alt

শুল্কের বিরোধীরা ‘মূর্খ’, রাজস্ব থেকে মার্কিনদের ২০০০ ডলার ‘লভ্যাংশ’ দেয়া হবে: ট্রাম্প

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প আবারও তার শুল্কারোপের নীতির পক্ষে সাফাই দিয়ে দাবি করলেন, এই কঠোর শুল্কারোপের ফলেই যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের ‘সবচেয়ে ধনী’ এবং ‘সবচেয়ে সম্মানিত’ দেশে পরিণত হয়েছে।

বিরোধীদের ‘মূর্খ’ আখ্যা দিয়ে প্রেসিডেন্ট দাবি করেছেন, ধনী ব্যক্তিরা ছাড়া প্রত্যেক মার্কিন নাগরিক শিগগিরই তার প্রশাসনের সংগৃহীত শুল্ক রাজস্ব থেকে কমপক্ষে ২ হাজার মার্কিন ডলার (প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা) করে পাবেন।

ট্রাম্পের এ মন্তব্য এমন এক সময়ে এল, যখন কয়েকদিন আগেই মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট ট্রাম্পের ব্যাপক শুল্কনীতির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। এই মামলার ফলাফল বৈশ্বিক অর্থনীতির ওপর প্রভাব ফেলতে পারে এবং এটি ট্রাম্পের ক্ষমতাকে এক বড় পরীক্ষায় ফেলতে পারে।

ট্রাম্প নিজের মালিকানাধীন ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে লিখেছেন, ‘যারা শুল্কের বিপক্ষে তারা মূর্খ। আমরা এখন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী, সবচেয়ে সম্মানিত দেশ, যেখানে মুদ্রাস্ফীতি প্রায় নেই। পুঁজিবাজারের মূল্য রেকর্ডপর্যায়ে। ৪০১কে’এস সর্বোচ্চ। আমরা লাখ লাখ ডলার নিচ্ছি এবং খুব শিগগির আমাদের বিশাল ঋণ ৩৭ লাখ কোটি ডলার পরিশোধ শুরু করবো।’

ডনাল্ড ট্রাম্প আরও লিখেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রে রেকর্ড পরিমাণ বিনিয়োগ হচ্ছে, সর্বত্র নতুন নতুন প্ল্যান্ট ও কারখানা তৈরি হচ্ছে। প্রত্যেক ব্যক্তিকে (উচ্চ আয়ের মানুষ বাদে) কমপক্ষে ২ হাজার ডলার লভ্যাংশ দেয়া হবে।’

ট্রাম্প আরও দাবি করেন, তার শুল্কনীতির কারণে অভ্যন্তরীণ বিনিয়োগ বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু শুল্কের কারণেই ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো যুক্তরাষ্ট্রে ভিড় করছে।

নাল্ড ট্রাম্প তার এমন কাজের ন্যায্যতা প্রমাণেরও চেষ্টা করেন। পাশাপাশি তিনি প্রেসিডেন্টের ক্ষমতার পরিধি নিয়ে প্রশ্ন তোলেন।

ট্রাম্প লিখেছেন, ‘তাহলে আসুন ব্যাপারটা পরিষ্কার করা যাক। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টকে একটি দেশের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করার (যা শুল্কের চেয়ে অনেক বেশি কঠোর) এবং একটি দেশকে লাইসেন্স দেয়ার অনুমতি দেয়া আছে (যা কংগ্রেসের মাধ্যমে সম্পূর্ণরূপে অনুমোদিত)। অথচ জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে একটি দেশের ওপর প্রেসিডেন্টের সাধারণ শুল্কারোপের অনুমতি দেয়া হয়নি।’

মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও লিখেছেন, ‘আমাদের মহান প্রতিষ্ঠাতাদের মনে এমনটা ছিল না। পুরো বিষয়ই হাস্যকর। অন্যান্য দেশ আমাদের ওপর শুল্কারোপ করতে পারে। কিন্তু আমরা তাদের ওপর শুল্কারোপ করতে পারি না। এটি তাদের স্বপ্ন। শুধু শুল্কের কারণেই ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো এখন যুক্তরাষ্ট্রে আসছে।’ তিনি প্রশ্ন তুলে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টকে কি এটা জানানো হয়নি? কী হচ্ছে এসব?’

