গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থায়ী করতে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প এবং মধ্যস্থতাকারী তিন দেশ মিশর, কাতার ও তুরস্কের সরকারপ্রধান।
সোমবার মিশরের শারম আল শেইখে লোহিত সাগর তীরের রিসোর্টে আয়োজিত আন্তর্জাতিক শান্তি সম্মেলনে চুক্তিতে সই হয়। ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে শুক্রবার শুরু হওয়া যুদ্ধবিরতির তিন দিনের মাথায় প্রকাশ্য অনুষ্ঠানে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
এর আগে ট্রাম্প ইসরায়েল সফরে গিয়ে পার্লামেন্টে ভাষণ দেন এবং দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর প্রশংসা করেন। পরে মিশরে এসে তিনি গাজা শান্তিচুক্তির নিশ্চয়তা বিষয়ে আয়োজিত শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেন।
ঘোষণাপত্রে সইয়ের আগে ট্রাম্প বলেন, “নথিগুলো কি আনা যাবে?”—এরপর সবুজ ফোল্ডারে রাখা চুক্তিতে তিনি সই করেন এবং বলেন, “এই মুহূর্তে পৌঁছাতে লেগেছে তিন হাজার বছর—বিশ্বাস করতে পারেন? আর এবার এটা টিকেও থাকবে।”
তারপর পর্যায়ক্রমে মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল সিসি, কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি ও তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়িপ এরদোয়ানও চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
শারম আল শেইখের সেই অনুষ্ঠানে বিশ্বের দুই ডজনেরও বেশি নেতা উপস্থিত ছিলেন। ট্রাম্প বলেন, “আজ সারা বিশ্বের জন্য একটি অসাধারণ দিন, বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের জন্য। বহু বছর পর অবশেষে আমরা শান্তি পেলাম—যে শান্তি একসময় অসম্ভব মনে হয়েছিল, আজ তা বাস্তব।”
মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫
গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থায়ী করতে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প এবং মধ্যস্থতাকারী তিন দেশ মিশর, কাতার ও তুরস্কের সরকারপ্রধান।
সোমবার মিশরের শারম আল শেইখে লোহিত সাগর তীরের রিসোর্টে আয়োজিত আন্তর্জাতিক শান্তি সম্মেলনে চুক্তিতে সই হয়। ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে শুক্রবার শুরু হওয়া যুদ্ধবিরতির তিন দিনের মাথায় প্রকাশ্য অনুষ্ঠানে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
এর আগে ট্রাম্প ইসরায়েল সফরে গিয়ে পার্লামেন্টে ভাষণ দেন এবং দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর প্রশংসা করেন। পরে মিশরে এসে তিনি গাজা শান্তিচুক্তির নিশ্চয়তা বিষয়ে আয়োজিত শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেন।
ঘোষণাপত্রে সইয়ের আগে ট্রাম্প বলেন, “নথিগুলো কি আনা যাবে?”—এরপর সবুজ ফোল্ডারে রাখা চুক্তিতে তিনি সই করেন এবং বলেন, “এই মুহূর্তে পৌঁছাতে লেগেছে তিন হাজার বছর—বিশ্বাস করতে পারেন? আর এবার এটা টিকেও থাকবে।”
তারপর পর্যায়ক্রমে মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল সিসি, কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি ও তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়িপ এরদোয়ানও চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
শারম আল শেইখের সেই অনুষ্ঠানে বিশ্বের দুই ডজনেরও বেশি নেতা উপস্থিত ছিলেন। ট্রাম্প বলেন, “আজ সারা বিশ্বের জন্য একটি অসাধারণ দিন, বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের জন্য। বহু বছর পর অবশেষে আমরা শান্তি পেলাম—যে শান্তি একসময় অসম্ভব মনে হয়েছিল, আজ তা বাস্তব।”