ফিলিস্তিনি ছিটমহল গাজায় হামাস যে নিরাপত্তা অভিযান পরিচালনা করছে, তার জন্য তাদের একটি সবুজ সংকেত দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প।
সোমবার এয়ার ফোর্স ওয়ান ফ্লাইটে করে ইসরায়েলে যাওয়ার সময় ট্রাম্প এমন মন্তব্য করেছেন বলে জানা গেছে।
গাজা যুদ্ধ শেষ করার জন্য ট্রাম্প যে পরিকল্পনা হাজির করেছেন, তাতে সম্মতি দিয়ে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে ইসরায়েল ও হামাস। গাজায় যুদ্ধবিরতি এবং ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে জিম্মি-বন্দি বিনিময়ের মাধ্যমে ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনার প্রথম পর্ব বাস্তবায়িত হচ্ছে। ট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গাজা যুদ্ধের অবসান ঘটাতে হামাসকে অবশ্যই নিরস্ত্রীকরণ করতে হবে এবং গাজার শাসন ক্ষমতা থেকে সরে যেতে হবে।
কিন্তু শুক্রবার থেকে যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর হামাস তাদের সাত হাজার যোদ্ধাকে ডেকে পাঠায় এবং গাজায় যেসব এলাকা থেকে ইসরায়েলি বাহিনী সরে গেছে, সেখানে নিজেদের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন শুরু করে। এসব এলাকায় সামরিক অভিজ্ঞতা সম্পন্ন গভর্নরও নিয়োগ দিয়েছে তারা।
হামাস জানিয়েছে, তাদের লক্ষ্য হলো গাজায় নিরাপত্তা শূন্যতা ও লুটপাট ঠেকানো এবং অরাজকতা বন্ধ করা।
এয়ার ফোর্স ওয়ানে অবস্থানকালে এক সাংবাদিক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে জানান, হামাস নিজেদের পুলিশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করছে এবং প্রতিদ্বন্দ্বীদের গুলি করছে বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে।
এর জবাবে ট্রাম্প বলেন, “তারা সমস্যাগুলো থামাতে চায়। তারা এ ব্যাপারে খোলাখুলিভাবে কথা বলেছে এবং আমরা একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য তাদের অনুমোদন দিয়েছি।”
ট্রাম্প আরও বলেন, “প্রায় ২০ লাখ মানুষ ধ্বংসপ্রাপ্ত ভবনগুলোতে ফিরে যাচ্ছে। সেখানে অনেক খারাপ কিছু ঘটতে পারে। তাই আমরা চাই বিষয়টি নিরাপদভাবে হোক। আমার মনে হয় এটা ঠিক হয়ে যাবে, তবে নিশ্চিত করে কেউ বলতে পারে না।”
অন্যদিকে, গাজায় যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর গাজা সিটিতে শনিবার থেকে হামাসের নিরাপত্তা বাহিনী ও স্থানীয় দুগমুশ পরিবারের সশস্ত্র সদস্যদের মধ্যে তীব্র সংঘর্ষ শুরু হয়েছে, এতে অন্তত ২৭ জন নিহত হয়েছেন।
হামাস পরিচালিত গাজার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তাদের বাহিনী ছিটমহলটিতে আইনশৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে। তারা সতর্ক করে বলেছে, ‘প্রতিরোধ বাহিনীর আওতার বাইরে কেউ কোনো সশস্ত্র তৎপরতা চালালে তা দৃঢ়ভাবে মোকাবেলা করা হবে।’
সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫
ফিলিস্তিনি ছিটমহল গাজায় হামাস যে নিরাপত্তা অভিযান পরিচালনা করছে, তার জন্য তাদের একটি সবুজ সংকেত দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প।
সোমবার এয়ার ফোর্স ওয়ান ফ্লাইটে করে ইসরায়েলে যাওয়ার সময় ট্রাম্প এমন মন্তব্য করেছেন বলে জানা গেছে।
গাজা যুদ্ধ শেষ করার জন্য ট্রাম্প যে পরিকল্পনা হাজির করেছেন, তাতে সম্মতি দিয়ে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে ইসরায়েল ও হামাস। গাজায় যুদ্ধবিরতি এবং ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে জিম্মি-বন্দি বিনিময়ের মাধ্যমে ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনার প্রথম পর্ব বাস্তবায়িত হচ্ছে। ট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গাজা যুদ্ধের অবসান ঘটাতে হামাসকে অবশ্যই নিরস্ত্রীকরণ করতে হবে এবং গাজার শাসন ক্ষমতা থেকে সরে যেতে হবে।
কিন্তু শুক্রবার থেকে যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর হামাস তাদের সাত হাজার যোদ্ধাকে ডেকে পাঠায় এবং গাজায় যেসব এলাকা থেকে ইসরায়েলি বাহিনী সরে গেছে, সেখানে নিজেদের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন শুরু করে। এসব এলাকায় সামরিক অভিজ্ঞতা সম্পন্ন গভর্নরও নিয়োগ দিয়েছে তারা।
হামাস জানিয়েছে, তাদের লক্ষ্য হলো গাজায় নিরাপত্তা শূন্যতা ও লুটপাট ঠেকানো এবং অরাজকতা বন্ধ করা।
এয়ার ফোর্স ওয়ানে অবস্থানকালে এক সাংবাদিক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে জানান, হামাস নিজেদের পুলিশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করছে এবং প্রতিদ্বন্দ্বীদের গুলি করছে বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে।
এর জবাবে ট্রাম্প বলেন, “তারা সমস্যাগুলো থামাতে চায়। তারা এ ব্যাপারে খোলাখুলিভাবে কথা বলেছে এবং আমরা একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য তাদের অনুমোদন দিয়েছি।”
ট্রাম্প আরও বলেন, “প্রায় ২০ লাখ মানুষ ধ্বংসপ্রাপ্ত ভবনগুলোতে ফিরে যাচ্ছে। সেখানে অনেক খারাপ কিছু ঘটতে পারে। তাই আমরা চাই বিষয়টি নিরাপদভাবে হোক। আমার মনে হয় এটা ঠিক হয়ে যাবে, তবে নিশ্চিত করে কেউ বলতে পারে না।”
অন্যদিকে, গাজায় যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর গাজা সিটিতে শনিবার থেকে হামাসের নিরাপত্তা বাহিনী ও স্থানীয় দুগমুশ পরিবারের সশস্ত্র সদস্যদের মধ্যে তীব্র সংঘর্ষ শুরু হয়েছে, এতে অন্তত ২৭ জন নিহত হয়েছেন।
হামাস পরিচালিত গাজার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তাদের বাহিনী ছিটমহলটিতে আইনশৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে। তারা সতর্ক করে বলেছে, ‘প্রতিরোধ বাহিনীর আওতার বাইরে কেউ কোনো সশস্ত্র তৎপরতা চালালে তা দৃঢ়ভাবে মোকাবেলা করা হবে।’