যুক্তরাষ্ট্র গাজায় স্থিতিশীলতা আনার চেষ্টায় সহযোগিতা করতে ইসরায়েলে সর্বোচ্চ ২০০ মার্কিন সেনা মোতায়েন করতে যাচ্ছে। তবে তারা সরাসরি ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে পাঠানো হবে না।
মার্কিন সামরিক বাহিনীর সেন্ট্রাল কমান্ড ‘সিভিল-মিলিটারি কোঅর্ডিনেশন সেন্টার’ (CMCC) নামে একটি টাস্ক ফোর্স চালু করবে। এই কেন্দ্রের কাজ হবে নিরাপত্তা সহযোগিতা, মানবিক ত্রাণ সরবরাহ এবং গাজায় সব ধরনের সহায়তার সমন্বয় করা।
হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলাইন লেভিট জানিয়েছেন, ইসরায়েলে মোতায়েন থাকা মার্কিন সেনাদের মূল দায়িত্ব হবে গাজা চুক্তির বাস্তবায়ন পর্যবেক্ষণ এবং মাঠে থাকা অন্যান্য দেশের সেনাদের সঙ্গে সমন্বয় করা।
দুই কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, টাস্ক ফোর্সে মার্কিন সেনাদের পাশাপাশি মিশর, কাতার, তুরস্ক এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রতিনিধিরাও থাকতে পারেন। তারা সংযোগ রক্ষা করবে ইসরায়েলি সেনা ও অন্যান্য বাহিনীর সঙ্গে এবং সংঘাত এড়াতে সাহায্য করবে।
মার্কিন কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মোতায়েনকৃত সেনাদের দক্ষতা থাকবে নিরাপত্তা, লজিস্টিকস এবং প্রকৌশলে। তারা আশা করছেন, হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে চুক্তি বাস্তবায়ন শুরু হলে মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি ধীরে ধীরে শান্ত হবে এবং ইসরায়েলের সঙ্গে আরও আরব দেশের সম্পর্ক স্বাভাবিক হবে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে আব্রাহাম চুক্তির অধীনে বাহরাইন, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মরক্কো ও সুদান ইসরায়েলের সঙ্গে স্বাভাবিক কূটনৈতিক সম্পর্ক চালু করেছিল। গাজা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হলে সৌদি আরব, ইন্দোনেশিয়া, মৌরিতানিয়া, আলজেরিয়া, সিরিয়া ও লেবাননও একই পথে হাঁটবে বলে আশা করা হচ্ছে।
---
শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্র গাজায় স্থিতিশীলতা আনার চেষ্টায় সহযোগিতা করতে ইসরায়েলে সর্বোচ্চ ২০০ মার্কিন সেনা মোতায়েন করতে যাচ্ছে। তবে তারা সরাসরি ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে পাঠানো হবে না।
মার্কিন সামরিক বাহিনীর সেন্ট্রাল কমান্ড ‘সিভিল-মিলিটারি কোঅর্ডিনেশন সেন্টার’ (CMCC) নামে একটি টাস্ক ফোর্স চালু করবে। এই কেন্দ্রের কাজ হবে নিরাপত্তা সহযোগিতা, মানবিক ত্রাণ সরবরাহ এবং গাজায় সব ধরনের সহায়তার সমন্বয় করা।
হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলাইন লেভিট জানিয়েছেন, ইসরায়েলে মোতায়েন থাকা মার্কিন সেনাদের মূল দায়িত্ব হবে গাজা চুক্তির বাস্তবায়ন পর্যবেক্ষণ এবং মাঠে থাকা অন্যান্য দেশের সেনাদের সঙ্গে সমন্বয় করা।
দুই কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, টাস্ক ফোর্সে মার্কিন সেনাদের পাশাপাশি মিশর, কাতার, তুরস্ক এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রতিনিধিরাও থাকতে পারেন। তারা সংযোগ রক্ষা করবে ইসরায়েলি সেনা ও অন্যান্য বাহিনীর সঙ্গে এবং সংঘাত এড়াতে সাহায্য করবে।
মার্কিন কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মোতায়েনকৃত সেনাদের দক্ষতা থাকবে নিরাপত্তা, লজিস্টিকস এবং প্রকৌশলে। তারা আশা করছেন, হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে চুক্তি বাস্তবায়ন শুরু হলে মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি ধীরে ধীরে শান্ত হবে এবং ইসরায়েলের সঙ্গে আরও আরব দেশের সম্পর্ক স্বাভাবিক হবে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে আব্রাহাম চুক্তির অধীনে বাহরাইন, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মরক্কো ও সুদান ইসরায়েলের সঙ্গে স্বাভাবিক কূটনৈতিক সম্পর্ক চালু করেছিল। গাজা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হলে সৌদি আরব, ইন্দোনেশিয়া, মৌরিতানিয়া, আলজেরিয়া, সিরিয়া ও লেবাননও একই পথে হাঁটবে বলে আশা করা হচ্ছে।
---