গত সপ্তাহে সুপ্রিম কোর্টের রক্ষণশীল ও উদারপন্থি বিচারপতিরা ট্রাম্পের প্রশাসনের প্রতিনিধিত্বকারী আইনজীবীকে তীব্রভাবে প্রশ্ন করে জানতে চান, জাতীয় জরুরি অবস্থার সময় ব্যবহারের জন্য তৈরি করা ১৯৭৭ সালের আইনের অধীন শুল্কারোপের ক্ষেত্রে প্রেসিডেন্ট কংগ্রেসের ক্ষমতাকে অতিক্রম করেছেন কিনা। বিচারপতিদের এ প্রশ্নের পর ট্রাম্প এই ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন।

তবে কিছু রক্ষণশীল বিচারপতিও ইঙ্গিত দেন, তারা অন্য দেশের সঙ্গে লেনদেনে প্রেসিডেন্টের অন্তর্নিহিত ক্ষমতাকে স্বীকৃতি দেয়ার কথাও ভাবছেন। এ থেকে বোঝা যাচ্ছে, মামলার ফলাফলে আদালত তীব্রভাবে বিভক্ত হতে পারে। আদালতে ৬-৩ ব্যবধানে রক্ষণশীল সংখ্যাগরিষ্ঠতা রয়েছে।

শুনানি চলাকালে বিচারপতিরা মার্কিন সলিসিটর জেনারেল ডি জন সাউয়ারকে প্রশ্ন করেন, সময়সীমা ছাড়া শুল্কারোপে ট্রাম্পের এই আইনের প্রয়োগ নির্বাহী বিভাগের বড় কোনো পদক্ষেপ ছিল কিনা। এজন্য কংগ্রেসের স্পষ্ট অনুমোদন প্রয়োজন কিনা।

এই শুল্কারোপ করে ট্রাম্প আইনের নির্দিষ্ট ক্ষমতাকে অতিক্রম করেছেন বলে নি¤œ আদালত রায় দেন। এরপরই প্রশাসনের আপিলের ভিত্তিতে এই বিতর্ক শুরু হয়। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী এবং ১২টি রাজ্য এই শুল্ককে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিল। এসব রাজ্যের বেশির ভাগই ডেমোক্র্যাট শাসিত।

ছবি

বিবিসির বিরুদ্ধে মামলা করার হুমকি ট্রাম্পের, ক্ষমা চাইলেন সমির শাহ

ছবি

বিবিসি এখন বিশৃঙ্খল, নেতৃত্বহীন প্রতিষ্ঠান: সাবেক কর্মকর্তা অলিভার

ছবি

সৌদি আরবের সর্বোচ্চ সম্মাননা বাদশাহ আব্দুল আজিজ মেডেল পেলেন পাকিস্তানের শীর্ষ জেনারেল

ছবি

সংযুক্ত আরব আমিরাত গাজা স্থিতিশীলতা বাহিনীতে যোগ দেবে না

ছবি

সারকোজিকে মুক্তির ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে ফরাসি আদালত

ছবি

মালয়েশিয়া-থাইল্যান্ড সীমান্তের কাছে নৌকাডুবিতে মৃত্যু বেড়ে ১১

ছবি

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউনের বিরুদ্ধে নতুন অভিযোগ

ছবি

নয়া দিল্লিতে ইন্ডিয়া গেইটে দূষণবিরোধী বিক্ষোভ, ডজনের বেশি আটক

ছবি

একুয়েডরে কারাগারে দাঙ্গার মধ্যে অন্তত ৩১ জনের মৃত্যু

ছবি

মামদানির নিউইয়র্ক পরিকল্পনায় বাদ সাধতে পারেন ট্রাম্প

ছবি

গাজায় মৃত্যু ৬৯ হাজার ছাড়িয়েছে, ইসরায়েলি সেনার মৃতদেহ উদ্ধার করলো হামাস

ছবি

পাকিস্তানে বিতর্কিত ২৭তম সংবিধান সংশোধনী বিল সিনেটে উপস্থাপন

ছবি

সংবিধান সংশোধনীর বিরুদ্ধে পাকিস্তানজুড়ে বিক্ষোভের ঘোষণা বিরোধী জোটের

ছবি

লেবাননে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাল ইউরোপীয় ইউনিয়ন

ছবি

সিরিয়া- যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের নতুন অধ্যায়, ওয়াশিংটনে আল শারা

