ছয় দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা আজ শুক্রবার দেশের সব পলিটেকনিক ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করবে। জুমার নামাজের পর কাফনের কাপড় বেঁধে শিক্ষার্থীরা এই কর্মসূচি পালন করবেন।
এর আগে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে একযোগে মশাল মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তারা কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন এবং প্রয়োজনে আরও কঠোর আন্দোলনের দিকে যাবে।
গতকাল দুপুরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব রেহানা ইয়াছমিনের সঙ্গে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের একটি প্রতিনিধিদলের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। তিন ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে কোনো সমাধান না আসায় তা প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন শিক্ষার্থীরা।
বৈঠক শেষে শিক্ষার্থী প্রতিনিধি মাসফিক ইসলাম বলেন, “আমরা কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখতে পাইনি। শুধু মৌখিক আশ্বাস দিয়ে বলা হয়েছে যে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, কিন্তু তার কোনো কাগজপত্র দেখানো হয়নি।”
কারিগরি ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি রমজান আলী বলেন, “কুমিল্লা বিভাগীয় পলিটেকনিকগুলোর শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা এবং নাটকীয় বৈঠকের প্রতিবাদেই আমরা মশাল মিছিল করেছি। আজকের বিক্ষোভের পর পরবর্তী কর্মসূচি জানানো হবে।”
পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের ছয় দফা দাবিগুলো হলো- জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর পদে ক্র্যাফট ইনস্ট্রাক্টরদের ৩০ শতাংশ পদোন্নতি কোটা বাতিল করতে হবে। এ ছাড়া জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর পদে ক্র্যাফট ইনস্ট্রাক্টরদের পদোন্নতির রায় বাতিল, ক্র্যাফট ইনস্ট্রাক্টরদের পদবি পরিবর্তন, মামলার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের চাকরিচ্যুত, ২০২১ সালে নিয়োগপ্রাপ্ত ক্র্যাফট ইনস্ট্রাক্টরদের নিয়োগ বাতিল এবং সেই বিতর্কিত নিয়োগবিধি অবিলম্বে সংশোধন করতে হবে।
শিক্ষার্থীদের এসব দাবির বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বক্তব্য জানার জন্য বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও কথা বলা সম্ভব হয়নি। পরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা সিরাজ উদ-দৌলা খানের সঙ্গে যোগাযোগ করে এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের বক্তব্য জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে তাঁকে কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি।
শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫
ছয় দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা আজ শুক্রবার দেশের সব পলিটেকনিক ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করবে। জুমার নামাজের পর কাফনের কাপড় বেঁধে শিক্ষার্থীরা এই কর্মসূচি পালন করবেন।
এর আগে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে একযোগে মশাল মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তারা কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন এবং প্রয়োজনে আরও কঠোর আন্দোলনের দিকে যাবে।
গতকাল দুপুরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব রেহানা ইয়াছমিনের সঙ্গে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের একটি প্রতিনিধিদলের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। তিন ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে কোনো সমাধান না আসায় তা প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন শিক্ষার্থীরা।
বৈঠক শেষে শিক্ষার্থী প্রতিনিধি মাসফিক ইসলাম বলেন, “আমরা কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখতে পাইনি। শুধু মৌখিক আশ্বাস দিয়ে বলা হয়েছে যে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, কিন্তু তার কোনো কাগজপত্র দেখানো হয়নি।”
কারিগরি ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি রমজান আলী বলেন, “কুমিল্লা বিভাগীয় পলিটেকনিকগুলোর শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা এবং নাটকীয় বৈঠকের প্রতিবাদেই আমরা মশাল মিছিল করেছি। আজকের বিক্ষোভের পর পরবর্তী কর্মসূচি জানানো হবে।”
পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের ছয় দফা দাবিগুলো হলো- জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর পদে ক্র্যাফট ইনস্ট্রাক্টরদের ৩০ শতাংশ পদোন্নতি কোটা বাতিল করতে হবে। এ ছাড়া জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর পদে ক্র্যাফট ইনস্ট্রাক্টরদের পদোন্নতির রায় বাতিল, ক্র্যাফট ইনস্ট্রাক্টরদের পদবি পরিবর্তন, মামলার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের চাকরিচ্যুত, ২০২১ সালে নিয়োগপ্রাপ্ত ক্র্যাফট ইনস্ট্রাক্টরদের নিয়োগ বাতিল এবং সেই বিতর্কিত নিয়োগবিধি অবিলম্বে সংশোধন করতে হবে।
শিক্ষার্থীদের এসব দাবির বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বক্তব্য জানার জন্য বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও কথা বলা সম্ভব হয়নি। পরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা সিরাজ উদ-দৌলা খানের সঙ্গে যোগাযোগ করে এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের বক্তব্য জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে তাঁকে কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি।