ঈদ উপলক্ষে ৫ জোড়া ঈদ স্পেশাল ট্রেন চলবে কাউন্টার-অনলাইনে ‘সহজেই’ পাওয়া যাচ্ছে বাসের আগাম টিকেট
আসন্ন রোজার ঈদ উপলক্ষে বাংলাদেশ রেলওয়ের আন্তঃনগর ট্রেনের পূর্বাঞ্চলের অগ্রিম টিকেট বিক্রি শুরু হয়েছে। শুক্রবার দুপুর ২টায় অনলাইনে এই টিকেট বিক্রি শুরু হয়। এর আগে সকাল ৮টায় পশ্চিমাঞ্চলের ট্রেনের টিকেট বিক্রি শুরু হয়েছিল।
শুক্রবার যারা টিকেট ক্রয় করেছেন তারা আগামী ২৪ মার্চ ভ্রমণ করতে পারবেন। অগ্রিম টিকেটের শতভাগই বিক্রি হবে অনলাইনে। টানা ৭ দিন চলবে আগাম টিকেট বিক্রির কার্যক্রম। এর আগে রোববার রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা রেজাউল করিম সিদ্দিকীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে অগ্রিম টিকেট বিক্রির তথ্য জানানো হয়।
তিনি আরও বলেন, ‘ ২৪ মার্চের টিকেট বিক্রির মধ্য দিয়ে আগাম টিকেট বিক্রি শুরু হয়েছে। এবারও ঈদযাত্রার আগাম টিকেট শুধুমাত্র অনলাইনে বিক্রি হবে।’
ট্রেনে এখন ১০ দিন আগে টিকেট ছাড়া হয়। সেই হিসাবে শুক্রবার বিক্রি হয়েছে ২৪ মার্চের টিকেট। এরপর ধারাবাহিকভাবে ২৫ মার্চের টিকেট বিক্রি হবে ১৫ মার্চ, ২৬ মার্চের টিকেট মিলবে ১৬ মার্চ, ২৭ মার্চের টিকেট পাওয়া যাবে ১৭ মার্চ, ২৮ মার্চের টিকেট মিলবে ১৮ মার্চ, ২৯ মার্চের টিকেট বিক্রি হবে ১৯ মার্চ এবং ৩০ মার্চের টিকেট মিলবে ২০ মার্চ।
ঈদযাত্রার শতভাগ টিকেট অনলাইনে বিক্রির কারণে কেন্দ্রীয় স্টেশন ঢাকার কমলাপুর কোনো ভিড় নেই। স্বাভাবিক সময়ের মতোই শুক্রবার সকালে সেখানে যাত্রীদের আনাগোনা দেখা গেছে। ঈদের টিকেট চেয়ে কাউন্টারে কাউকে খোঁজ করতে আসতে দেখা যায়নি।
কমলাপুরের স্টেশন মাস্টার মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘সকাল ৮টা থেকে ঈদযাত্রার টিকেট বিক্রি শুরু হয়েছে। দিনের প্রথমভাগে পশ্চিমাঞ্চলের টিকেট বিক্রি শুরু হয়েছে। দুপুর ২টা থেকে পূর্বাঞ্চলের টিকেট বিক্রি শুরু হবে।’
২০২৩ সালের রোজার ঈদের টিকেট বিক্রির মধ্য দিয়ে ঈদযাত্রার শতভাগ টিকেট অনলাইনে বিক্রি শুরু করে রেলওয়ে। আর সার্ভারের চাপ কমাতে সকাল ও দুপুরে দুই শিফটে টিকেট বিক্রির প্রচলন শুরু হয় গত রোজার ঈদে।
স্টেশন মাস্টার আনোয়ার বলেন, ‘সব টিকেট অনলাইনে দেয়া হচ্ছে, আগে থেকেই সেটি বলা আছে। সেজন্য স্টেশনে টিকেট প্রত্যাশীরা খুব একটা আসেন না। আর আসলেও তাদেরকে কাউন্টার থেকে অনলাইনে টিকেট কাটতে বলে দেয়া হচ্ছে।’
এবার ঈদ উপলক্ষে ৫ জোড়া ঈদ স্পেশাল ট্রেন চলার কথা রয়েছে।
কাউন্টার-অনলাইনে ‘সহজেই’ পাওয়া যাচ্ছে বাসের আগাম টিকেট
রোজার ঈদের আগাম টিকেট বিক্রি শুরু করেছে রাজধানীর শ্যামলী, কল্যাণপুর ও গাবতলী এলাকার উত্তর ও দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলগামী বাস কাউন্টারসহ বিভিন্ন স্থানে। শুক্রবার সকাল থেকে লাইনে দাঁড়িয়ে ঈদের আগাম টিকেট সংগ্রহ করতে দেখা গেছে যাত্রীদের। ভাড়া কিছু বাড়তি নেয়ার অভিযোগ থাকলেও, টিকেট যে মিলছে তাতেই খুশি বেশিরভাগ মানুষ।
কাউন্টারগুলোর কর্মীরা বলছেন, মাঝে স্বাধীনতা দিবসের ছুটি পড়ায় এবারে ঈদ ঘিরে ২৫ মার্চ থেকেই বাসে যাত্রা শুরু হচ্ছে। ঈদযাত্রা ছয়
থেকে সাতদিনব্যাপী হওয়ার কারণে এখন পর্যন্ত যারা কাউন্টারে আসছেন তারা কেউ খালি হাতে ফিরছেন না।
শুক্রবার সকালে রাজধানীর শ্যামলী, কল্যাণপুর ও গাবতলী এলাকার উত্তর ও দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলগামী বাস কাউন্টারগুলো ঘুরে কেবল বড় অপারেটরগুলোর কাউন্টারের সামনেই ভিড় দেখা গেছে।
আর ছোট অপারেটরের কাউন্টারগুলোয় তেমন ভিড় নেই। তাদের বেশিরভাগ টিকেট অনলাইনে বিক্রি হয়েছে, কিছু টিকেট কাউন্টারে এসে কিনছেন যাত্রীরা। আর শেষ সময়ে তারা ট্রিপ বাড়াতে পারলে সেগুলোর টিকেট তখনই বিক্রি হবে।
ঈদ উপলক্ষে ৫ জোড়া ঈদ স্পেশাল ট্রেন চলবে কাউন্টার-অনলাইনে ‘সহজেই’ পাওয়া যাচ্ছে বাসের আগাম টিকেট
শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫
আসন্ন রোজার ঈদ উপলক্ষে বাংলাদেশ রেলওয়ের আন্তঃনগর ট্রেনের পূর্বাঞ্চলের অগ্রিম টিকেট বিক্রি শুরু হয়েছে। শুক্রবার দুপুর ২টায় অনলাইনে এই টিকেট বিক্রি শুরু হয়। এর আগে সকাল ৮টায় পশ্চিমাঞ্চলের ট্রেনের টিকেট বিক্রি শুরু হয়েছিল।
শুক্রবার যারা টিকেট ক্রয় করেছেন তারা আগামী ২৪ মার্চ ভ্রমণ করতে পারবেন। অগ্রিম টিকেটের শতভাগই বিক্রি হবে অনলাইনে। টানা ৭ দিন চলবে আগাম টিকেট বিক্রির কার্যক্রম। এর আগে রোববার রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা রেজাউল করিম সিদ্দিকীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে অগ্রিম টিকেট বিক্রির তথ্য জানানো হয়।
তিনি আরও বলেন, ‘ ২৪ মার্চের টিকেট বিক্রির মধ্য দিয়ে আগাম টিকেট বিক্রি শুরু হয়েছে। এবারও ঈদযাত্রার আগাম টিকেট শুধুমাত্র অনলাইনে বিক্রি হবে।’
ট্রেনে এখন ১০ দিন আগে টিকেট ছাড়া হয়। সেই হিসাবে শুক্রবার বিক্রি হয়েছে ২৪ মার্চের টিকেট। এরপর ধারাবাহিকভাবে ২৫ মার্চের টিকেট বিক্রি হবে ১৫ মার্চ, ২৬ মার্চের টিকেট মিলবে ১৬ মার্চ, ২৭ মার্চের টিকেট পাওয়া যাবে ১৭ মার্চ, ২৮ মার্চের টিকেট মিলবে ১৮ মার্চ, ২৯ মার্চের টিকেট বিক্রি হবে ১৯ মার্চ এবং ৩০ মার্চের টিকেট মিলবে ২০ মার্চ।
ঈদযাত্রার শতভাগ টিকেট অনলাইনে বিক্রির কারণে কেন্দ্রীয় স্টেশন ঢাকার কমলাপুর কোনো ভিড় নেই। স্বাভাবিক সময়ের মতোই শুক্রবার সকালে সেখানে যাত্রীদের আনাগোনা দেখা গেছে। ঈদের টিকেট চেয়ে কাউন্টারে কাউকে খোঁজ করতে আসতে দেখা যায়নি।
কমলাপুরের স্টেশন মাস্টার মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘সকাল ৮টা থেকে ঈদযাত্রার টিকেট বিক্রি শুরু হয়েছে। দিনের প্রথমভাগে পশ্চিমাঞ্চলের টিকেট বিক্রি শুরু হয়েছে। দুপুর ২টা থেকে পূর্বাঞ্চলের টিকেট বিক্রি শুরু হবে।’
২০২৩ সালের রোজার ঈদের টিকেট বিক্রির মধ্য দিয়ে ঈদযাত্রার শতভাগ টিকেট অনলাইনে বিক্রি শুরু করে রেলওয়ে। আর সার্ভারের চাপ কমাতে সকাল ও দুপুরে দুই শিফটে টিকেট বিক্রির প্রচলন শুরু হয় গত রোজার ঈদে।
স্টেশন মাস্টার আনোয়ার বলেন, ‘সব টিকেট অনলাইনে দেয়া হচ্ছে, আগে থেকেই সেটি বলা আছে। সেজন্য স্টেশনে টিকেট প্রত্যাশীরা খুব একটা আসেন না। আর আসলেও তাদেরকে কাউন্টার থেকে অনলাইনে টিকেট কাটতে বলে দেয়া হচ্ছে।’
এবার ঈদ উপলক্ষে ৫ জোড়া ঈদ স্পেশাল ট্রেন চলার কথা রয়েছে।
কাউন্টার-অনলাইনে ‘সহজেই’ পাওয়া যাচ্ছে বাসের আগাম টিকেট
রোজার ঈদের আগাম টিকেট বিক্রি শুরু করেছে রাজধানীর শ্যামলী, কল্যাণপুর ও গাবতলী এলাকার উত্তর ও দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলগামী বাস কাউন্টারসহ বিভিন্ন স্থানে। শুক্রবার সকাল থেকে লাইনে দাঁড়িয়ে ঈদের আগাম টিকেট সংগ্রহ করতে দেখা গেছে যাত্রীদের। ভাড়া কিছু বাড়তি নেয়ার অভিযোগ থাকলেও, টিকেট যে মিলছে তাতেই খুশি বেশিরভাগ মানুষ।
কাউন্টারগুলোর কর্মীরা বলছেন, মাঝে স্বাধীনতা দিবসের ছুটি পড়ায় এবারে ঈদ ঘিরে ২৫ মার্চ থেকেই বাসে যাত্রা শুরু হচ্ছে। ঈদযাত্রা ছয়
থেকে সাতদিনব্যাপী হওয়ার কারণে এখন পর্যন্ত যারা কাউন্টারে আসছেন তারা কেউ খালি হাতে ফিরছেন না।
শুক্রবার সকালে রাজধানীর শ্যামলী, কল্যাণপুর ও গাবতলী এলাকার উত্তর ও দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলগামী বাস কাউন্টারগুলো ঘুরে কেবল বড় অপারেটরগুলোর কাউন্টারের সামনেই ভিড় দেখা গেছে।
আর ছোট অপারেটরের কাউন্টারগুলোয় তেমন ভিড় নেই। তাদের বেশিরভাগ টিকেট অনলাইনে বিক্রি হয়েছে, কিছু টিকেট কাউন্টারে এসে কিনছেন যাত্রীরা। আর শেষ সময়ে তারা ট্রিপ বাড়াতে পারলে সেগুলোর টিকেট তখনই বিক্রি হবে।