ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, রাশিয়ার কাছে থেকে তেল না কিনতে রাজি হয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অল্প কিছুদিনের মধ্যে তেল কেনা বন্ধ করার বিষয়ে মোদি আশ্বাস দিয়েছেন। ভারত রাশিয়ার তেলের বড় ক্রেতা। ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন চালানোর ব্যয় এই তেল বিক্রির অর্থ থেকে আসে বলে মনে করে যুক্তরাষ্ট্র। তাই ভারতকে তেল কেনায় নিরুৎসাহিত করে রাশিয়ার অর্থনীতিতে চাপ তৈরি করতে চায় ট্রাম্প প্রশাসন।
বৃহস্পতিবার বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নরেন্দ্র মোদির এই আশ্বাসকে বড় জয় হিসেবে উল্লেখ করেছেন ট্রাম্প। তবে ট্রাম্পের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় ভারত সরকারের একজন মুখপাত্র বলেছেন, মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা চলছে। তারা ভারতের সঙ্গে জ্বালানি খাতে সহযোগিতা আরও বাড়ানোর আগ্রহ প্রকাশ করেছে। জ্বালানি খাতে অস্থিরতা চলায় ভারত নিজেদের ভোক্তার স্বার্থ অগ্রাধিকার দেবে। আমদানি নীতিও এই লক্ষ্য ধরে পরিচালিত হবে।
গত আগস্ট মাসে ভারতের পণ্যের ওপর পারস্পরিক ও শাস্তিমূলক মিলিয়ে মোট ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্র।
এর মধ্যে ২৫ শতাংশ পারস্পরিক এবং বাকিটা রাশিয়ার কাছে থেকে তেল কেনার জন্য শাস্তিমূলক ছিল।যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার ওভাল অফিসে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ভারত তাৎক্ষণিকভাবে তেল আমদানি বন্ধ করতে পারবে না। তবে করবে, হয়তো প্রক্রিয়াটি শিগগিরই শেষ হবে।
রাশিয়ার সবচেয়ে বড় রপ্তানি পণ্য তেল ও গ্যাস। এর বড় ক্রেতা চীন, ভারত ও তুরস্ক। ট্রাম্প বলেছেন, এখন চীনকেও একই কাজ (তেল না কেনা) করাতে হবে। ট্রাম্প প্রশাসন জাপানকেও রাশিয়ার থেকে তেল ও গ্যাস আমদানি বন্ধ করতে চাপ দিচ্ছে বলে জানিয়েছে বিবিসি।
রাশিয়ার থেকে তেল কিনবে না ভারত: দাবি ট্রাম্পের
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, রাশিয়ার কাছে থেকে তেল না কিনতে রাজি হয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অল্প কিছুদিনের মধ্যে তেল কেনা বন্ধ করার বিষয়ে মোদি আশ্বাস দিয়েছেন। ভারত রাশিয়ার তেলের বড় ক্রেতা। ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন চালানোর ব্যয় এই তেল বিক্রির অর্থ থেকে আসে বলে মনে করে যুক্তরাষ্ট্র। তাই ভারতকে তেল কেনায় নিরুৎসাহিত করে রাশিয়ার অর্থনীতিতে চাপ তৈরি করতে চায় ট্রাম্প প্রশাসন।
বৃহস্পতিবার বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নরেন্দ্র মোদির এই আশ্বাসকে বড় জয় হিসেবে উল্লেখ করেছেন ট্রাম্প। তবে ট্রাম্পের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় ভারত সরকারের একজন মুখপাত্র বলেছেন, মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা চলছে। তারা ভারতের সঙ্গে জ্বালানি খাতে সহযোগিতা আরও বাড়ানোর আগ্রহ প্রকাশ করেছে। জ্বালানি খাতে অস্থিরতা চলায় ভারত নিজেদের ভোক্তার স্বার্থ অগ্রাধিকার দেবে। আমদানি নীতিও এই লক্ষ্য ধরে পরিচালিত হবে।
গত আগস্ট মাসে ভারতের পণ্যের ওপর পারস্পরিক ও শাস্তিমূলক মিলিয়ে মোট ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্র।
এর মধ্যে ২৫ শতাংশ পারস্পরিক এবং বাকিটা রাশিয়ার কাছে থেকে তেল কেনার জন্য শাস্তিমূলক ছিল।যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার ওভাল অফিসে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ভারত তাৎক্ষণিকভাবে তেল আমদানি বন্ধ করতে পারবে না। তবে করবে, হয়তো প্রক্রিয়াটি শিগগিরই শেষ হবে।
