উচ্চশিক্ষার গুণগত মানোন্নয়ন ও যথোপযুক্ত দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি করতে ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আসনসংখ্যা এক হাজার কমিয়ে ছয় হাজার করার উদ্যোগ নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
শিক্ষার্থীদের আবাসনব্যবস্থা, গ্রন্থাগার সুবিধা, শ্রেণিকক্ষ ও পরিবহন থেকে শুরু করে সর্বত্র অতিরিক্ত শিক্ষার্থীর চাপ রয়েছে। গত দুই দশকে অপরিকল্পিতভাবে নতুন নতুন বিভাগ বা ইনস্টিটিউট খোলা ও একই অনুপাতে অবকাঠামো না বাড়ায় এ অবস্থা তৈরি হয়েছে। অবকাঠামো বাড়াতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ‘ভৌত মহাপরিকল্পনা’ প্রস্তুত করেছে। সম্প্রতি শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে ভৌত মহাপরিকল্পনার আগে একটি ‘একাডেমিক মহাপরিকল্পনা’ প্রস্তুতের আহ্বান জানান।
বুধবার (৫ জানুয়ারি) ‘শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়ন ও যথোপযুক্ত দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের সক্ষমতা-সামর্থ্য এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক চাহিদা বিবেচনায় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আসনসংখ্যা পুনর্নির্ধারণ’ বিষয়ে ডিনস কমিটির বিশেষ সভা হয়। উপাচার্য মো. আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে এ সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য (প্রশাসন) মুহাম্মদ সামাদ, সহ-উপাচার্য (শিক্ষা) এ এস এম মাকসুদ কামাল ও অনুষদগুলোর ডিনরা উপস্থিত ছিলেন।
সভা শেষে জনসংযোগ দপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সভায় বিভাগ বা ইনস্টিটিউট ও অনুষদগুলোর চাহিদা ও প্রস্তাব পর্যালোচনা করা হয় এবং ভর্তির যৌক্তিক আসনসংখ্যা নির্ধারণ বিষয়ে সুপারিশ প্রণয়ন করা হয়। এ সুপারিশ অনুমোদনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের পরবর্তী সভায় উপস্থাপন করা হবে।
অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলে সুপারিশ অনুমোদন হলে আগামী ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষ থেকে পুনর্নির্ধারিত আসন অনুযায়ী শিক্ষার্থী ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু করা হবে।
ঢাবিতে ১৩টি অনুষদের অধীন ৮৩টি বিভাগ আছে। এ ছাড়া ১৩টি বিশেষায়িত ইনস্টিটিউট আছে। সর্বশেষ ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে ৭ হাজার ১৪৮ শিক্ষার্থী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এসব বিভাগ বা ইনস্টিটিউটে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন।
বুধবার, ০৫ জানুয়ারী ২০২২
উচ্চশিক্ষার গুণগত মানোন্নয়ন ও যথোপযুক্ত দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি করতে ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আসনসংখ্যা এক হাজার কমিয়ে ছয় হাজার করার উদ্যোগ নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
শিক্ষার্থীদের আবাসনব্যবস্থা, গ্রন্থাগার সুবিধা, শ্রেণিকক্ষ ও পরিবহন থেকে শুরু করে সর্বত্র অতিরিক্ত শিক্ষার্থীর চাপ রয়েছে। গত দুই দশকে অপরিকল্পিতভাবে নতুন নতুন বিভাগ বা ইনস্টিটিউট খোলা ও একই অনুপাতে অবকাঠামো না বাড়ায় এ অবস্থা তৈরি হয়েছে। অবকাঠামো বাড়াতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ‘ভৌত মহাপরিকল্পনা’ প্রস্তুত করেছে। সম্প্রতি শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে ভৌত মহাপরিকল্পনার আগে একটি ‘একাডেমিক মহাপরিকল্পনা’ প্রস্তুতের আহ্বান জানান।
বুধবার (৫ জানুয়ারি) ‘শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়ন ও যথোপযুক্ত দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের সক্ষমতা-সামর্থ্য এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক চাহিদা বিবেচনায় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আসনসংখ্যা পুনর্নির্ধারণ’ বিষয়ে ডিনস কমিটির বিশেষ সভা হয়। উপাচার্য মো. আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে এ সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য (প্রশাসন) মুহাম্মদ সামাদ, সহ-উপাচার্য (শিক্ষা) এ এস এম মাকসুদ কামাল ও অনুষদগুলোর ডিনরা উপস্থিত ছিলেন।
সভা শেষে জনসংযোগ দপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সভায় বিভাগ বা ইনস্টিটিউট ও অনুষদগুলোর চাহিদা ও প্রস্তাব পর্যালোচনা করা হয় এবং ভর্তির যৌক্তিক আসনসংখ্যা নির্ধারণ বিষয়ে সুপারিশ প্রণয়ন করা হয়। এ সুপারিশ অনুমোদনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের পরবর্তী সভায় উপস্থাপন করা হবে।
অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলে সুপারিশ অনুমোদন হলে আগামী ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষ থেকে পুনর্নির্ধারিত আসন অনুযায়ী শিক্ষার্থী ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু করা হবে।
ঢাবিতে ১৩টি অনুষদের অধীন ৮৩টি বিভাগ আছে। এ ছাড়া ১৩টি বিশেষায়িত ইনস্টিটিউট আছে। সর্বশেষ ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে ৭ হাজার ১৪৮ শিক্ষার্থী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এসব বিভাগ বা ইনস্টিটিউটে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন।