আগামী ঈদ কে সামনে রেখে নির্মিত হলো সাত পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘ময়দাসুন্দরী’। এ নাটকে উর্মিলা শ্রাবন্তী করকে দেখা যাবে ময়দা সুন্দরীর ভূমিকায় অভিনয় করতে। তার সঙ্গে প্রেমিকের চরিত্রে আরিফ হাসান এবং বিয়ের পাত্রের চরিত্রে মাইমশিল্পী নিথর মাহবুব অভিনয় করেছেন।
নাটকে অন্যান্য চরিত্রগুলোতে অভিনয় করেছেন সোহেল খান, শবনম পারভিন, অনুভব মাহবুব, লিজা খানম, মোহসীন রনি, মৌমিতা, ফয়সাল, মিথিলা, মুক্তা নূপূর প্রমুখ। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান মিডিয়া ক্রিয়েশন এর ব্যানারে সুজিত বিশ্বাস এর রচনায় নাটকটি পরিচালনায় করেছেন তরুণ নির্মাতা নিহাজ খান। উলুখোলা, কালিগঞ্জ, গাজীপুরে অবস্থিত ‘স্বপ্নের ঠিকানা’ নামের শুটিং স্পটে নাটকটির দৃশ্য ধারণের কাজ হয়েছে।
নাটকের গল্পে দেখা যাবে গ্রামের এক যুবক জহির (আরিফ হাসান), সে সিজেকে নায়ক ভাবে, নিজের নাম পাল্টে রাখেন শাকিব খান, এই নিয়ে তার বাবা (সোহেল খান) তার উপর খুব বিরক্ত। একই গ্রামের মেয়ে কবরীর (উর্মিলা শ্রাবন্তী কর) সঙ্গে জহিরের প্রেমের সম্পর্ক। অপর দিকে কবরীর ফুপুর (শবনম পারভিন) সঙ্গে শাকিব খানের বাবার পূর্বে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। কবরীর বাবা বিদেশে থাকে ফুপুই তাদের দুই বোনের দেখাশোনা করে।
কবরী বেশি সাজগোজ করে বলে তাকে সবাই ময়দাসুন্দরী ডাকে। ফুপু কবরীর বিয়ের জন্য ছেলের সন্ধ্যান করে। কবিরীকে দেখতে আসে বোকাসোকা এক ছেলে (নিথর মাহবুব)। কিন্তু কবরী সাজগোজের উসিলায় তাদের বিকেল পর্যন্ত বসিয়ে রেখেও দেখা দেয় না। কিন্তু ছেলে কবরীকে না দেখেই বিয়ে করতে চায়।
কবরী এবার বিয়ে ভাঙার জন্য বলে- উল্টো সে ছেলেদের বাড়িতে গিয়ে ছেলে এবং ছেলের বাড়িঘর দেখবে। ছেলের বাবা তাতেও রাজি হয়। এই দিকে জহির কবরীর বিয়ের কথা শুনে ছেলে পক্ষের ওপর আক্রমণ করে। এতে ক্ষিপ্ত হয় কবরী। পরদিন ছেলের বাড়িতে গিয়ে কবরী আচমকা বিয়েতে রাজি হয়ে যায়। অপর দিকে জহীর কবরীর জন্য পাগলের মতো হয়ে যায়। তার বাবা কিছুতেই তাকে কবরীর সঙ্গে বিয়ে দিবে না। তখন শাকিব খান নানা ভাবে বিয়ে ঠেকানোর ফন্দি করে।
নাটকটির জন্য একটি টাইটেল গানও তৈরি করা হয়েছে। গানটির কথা, সূর ও কণ্ঠ প্লাবন কোরেশীর। নাটকটি চিত্রায়ণ করণে ব্যবহার করা হয় তিন ক্যামেরায় চিত্রায়ণ হওয়া নাটকটির চিত্রগ্রাহণে ছিলেন মনিরুজ্জামান মনির, শাহাজাদা রহমান এবং মামুন আল হাসান।
রোববার, ২৫ এপ্রিল ২০২১
আগামী ঈদ কে সামনে রেখে নির্মিত হলো সাত পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘ময়দাসুন্দরী’। এ নাটকে উর্মিলা শ্রাবন্তী করকে দেখা যাবে ময়দা সুন্দরীর ভূমিকায় অভিনয় করতে। তার সঙ্গে প্রেমিকের চরিত্রে আরিফ হাসান এবং বিয়ের পাত্রের চরিত্রে মাইমশিল্পী নিথর মাহবুব অভিনয় করেছেন।
নাটকে অন্যান্য চরিত্রগুলোতে অভিনয় করেছেন সোহেল খান, শবনম পারভিন, অনুভব মাহবুব, লিজা খানম, মোহসীন রনি, মৌমিতা, ফয়সাল, মিথিলা, মুক্তা নূপূর প্রমুখ। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান মিডিয়া ক্রিয়েশন এর ব্যানারে সুজিত বিশ্বাস এর রচনায় নাটকটি পরিচালনায় করেছেন তরুণ নির্মাতা নিহাজ খান। উলুখোলা, কালিগঞ্জ, গাজীপুরে অবস্থিত ‘স্বপ্নের ঠিকানা’ নামের শুটিং স্পটে নাটকটির দৃশ্য ধারণের কাজ হয়েছে।
নাটকের গল্পে দেখা যাবে গ্রামের এক যুবক জহির (আরিফ হাসান), সে সিজেকে নায়ক ভাবে, নিজের নাম পাল্টে রাখেন শাকিব খান, এই নিয়ে তার বাবা (সোহেল খান) তার উপর খুব বিরক্ত। একই গ্রামের মেয়ে কবরীর (উর্মিলা শ্রাবন্তী কর) সঙ্গে জহিরের প্রেমের সম্পর্ক। অপর দিকে কবরীর ফুপুর (শবনম পারভিন) সঙ্গে শাকিব খানের বাবার পূর্বে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। কবরীর বাবা বিদেশে থাকে ফুপুই তাদের দুই বোনের দেখাশোনা করে।
কবরী বেশি সাজগোজ করে বলে তাকে সবাই ময়দাসুন্দরী ডাকে। ফুপু কবরীর বিয়ের জন্য ছেলের সন্ধ্যান করে। কবিরীকে দেখতে আসে বোকাসোকা এক ছেলে (নিথর মাহবুব)। কিন্তু কবরী সাজগোজের উসিলায় তাদের বিকেল পর্যন্ত বসিয়ে রেখেও দেখা দেয় না। কিন্তু ছেলে কবরীকে না দেখেই বিয়ে করতে চায়।
কবরী এবার বিয়ে ভাঙার জন্য বলে- উল্টো সে ছেলেদের বাড়িতে গিয়ে ছেলে এবং ছেলের বাড়িঘর দেখবে। ছেলের বাবা তাতেও রাজি হয়। এই দিকে জহির কবরীর বিয়ের কথা শুনে ছেলে পক্ষের ওপর আক্রমণ করে। এতে ক্ষিপ্ত হয় কবরী। পরদিন ছেলের বাড়িতে গিয়ে কবরী আচমকা বিয়েতে রাজি হয়ে যায়। অপর দিকে জহীর কবরীর জন্য পাগলের মতো হয়ে যায়। তার বাবা কিছুতেই তাকে কবরীর সঙ্গে বিয়ে দিবে না। তখন শাকিব খান নানা ভাবে বিয়ে ঠেকানোর ফন্দি করে।
নাটকটির জন্য একটি টাইটেল গানও তৈরি করা হয়েছে। গানটির কথা, সূর ও কণ্ঠ প্লাবন কোরেশীর। নাটকটি চিত্রায়ণ করণে ব্যবহার করা হয় তিন ক্যামেরায় চিত্রায়ণ হওয়া নাটকটির চিত্রগ্রাহণে ছিলেন মনিরুজ্জামান মনির, শাহাজাদা রহমান এবং মামুন আল হাসান।