রাশিয়ার সবচেয়ে বড় রপ্তানি পণ্য তেল ও গ্যাস। এর বড় ক্রেতা চীন, ভারত ও তুরস্ক। ট্রাম্প বলেছেন, এখন চীনকেও একই কাজ (তেল না কেনা) করাতে হবে। ট্রাম্প প্রশাসন জাপানকেও রাশিয়ার থেকে তেল ও গ্যাস আমদানি বন্ধ করতে চাপ দিচ্ছে বলে জানিয়েছে বিবিসি।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, রাশিয়ার কাছে থেকে তেল না কিনতে রাজি হয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অল্প কিছুদিনের মধ্যে তেল কেনা বন্ধ করার বিষয়ে মোদি আশ্বাস দিয়েছেন। ভারত রাশিয়ার তেলের বড় ক্রেতা। ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন চালানোর ব্যয় এই তেল বিক্রির অর্থ থেকে আসে বলে মনে করে যুক্তরাষ্ট্র। তাই ভারতকে তেল কেনায় নিরুৎসাহিত করে রাশিয়ার অর্থনীতিতে চাপ তৈরি করতে চায় ট্রাম্প প্রশাসন।
বৃহস্পতিবার বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নরেন্দ্র মোদির এই আশ্বাসকে বড় জয় হিসেবে উল্লেখ করেছেন ট্রাম্প। তবে ট্রাম্পের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় ভারত সরকারের একজন মুখপাত্র বলেছেন, মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা চলছে। তারা ভারতের সঙ্গে জ্বালানি খাতে সহযোগিতা আরও বাড়ানোর আগ্রহ প্রকাশ করেছে। জ্বালানি খাতে অস্থিরতা চলায় ভারত নিজেদের ভোক্তার স্বার্থ অগ্রাধিকার দেবে। আমদানি নীতিও এই লক্ষ্য ধরে পরিচালিত হবে।
গত আগস্ট মাসে ভারতের পণ্যের ওপর পারস্পরিক ও শাস্তিমূলক মিলিয়ে মোট ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্র।
এর মধ্যে ২৫ শতাংশ পারস্পরিক এবং বাকিটা রাশিয়ার কাছে থেকে তেল কেনার জন্য শাস্তিমূলক ছিল।যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার ওভাল অফিসে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ভারত তাৎক্ষণিকভাবে তেল আমদানি বন্ধ করতে পারবে না। তবে করবে, হয়তো প্রক্রিয়াটি শিগগিরই শেষ হবে।
রাশিয়ার সবচেয়ে বড় রপ্তানি পণ্য তেল ও গ্যাস। এর বড় ক্রেতা চীন, ভারত ও তুরস্ক। ট্রাম্প বলেছেন, এখন চীনকেও একই কাজ (তেল না কেনা) করাতে হবে। ট্রাম্প প্রশাসন জাপানকেও রাশিয়ার থেকে তেল ও গ্যাস আমদানি বন্ধ করতে চাপ দিচ্ছে বলে জানিয়েছে বিবিসি।
রাশিয়ার থেকে তেল কিনবে না ভারত: দাবি ট্রাম্পের
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, রাশিয়ার কাছে থেকে তেল না কিনতে রাজি হয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অল্প কিছুদিনের মধ্যে তেল কেনা বন্ধ করার বিষয়ে মোদি আশ্বাস দিয়েছেন। ভারত রাশিয়ার তেলের বড় ক্রেতা। ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন চালানোর ব্যয় এই তেল বিক্রির অর্থ থেকে আসে বলে মনে করে যুক্তরাষ্ট্র। তাই ভারতকে তেল কেনায় নিরুৎসাহিত করে রাশিয়ার অর্থনীতিতে চাপ তৈরি করতে চায় ট্রাম্প প্রশাসন।
বৃহস্পতিবার বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নরেন্দ্র মোদির এই আশ্বাসকে বড় জয় হিসেবে উল্লেখ করেছেন ট্রাম্প। তবে ট্রাম্পের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় ভারত সরকারের একজন মুখপাত্র বলেছেন, মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা চলছে। তারা ভারতের সঙ্গে জ্বালানি খাতে সহযোগিতা আরও বাড়ানোর আগ্রহ প্রকাশ করেছে। জ্বালানি খাতে অস্থিরতা চলায় ভারত নিজেদের ভোক্তার স্বার্থ অগ্রাধিকার দেবে। আমদানি নীতিও এই লক্ষ্য ধরে পরিচালিত হবে।
গত আগস্ট মাসে ভারতের পণ্যের ওপর পারস্পরিক ও শাস্তিমূলক মিলিয়ে মোট ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্র।
এর মধ্যে ২৫ শতাংশ পারস্পরিক এবং বাকিটা রাশিয়ার কাছে থেকে তেল কেনার জন্য শাস্তিমূলক ছিল।যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার ওভাল অফিসে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ভারত তাৎক্ষণিকভাবে তেল আমদানি বন্ধ করতে পারবে না। তবে করবে, হয়তো প্রক্রিয়াটি শিগগিরই শেষ হবে।
রাশিয়ার সবচেয়ে বড় রপ্তানি পণ্য তেল ও গ্যাস। এর বড় ক্রেতা চীন, ভারত ও তুরস্ক। ট্রাম্প বলেছেন, এখন চীনকেও একই কাজ (তেল না কেনা) করাতে হবে। ট্রাম্প প্রশাসন জাপানকেও রাশিয়ার থেকে তেল ও গ্যাস আমদানি বন্ধ করতে চাপ দিচ্ছে বলে জানিয়েছে বিবিসি।