প্রত্যয় স্কিম নিয়ে পেনশন কর্তৃপক্ষের ব্যাখাকে শুভঙ্করের ফাঁকি বলে আখ্যা দিয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শিক্ষক সমিতি।
আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের আন্দোলনের মধ্যে সর্বজনীন পেনশনের পঞ্চম স্কিম ‘প্রত্যয়’ নিয়ে একটি অভয় বাণী দিয়েছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। এ বাণী গ্রহণযোগ্য নয় বলে জানিয়েছেন জবির শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. শেখ মাশরিক হাসান।
তিনি বলেন, পেনশন কর্তৃপক্ষ যে ব্যাখা দিয়েছে সেখানে শুভঙ্করের ফাঁকি রয়েছে। এটা গ্রহণযোগ্য নয়। ব্যাখায় বলা আছে, একজন পেনশনার প্রতিমাসে ১,২৪,৬৬০ টাকা হারে পেনশন পাবেন বলে উল্লেখ করে যা একদম ভুয়া আইডিয়া।
শেখ মাশরিক আরও জানান, প্রত্যয় স্কিমে বলা হয়েছে যে তাঁরা পঞ্চাশ শতাংশ কন্ট্রিবিউট করবে আর বাকিটুকু শিক্ষকরা দিবে। এ টাকাটা তাঁরা কোথাও ইনভেস্ট করবে। সেখান থেকে মূলধন ও লাভ দিয়ে বেনেফিট দেয়া হবে। তারা এই বেনেফিটটা হিসাব করতেছে ১৫ বছর পর কত হবে। কিন্তু ১৫ বছর পর্যন্ত যে বাঁচবো এটার তো গ্যারান্টি নেই। শুভঙ্করের ফাঁকি গুলো হচ্ছে এখানেই। একজন শিক্ষক পাঁচ হাজার টাকা করে দিবে এটা কোনোভাবেই সম্ভব না। প্রজ্ঞাপনের সঙ্গে তাঁদের ব্যাখা তো মিলে না।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ০২ জুলাই ২০২৪
প্রত্যয় স্কিম নিয়ে পেনশন কর্তৃপক্ষের ব্যাখাকে শুভঙ্করের ফাঁকি বলে আখ্যা দিয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শিক্ষক সমিতি।
আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের আন্দোলনের মধ্যে সর্বজনীন পেনশনের পঞ্চম স্কিম ‘প্রত্যয়’ নিয়ে একটি অভয় বাণী দিয়েছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। এ বাণী গ্রহণযোগ্য নয় বলে জানিয়েছেন জবির শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. শেখ মাশরিক হাসান।
তিনি বলেন, পেনশন কর্তৃপক্ষ যে ব্যাখা দিয়েছে সেখানে শুভঙ্করের ফাঁকি রয়েছে। এটা গ্রহণযোগ্য নয়। ব্যাখায় বলা আছে, একজন পেনশনার প্রতিমাসে ১,২৪,৬৬০ টাকা হারে পেনশন পাবেন বলে উল্লেখ করে যা একদম ভুয়া আইডিয়া।
শেখ মাশরিক আরও জানান, প্রত্যয় স্কিমে বলা হয়েছে যে তাঁরা পঞ্চাশ শতাংশ কন্ট্রিবিউট করবে আর বাকিটুকু শিক্ষকরা দিবে। এ টাকাটা তাঁরা কোথাও ইনভেস্ট করবে। সেখান থেকে মূলধন ও লাভ দিয়ে বেনেফিট দেয়া হবে। তারা এই বেনেফিটটা হিসাব করতেছে ১৫ বছর পর কত হবে। কিন্তু ১৫ বছর পর্যন্ত যে বাঁচবো এটার তো গ্যারান্টি নেই। শুভঙ্করের ফাঁকি গুলো হচ্ছে এখানেই। একজন শিক্ষক পাঁচ হাজার টাকা করে দিবে এটা কোনোভাবেই সম্ভব না। প্রজ্ঞাপনের সঙ্গে তাঁদের ব্যাখা তো মিলে না।