ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সংযুক্ত আরব আমিরাত গাজার জন্য আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনীতে যোগ দেওয়ার পরিকল্পনা করছে না। কারণ এর কোন স্পষ্ট কাঠামো নেই। দেশটির একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন। ৩৪খবর বার্তা সংস্থা এএফপি’র।
আমিরাতের প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা আনোয়ার গারগাশ আবুধাবি কৌশলগত বিতর্ক ফোরামে বলেছেন, ‘সংযুক্ত আরব আমিরাত এখনও স্থিতিশীলতা বাহিনীতে একটি স্পষ্ট কাঠামো দেখতে পাচ্ছে না এবং এই পরিস্থিতিতে সম্ভবত এই বাহিনীতে অংশগ্রহণ করবে না।’
মার্কিন-সমন্বিত আন্তর্জাতিক বাহিনীতে মিশর, কাতার ও তুরস্কের পাশাপাশি সংযুক্ত আরব আমিরাতের সৈন্যদের অন্তর্ভুক্ত করার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
গত সপ্তাহে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, এই বাহিনী ‘খুব শীঘ্রই’ গাজায় উপস্থিত হবে। কারণ দুই বছরের যুদ্ধের পর সেখানে একটি ভঙ্গুর যুদ্ধবিরতি চলছে।
২০২০ সালে ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে আব্রাহাম চুক্তি স্বাক্ষরের পর ইসরাইলের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে সম্পর্ক স্থাপনকারী কয়েকটি আরব দেশের মধ্যে তেল সমৃদ্ধ সংযুক্ত আরব আমিরাত অন্যতম।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫
সংযুক্ত আরব আমিরাত গাজার জন্য আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনীতে যোগ দেওয়ার পরিকল্পনা করছে না। কারণ এর কোন স্পষ্ট কাঠামো নেই। দেশটির একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন। ৩৪খবর বার্তা সংস্থা এএফপি’র।
আমিরাতের প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা আনোয়ার গারগাশ আবুধাবি কৌশলগত বিতর্ক ফোরামে বলেছেন, ‘সংযুক্ত আরব আমিরাত এখনও স্থিতিশীলতা বাহিনীতে একটি স্পষ্ট কাঠামো দেখতে পাচ্ছে না এবং এই পরিস্থিতিতে সম্ভবত এই বাহিনীতে অংশগ্রহণ করবে না।’
মার্কিন-সমন্বিত আন্তর্জাতিক বাহিনীতে মিশর, কাতার ও তুরস্কের পাশাপাশি সংযুক্ত আরব আমিরাতের সৈন্যদের অন্তর্ভুক্ত করার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
গত সপ্তাহে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, এই বাহিনী ‘খুব শীঘ্রই’ গাজায় উপস্থিত হবে। কারণ দুই বছরের যুদ্ধের পর সেখানে একটি ভঙ্গুর যুদ্ধবিরতি চলছে।
২০২০ সালে ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে আব্রাহাম চুক্তি স্বাক্ষরের পর ইসরাইলের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে সম্পর্ক স্থাপনকারী কয়েকটি আরব দেশের মধ্যে তেল সমৃদ্ধ সংযুক্ত আরব আমিরাত অন্যতম।