ছবি

তীব্র দূষণের ঝুঁকিতে গাজার জনস্বাস্থ্য

ছবি

কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ খরার মুখোমুখি ইংল্যান্ড

ছবি

মামদানির প্রচারকৌশলে এগোনোর চেষ্টা ট্রাম্পের

ছবি

২৬ মার্কিন ধনকুবেরের সোয়া দুই কোটি ডলারও মামদানির জয় ঠেকাতে পারেনি

ছবি

আফগানিস্তান-পাকিস্তান শান্তি আলোচনা ব্যর্থ, যুদ্ধবিরতি এখনও বহাল

ছবি

পুতিনের সঙ্গে এখনও বৈঠকের সুযোগ আছে : ট্রাম্প

ছবি

ইউক্রেনের জ্বালানি অবকাঠামোতে রাশিয়ার ভয়াবহ হামলা

ছবি

সন্ত্রাসী তালিকা থেকে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের নাম মুছলো যুক্তরাষ্ট্র

ছবি

অ্যান্টার্কটিকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে

ছবি

ভেস্তে গেলো আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে তুরস্কের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

ছবি

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত : রাজনাথ সিং

ছবি

প্রভাবশালী মার্কিন ডানপন্থিরা মামদানিকে আইএসের সঙ্গে জড়ানোর চেষ্টা করেছিলেন

ছবি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

ছবি

ট্রাম্প-মামদানি কি সমানে সমান

ছবি

কেন দেশ ছেড়ে পালাচ্ছেন সুদানের নাগরিকরা

ছবি

গাজার নিরাপত্তায় আইএসএফ গঠনের প্রস্তাব যুক্তরাষ্ট্রের

ছবি

সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলো জাতিসংঘ

ছবি

ইতিহাসের সবচেয়ে গরম বছরগুলোর একটি হতে যাচ্ছে ২০২৫

ছবি

ইতিহাসে সর্বোচ্চ বেতন-ভাতা মাস্কের

ছবি

পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতির নির্দেশ পুতিনের

tab

শুল্কের বিরোধীরা ‘মূর্খ’, রাজস্ব থেকে মার্কিনদের ২০০০ ডলার ‘লভ্যাংশ’ দেয়া হবে: ট্রাম্প

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প আবারও তার শুল্কারোপের নীতির পক্ষে সাফাই দিয়ে দাবি করলেন, এই কঠোর শুল্কারোপের ফলেই যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের ‘সবচেয়ে ধনী’ এবং ‘সবচেয়ে সম্মানিত’ দেশে পরিণত হয়েছে।

বিরোধীদের ‘মূর্খ’ আখ্যা দিয়ে প্রেসিডেন্ট দাবি করেছেন, ধনী ব্যক্তিরা ছাড়া প্রত্যেক মার্কিন নাগরিক শিগগিরই তার প্রশাসনের সংগৃহীত শুল্ক রাজস্ব থেকে কমপক্ষে ২ হাজার মার্কিন ডলার (প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা) করে পাবেন।

ট্রাম্পের এ মন্তব্য এমন এক সময়ে এল, যখন কয়েকদিন আগেই মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট ট্রাম্পের ব্যাপক শুল্কনীতির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। এই মামলার ফলাফল বৈশ্বিক অর্থনীতির ওপর প্রভাব ফেলতে পারে এবং এটি ট্রাম্পের ক্ষমতাকে এক বড় পরীক্ষায় ফেলতে পারে।

ট্রাম্প নিজের মালিকানাধীন ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে লিখেছেন, ‘যারা শুল্কের বিপক্ষে তারা মূর্খ। আমরা এখন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী, সবচেয়ে সম্মানিত দেশ, যেখানে মুদ্রাস্ফীতি প্রায় নেই। পুঁজিবাজারের মূল্য রেকর্ডপর্যায়ে। ৪০১কে’এস সর্বোচ্চ। আমরা লাখ লাখ ডলার নিচ্ছি এবং খুব শিগগির আমাদের বিশাল ঋণ ৩৭ লাখ কোটি ডলার পরিশোধ শুরু করবো।’

