নির্বাচন কমিশনের হাতে এনআইডি রাখা এবং চাকরি রাজস্ব খাতে নেয়ার দাবিতে চলমান আন্দোলনে একাত্মতা ঘোষণা করেছে আইডিইএ-২ প্রকল্প কর্মকর্তা-কর্মচারি ঐক্য পরিষদ। দীর্ঘ ১৭ বছরেও চাকরি রাজস্ব খাতে না নেয়ায় ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তায় পড়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সংক্রান্ত প্রকল্পের দুই হাজার ২৩১ জন কর্মী।
সরকার এনআইডি সেবা নির্বাচন কমিশনের হাত থেকে সরিয়ে পৃথক কমিশন গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়ায় আইডিইএ-২ প্রকল্পের কর্মকর্তা-কর্মচারিদের শঙ্কা আরো বেড়েছে। এনআইডি ইসির হাতে রাখা এবং চাকরি রাজস্ব খাতে নেয়ার দাবিতে চলমান আন্দোলনে একাত্মতা ঘোষণা করেছেন তারা।
আইডিইএ-২ প্রকল্প কর্মকর্তা-কর্মচারি ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক মো. শাহাবুদ্দিন বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমরা ১৭ বছর ধরে দক্ষতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে এনআইডি সেবা দিয়ে আসছি। কিন্তু সরকার বারবার আশ্বাস দিয়েও আমাদের চাকরি রাজস্ব খাতে স্থানান্তর করেনি। এনআইডি নির্বাচন কমিশনের অধীনে থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কেন না এটি জনগণের ভোটাধিকার ও পরিচয় ব্যবস্থাপনার সঙ্গে সরাসরি যুক্ত।’
সংগঠনের সদস্য সচিব আশরাফুর রহমান বলেন, ‘সরকার যদি এনআইডি নির্বাচন কমিশনের বাইরে নিয়ে যায়, তাহলে নির্বাচন ব্যবস্থাপনা, ভোটার তালিকার স্বচ্ছতা এবং জাতীয় পরিচয় সংরক্ষণ প্রক্রিয়ায় চরম বিশৃঙ্খলা তৈরি হবে। আমরা এনআইডি নির্বাচন কমিশনের অধীনে রাখার জন্য সরকারকে আহ্বান জানাই এবং আমাদের চাকরি রাজস্বখাতে স্থানান্তরের জোর দাবি জানাই।’ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এ প্রকল্পের দক্ষ ও প্রশিক্ষিত জনবল নিরবচ্ছিন্নভাবে এনআইডি সেবা দিয়ে আসছে। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, আজও এই জনবলকে রাজস্বখাতে স্থানান্তর করা হয়নি।’
এই প্রেক্ষাপটে নির্বাচন কমিশনের সব কর্মকর্তা-কর্মচারিরা ‘স্ট্যান্ড ফর এনআইডি’ শীর্ষক যে কর্মসূচির আয়োজন করেছে, আইডিইএ-২ প্রকল্প কর্মকর্তা-কর্মচারি ঐক্য পরিষদও যেখানে একাত্মতা প্রকাশ করছে।
শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫
নির্বাচন কমিশনের হাতে এনআইডি রাখা এবং চাকরি রাজস্ব খাতে নেয়ার দাবিতে চলমান আন্দোলনে একাত্মতা ঘোষণা করেছে আইডিইএ-২ প্রকল্প কর্মকর্তা-কর্মচারি ঐক্য পরিষদ। দীর্ঘ ১৭ বছরেও চাকরি রাজস্ব খাতে না নেয়ায় ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তায় পড়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সংক্রান্ত প্রকল্পের দুই হাজার ২৩১ জন কর্মী।
সরকার এনআইডি সেবা নির্বাচন কমিশনের হাত থেকে সরিয়ে পৃথক কমিশন গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়ায় আইডিইএ-২ প্রকল্পের কর্মকর্তা-কর্মচারিদের শঙ্কা আরো বেড়েছে। এনআইডি ইসির হাতে রাখা এবং চাকরি রাজস্ব খাতে নেয়ার দাবিতে চলমান আন্দোলনে একাত্মতা ঘোষণা করেছেন তারা।
আইডিইএ-২ প্রকল্প কর্মকর্তা-কর্মচারি ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক মো. শাহাবুদ্দিন বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমরা ১৭ বছর ধরে দক্ষতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে এনআইডি সেবা দিয়ে আসছি। কিন্তু সরকার বারবার আশ্বাস দিয়েও আমাদের চাকরি রাজস্ব খাতে স্থানান্তর করেনি। এনআইডি নির্বাচন কমিশনের অধীনে থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কেন না এটি জনগণের ভোটাধিকার ও পরিচয় ব্যবস্থাপনার সঙ্গে সরাসরি যুক্ত।’
সংগঠনের সদস্য সচিব আশরাফুর রহমান বলেন, ‘সরকার যদি এনআইডি নির্বাচন কমিশনের বাইরে নিয়ে যায়, তাহলে নির্বাচন ব্যবস্থাপনা, ভোটার তালিকার স্বচ্ছতা এবং জাতীয় পরিচয় সংরক্ষণ প্রক্রিয়ায় চরম বিশৃঙ্খলা তৈরি হবে। আমরা এনআইডি নির্বাচন কমিশনের অধীনে রাখার জন্য সরকারকে আহ্বান জানাই এবং আমাদের চাকরি রাজস্বখাতে স্থানান্তরের জোর দাবি জানাই।’ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এ প্রকল্পের দক্ষ ও প্রশিক্ষিত জনবল নিরবচ্ছিন্নভাবে এনআইডি সেবা দিয়ে আসছে। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, আজও এই জনবলকে রাজস্বখাতে স্থানান্তর করা হয়নি।’
এই প্রেক্ষাপটে নির্বাচন কমিশনের সব কর্মকর্তা-কর্মচারিরা ‘স্ট্যান্ড ফর এনআইডি’ শীর্ষক যে কর্মসূচির আয়োজন করেছে, আইডিইএ-২ প্রকল্প কর্মকর্তা-কর্মচারি ঐক্য পরিষদও যেখানে একাত্মতা প্রকাশ করছে।