ইসরায়েলি গণমাধ্যমের বরাতে জানা গেছে, গাজায় আটক প্রথম সাত ইসরায়েলি জিম্মিকে আন্তর্জাতিক রেডক্রস কমিটির (আইসিআরসি) হাতে তুলে দিয়েছে হামাস। ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর একটি সূত্র রয়টার্সকে নিশ্চিত করেছেন যে, রেডক্রস এই জিম্মিদের ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের হাতে সমর্পণ করেছে।
জিম্মিদের ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলের একটি সামরিক ঘাঁটিতে হেলিকপ্টারে করে নিয়ে যাওয়ার কথা রয়েছে। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) এই হস্তান্তর নিশ্চিত করে বিবৃতি দিয়েছে যে, তাদের এবং ইসরায়েলি নিরাপত্তা এজেন্সি (আইএসএ) জিম্মিদের গ্রহণের জন্য প্রস্তুত রয়েছে।
এই খবর পাওয়ার পরই তেল আবিবের ‘জিম্মি চত্বরে’ কয়েক হাজার মানুষ আনন্দে ফেটে পড়েন। তারা জাতীয় পতাকা দুলিয়ে এবং "তারা বাড়ি ফিরছে" গান গিয়ে মুক্তিপ্রাপ্ত জিম্মিদের স্বাগত জানান।
এদিকে, হামাসের কর্মকর্তারা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে সম্প্রতি চুক্তি অনুযায়ী, হামাস মোট ৪৮ জন ইসরায়েলি জিম্মি মুক্তি দেবে। তবে এদের মধ্যে মাত্র ২০ জন জীবিত রয়েছেন বলে জানা গেছে। বাকিরা মৃত। আল জাজিরার খবর অনুযায়ী, এই বিনিময়ে ইসরায়েলি কারাগার থেকে প্রায় ২০০০ ফিলিস্তিনি বন্দী মুক্তি পাবেন বলে ধারনা করা হচ্ছে।
সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫
ইসরায়েলি গণমাধ্যমের বরাতে জানা গেছে, গাজায় আটক প্রথম সাত ইসরায়েলি জিম্মিকে আন্তর্জাতিক রেডক্রস কমিটির (আইসিআরসি) হাতে তুলে দিয়েছে হামাস। ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর একটি সূত্র রয়টার্সকে নিশ্চিত করেছেন যে, রেডক্রস এই জিম্মিদের ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের হাতে সমর্পণ করেছে।
জিম্মিদের ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলের একটি সামরিক ঘাঁটিতে হেলিকপ্টারে করে নিয়ে যাওয়ার কথা রয়েছে। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) এই হস্তান্তর নিশ্চিত করে বিবৃতি দিয়েছে যে, তাদের এবং ইসরায়েলি নিরাপত্তা এজেন্সি (আইএসএ) জিম্মিদের গ্রহণের জন্য প্রস্তুত রয়েছে।
এই খবর পাওয়ার পরই তেল আবিবের ‘জিম্মি চত্বরে’ কয়েক হাজার মানুষ আনন্দে ফেটে পড়েন। তারা জাতীয় পতাকা দুলিয়ে এবং "তারা বাড়ি ফিরছে" গান গিয়ে মুক্তিপ্রাপ্ত জিম্মিদের স্বাগত জানান।
এদিকে, হামাসের কর্মকর্তারা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে সম্প্রতি চুক্তি অনুযায়ী, হামাস মোট ৪৮ জন ইসরায়েলি জিম্মি মুক্তি দেবে। তবে এদের মধ্যে মাত্র ২০ জন জীবিত রয়েছেন বলে জানা গেছে। বাকিরা মৃত। আল জাজিরার খবর অনুযায়ী, এই বিনিময়ে ইসরায়েলি কারাগার থেকে প্রায় ২০০০ ফিলিস্তিনি বন্দী মুক্তি পাবেন বলে ধারনা করা হচ্ছে।