে আসামি করা হয়।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে সাভার মডেল থানার মামলায় গ্রেপ্তার সোহেল রোজারিওকে তিনদিনের রিমান্ডে পাঠানো হয়েছে।
সোমবার,(২০ অক্টোবর ২০২৫) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এ কে এম মহিউদ্দিনের আদালত এই আদেশ দেন।
এর আগে তাকে আদালতে হাজির করে সাতদিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সাভার মডেল থানার উপ-পরিদর্শক মো. আ. ওয়াহাব। শুনানি শেষে আদালত তার তিনদিনের রিমান্ড দেয়।
এদিন আসামিপক্ষের কোন আইনজীবী ছিলেন না। এর আগে গতকাল রোববার এই মামলায় তার সহযোগী আসামি মিঠু বিশ্বাসের দুইদিনের রিমান্ড দেয় আদালত।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, গত ১৪ অক্টোবর সন্ধ্যায় ভুক্তভোগী ওই তরুণী সাভারে এক ছাত্রকে প্রাইভেট পড়ানোর পর বাসায় ফেরেন। কিন্তু এসে দেখেন বাসা তালাবদ্ধ। পরে খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন, তার মা বাসায় তালা দিয়ে পাশের এক চা দোকানির কাছে চাবি রেখে গেছেন। পরে তিনি দোকান থেকে চাবি নিয়ে হেঁটে বাসায় ফিরছিলেন। ফেরার পথে সোহেল রোজারিও ওই তরুণীকে বিভিন্ন বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। কিছুদূর যাওয়ার পর সোহেলের সঙ্গে অন্য দুই আসামির দেখা হয়। এরপর তারা ওই তরুণীকে অনুসরণ করতে থাকেন এবং বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন করতে থাকেন। সন্ধ্যা ৭টার দিকে ভয়-ভীতি দেখিয়ে নিজের বাসায় নিয়ে তাকে ধর্ষণ করেন সোহেল। এ ঘটনায় সহযোগিতা করেন অন্য দুই আসামি। ধর্ষণের পর সোহেল ঘটনা কাউকে জানালে হত্যার হুমকি দেয় তাকে।
গত ১৬ অক্টোবর ভুক্তভোগী বাদী হয়ে সাভার মডেল থানায় ধর্ষণ মামলা করেন। সাভারের সোহেল রোজারিও, বিপ্লব রোজারিও ও মিঠু বিশ্বাসকে আসামি করা হয়।