আইনৃশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে: ডিএমপি
স্বজনদের সঙ্গে ঈদ উদযাপনে ট্রেনে বাড়ি যাচ্ছেন যাত্রীরা -সংবাদ
ঢাকা মেট্রোপলিটন (ডিএমপি) পুলিশ কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী জানিছেন, রমজানের ঈদ উৎসব মুখর ও নিরাপদ উদযাপনের জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। পুলিশের গৃহীত পদক্ষেপের পাশাপাশি ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান পর্যায়েও নিরাপত্তা সচেতনতাবোধ তৈরি হতে হবে। ঈদের জামাত সুষ্ঠুভাবে আদায় ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা নিয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, যে কোনো আইনের মূল লক্ষ্য হচ্ছে, একটা প্রভাব তৈরি করা, যেন মানুষ বুঝতে পারে যে, আইন লঙ্ঘন করলেই শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে। সড়কে কেউ যদি উল্টো পথে গাড়ি চালায় কিংবা ফুটপাত দিয়ে মোটরসাইকেল চালায় তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে হবে।
বর্তমানে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের জোর তৎপরতায় রাজধানীতে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনেকটা উন্নতি হয়েছে। পুলিশি তৎপরতায় ছিনতাই ও চাঁদাবাজির মতো ঘটনা অনেকাংশে কমে গেছে। সবার সহযোগিতা নিয়ে আমাদেরকে সামনে এগিয়ে যেতে হবে।
সমন্বয় সভায় ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার (অপারেশন) মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ ঈদ নিরাপত্তার পরিকল্পনা তুলে ধরেন।
এরপর সভায় উপস্থিত বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিরা উন্মুক্ত আলোচনায় নিজেদের মতামত তুলে ধরেন।
ডিএমপির সদর দপ্তরে ঈদ নিরাপত্তা সমন্বয় সভায় বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধি, পুলিশের বিশেষায়িত ইউনিটের প্রতিনিধি, সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি, সড়ক পরিবহন ফেডারেশন, ট্রাক কাভার্ডভ্যান মালিক সমিতি, ট্রাক চালক শ্রমিক ফেডারেশন, বাস-ট্রাক-ওনার্স এসোসিয়েশন, সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তর, ফায়ার সার্ভিসসহ সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন। সভায় ডিএমপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ঈদমুখী যাত্রীদের নিরাপত্তায় রাজধানীর বাস, ট্রেন ও লঞ্চ টার্মিনালের বাড়তি নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হয়েছে। আর পথে পথে চেকপোস্ট ও তল্লাশি অভিযান চালানো হবে।
ইতোমধ্যে অনেকেই ঈদ করতে বাড়ি যাওয়া শুরু করেছেন। সোমবার অনেকেই ঢাকা ছেড়েছেন। আবার অনেকেই স্ত্রী, সন্তানকে আগে বাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছেন। আর ঈদের আগে নিজেরা বাড়ি যাবেন।
আইনৃশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে: ডিএমপি
স্বজনদের সঙ্গে ঈদ উদযাপনে ট্রেনে বাড়ি যাচ্ছেন যাত্রীরা -সংবাদ
সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫
ঢাকা মেট্রোপলিটন (ডিএমপি) পুলিশ কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী জানিছেন, রমজানের ঈদ উৎসব মুখর ও নিরাপদ উদযাপনের জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। পুলিশের গৃহীত পদক্ষেপের পাশাপাশি ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান পর্যায়েও নিরাপত্তা সচেতনতাবোধ তৈরি হতে হবে। ঈদের জামাত সুষ্ঠুভাবে আদায় ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা নিয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, যে কোনো আইনের মূল লক্ষ্য হচ্ছে, একটা প্রভাব তৈরি করা, যেন মানুষ বুঝতে পারে যে, আইন লঙ্ঘন করলেই শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে। সড়কে কেউ যদি উল্টো পথে গাড়ি চালায় কিংবা ফুটপাত দিয়ে মোটরসাইকেল চালায় তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে হবে।
বর্তমানে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের জোর তৎপরতায় রাজধানীতে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনেকটা উন্নতি হয়েছে। পুলিশি তৎপরতায় ছিনতাই ও চাঁদাবাজির মতো ঘটনা অনেকাংশে কমে গেছে। সবার সহযোগিতা নিয়ে আমাদেরকে সামনে এগিয়ে যেতে হবে।
সমন্বয় সভায় ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার (অপারেশন) মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ ঈদ নিরাপত্তার পরিকল্পনা তুলে ধরেন।
এরপর সভায় উপস্থিত বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিরা উন্মুক্ত আলোচনায় নিজেদের মতামত তুলে ধরেন।
ডিএমপির সদর দপ্তরে ঈদ নিরাপত্তা সমন্বয় সভায় বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধি, পুলিশের বিশেষায়িত ইউনিটের প্রতিনিধি, সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি, সড়ক পরিবহন ফেডারেশন, ট্রাক কাভার্ডভ্যান মালিক সমিতি, ট্রাক চালক শ্রমিক ফেডারেশন, বাস-ট্রাক-ওনার্স এসোসিয়েশন, সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তর, ফায়ার সার্ভিসসহ সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন। সভায় ডিএমপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ঈদমুখী যাত্রীদের নিরাপত্তায় রাজধানীর বাস, ট্রেন ও লঞ্চ টার্মিনালের বাড়তি নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হয়েছে। আর পথে পথে চেকপোস্ট ও তল্লাশি অভিযান চালানো হবে।
ইতোমধ্যে অনেকেই ঈদ করতে বাড়ি যাওয়া শুরু করেছেন। সোমবার অনেকেই ঢাকা ছেড়েছেন। আবার অনেকেই স্ত্রী, সন্তানকে আগে বাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছেন। আর ঈদের আগে নিজেরা বাড়ি যাবেন।