কক্সবাজারের টেকনাফে বাড়ির উঠান থেকে ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রীকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। রবিরার (১ আগষ্ট) রাতের রান্নার চাল ধুতে বাড়ির বাইরে উঠানের নলকূপে গেলে সাইফুল (২০) নামের এক যুবক তাকে তুলে নিয়ে যায়। পরে পাহাড়ে নিয়ে তাকে রাতভর ধর্ষণ করে।
সোমবার (২ আগষ্ট) ভোরে হাত পা মুখ বাঁধা অবস্থায় হোয়াইক্যং ইউনিয়নের বাঘঘোনা করাচি পাড়া থেকে ওই ছাত্রীকে উদ্ধার করে এলাকাবাসী। অভিযুক্ত সাইফুল একই গ্রামের হোসনের ছেলে ।
ছাত্রীর মা বলেন, গত রবিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টার দিকে রাতের খাবর তৈরীর জন্য মেয়ে চাল ধুতে ঘরের বাইরে যায়। এমন সময় ওড়না দিয়ে মুখ বেঁধে মেয়েকে জোর করে তুলে নিয়ে যায় সাইফুল। রাতভর তার সন্ধান করা হয়। সোমবার সকালে পাহাড় থেকে বাঁধা অবস্থায় তাকে উদ্ধার করা হয়।
ওই স্কুল ছাত্রীর মা আরও বলেন, স্বামী প্রবাসী হওয়ায় তিনি বাড়িতে ছোটছোট ছেলেমেয়েকে নিয়ে একা থাকেন। এ বিষয়টি সাইফুলের জানা ছিলো। এছাড়া ওই সময়ে প্রচন্ড বৃষ্টি হচ্ছিল। সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়েছে সাইফুল।
ধর্ষিত ছাত্রী টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছে। সাইফুলের বিরুদ্ধে টেকনাফ থানায় লিখিত এজাহার দায়ের করা হয়েছে।
টেকনাফ কান্জরপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম বলেন, ধর্ষিতা তার স্কুলের ছাত্রী। বখাটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে সর্বাত্বক সহযোগিতা করা হচ্ছে। আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রত্যয়নপত্র দেয়া হয়েছে।
টেকনাফ থানার ওসি হাফিজুর রহমান বলেন, ছাত্রীর পক্ষে এজাহার দেয়া হয়েছে। ছাত্রীর সাথে কথা বলেছি। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। এছাড়া অভিযুক্তকে আটক করতে পুলিশ কাজ শুরু করেছে।
মঙ্গলবার, ০৩ আগস্ট ২০২১
কক্সবাজারের টেকনাফে বাড়ির উঠান থেকে ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রীকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। রবিরার (১ আগষ্ট) রাতের রান্নার চাল ধুতে বাড়ির বাইরে উঠানের নলকূপে গেলে সাইফুল (২০) নামের এক যুবক তাকে তুলে নিয়ে যায়। পরে পাহাড়ে নিয়ে তাকে রাতভর ধর্ষণ করে।
সোমবার (২ আগষ্ট) ভোরে হাত পা মুখ বাঁধা অবস্থায় হোয়াইক্যং ইউনিয়নের বাঘঘোনা করাচি পাড়া থেকে ওই ছাত্রীকে উদ্ধার করে এলাকাবাসী। অভিযুক্ত সাইফুল একই গ্রামের হোসনের ছেলে ।
ছাত্রীর মা বলেন, গত রবিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টার দিকে রাতের খাবর তৈরীর জন্য মেয়ে চাল ধুতে ঘরের বাইরে যায়। এমন সময় ওড়না দিয়ে মুখ বেঁধে মেয়েকে জোর করে তুলে নিয়ে যায় সাইফুল। রাতভর তার সন্ধান করা হয়। সোমবার সকালে পাহাড় থেকে বাঁধা অবস্থায় তাকে উদ্ধার করা হয়।
ওই স্কুল ছাত্রীর মা আরও বলেন, স্বামী প্রবাসী হওয়ায় তিনি বাড়িতে ছোটছোট ছেলেমেয়েকে নিয়ে একা থাকেন। এ বিষয়টি সাইফুলের জানা ছিলো। এছাড়া ওই সময়ে প্রচন্ড বৃষ্টি হচ্ছিল। সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়েছে সাইফুল।
ধর্ষিত ছাত্রী টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছে। সাইফুলের বিরুদ্ধে টেকনাফ থানায় লিখিত এজাহার দায়ের করা হয়েছে।
টেকনাফ কান্জরপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম বলেন, ধর্ষিতা তার স্কুলের ছাত্রী। বখাটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে সর্বাত্বক সহযোগিতা করা হচ্ছে। আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রত্যয়নপত্র দেয়া হয়েছে।
টেকনাফ থানার ওসি হাফিজুর রহমান বলেন, ছাত্রীর পক্ষে এজাহার দেয়া হয়েছে। ছাত্রীর সাথে কথা বলেছি। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। এছাড়া অভিযুক্তকে আটক করতে পুলিশ কাজ শুরু করেছে।