ডনাল্ড ট্রাম্প আরও লিখেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রে রেকর্ড পরিমাণ বিনিয়োগ হচ্ছে, সর্বত্র নতুন নতুন প্ল্যান্ট ও কারখানা তৈরি হচ্ছে। প্রত্যেক ব্যক্তিকে (উচ্চ আয়ের মানুষ বাদে) কমপক্ষে ২ হাজার ডলার লভ্যাংশ দেয়া হবে।’

ট্রাম্প আরও দাবি করেন, তার শুল্কনীতির কারণে অভ্যন্তরীণ বিনিয়োগ বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু শুল্কের কারণেই ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো যুক্তরাষ্ট্রে ভিড় করছে।

নাল্ড ট্রাম্প তার এমন কাজের ন্যায্যতা প্রমাণেরও চেষ্টা করেন। পাশাপাশি তিনি প্রেসিডেন্টের ক্ষমতার পরিধি নিয়ে প্রশ্ন তোলেন।

ট্রাম্প লিখেছেন, ‘তাহলে আসুন ব্যাপারটা পরিষ্কার করা যাক। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টকে একটি দেশের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করার (যা শুল্কের চেয়ে অনেক বেশি কঠোর) এবং একটি দেশকে লাইসেন্স দেয়ার অনুমতি দেয়া আছে (যা কংগ্রেসের মাধ্যমে সম্পূর্ণরূপে অনুমোদিত)। অথচ জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে একটি দেশের ওপর প্রেসিডেন্টের সাধারণ শুল্কারোপের অনুমতি দেয়া হয়নি।’

মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও লিখেছেন, ‘আমাদের মহান প্রতিষ্ঠাতাদের মনে এমনটা ছিল না। পুরো বিষয়ই হাস্যকর। অন্যান্য দেশ আমাদের ওপর শুল্কারোপ করতে পারে। কিন্তু আমরা তাদের ওপর শুল্কারোপ করতে পারি না। এটি তাদের স্বপ্ন। শুধু শুল্কের কারণেই ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো এখন যুক্তরাষ্ট্রে আসছে।’ তিনি প্রশ্ন তুলে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টকে কি এটা জানানো হয়নি? কী হচ্ছে এসব?’

গত সপ্তাহে সুপ্রিম কোর্টের রক্ষণশীল ও উদারপন্থি বিচারপতিরা ট্রাম্পের প্রশাসনের প্রতিনিধিত্বকারী আইনজীবীকে তীব্রভাবে প্রশ্ন করে জানতে চান, জাতীয় জরুরি অবস্থার সময় ব্যবহারের জন্য তৈরি করা ১৯৭৭ সালের আইনের অধীন শুল্কারোপের ক্ষেত্রে প্রেসিডেন্ট কংগ্রেসের ক্ষমতাকে অতিক্রম করেছেন কিনা। বিচারপতিদের এ প্রশ্নের পর ট্রাম্প এই ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন।

তবে কিছু রক্ষণশীল বিচারপতিও ইঙ্গিত দেন, তারা অন্য দেশের সঙ্গে লেনদেনে প্রেসিডেন্টের অন্তর্নিহিত ক্ষমতাকে স্বীকৃতি দেয়ার কথাও ভাবছেন। এ থেকে বোঝা যাচ্ছে, মামলার ফলাফলে আদালত তীব্রভাবে বিভক্ত হতে পারে। আদালতে ৬-৩ ব্যবধানে রক্ষণশীল সংখ্যাগরিষ্ঠতা রয়েছে।

শুনানি চলাকালে বিচারপতিরা মার্কিন সলিসিটর জেনারেল ডি জন সাউয়ারকে প্রশ্ন করেন, সময়সীমা ছাড়া শুল্কারোপে ট্রাম্পের এই আইনের প্রয়োগ নির্বাহী বিভাগের বড় কোনো পদক্ষেপ ছিল কিনা। এজন্য কংগ্রেসের স্পষ্ট অনুমোদন প্রয়োজন কিনা।

এই শুল্কারোপ করে ট্রাম্প আইনের নির্দিষ্ট ক্ষমতাকে অতিক্রম করেছেন বলে নি¤œ আদালত রায় দেন। এরপরই প্রশাসনের আপিলের ভিত্তিতে এই বিতর্ক শুরু হয়। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী এবং ১২টি রাজ্য এই শুল্ককে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিল। এসব রাজ্যের বেশির ভাগই ডেমোক্র্যাট শাসিত।

back to top