জাতীয় পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ দেশের বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
শনিবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে হাওলাদার টাওয়ারে জাতীয় পার্টির প্রয়াত মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলুর স্মরণে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে তিনি বলেন, “পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে প্রতিদিন মানুষ হত্যাকাণ্ডের শিকার হচ্ছে। নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি হয়েছে। সকল মানুষের মধ্যে অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে।”
আনিসুল আরও বলেন, সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে গেছে। শ্রমিক, কৃষক, পোশাক কর্মী, দিনমজুর, রিকশাওয়ালা, ভ্যানচালক এবং ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীসহ সব শ্রেণির মানুষ নানা সমস্যার সম্মুখীন। এই অবস্থার মধ্যে যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, তা কতটা সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য হবে, তা নিয়ে তার শঙ্কা রয়েছে।
তিনি অভিযোগ করেন, দেশে চাঁদাবাজি চলছে। ব্যবসায়ী এবং সাধারণ মানুষ এই পরিস্থিতিতে নিরাপদ নয়। সরকারের প্রতি তিনি আহ্বান জানান, চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হোক।
সভায় দলের মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, “জাতীয় পার্টি নির্বাচনের পক্ষপাতী দল। ’৯০ সালের পর আমরা সব নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছি। নির্বাচন ছাড়া অন্য কোনো উপায়ে সরকারে যাওয়া সম্ভব নয়। তাই আগামী নির্বাচনে পার্টি জোট করে অংশ নেবে।”
সভায় আরও বক্তব্য দেন সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশিদ, নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু, কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, সাহিদুর রহমান টেপা, সফিকুল ইসলাম সেন্টু, লিয়াকত হোসেন খোকা, মোস্তফা আল মাহমুদ এবং অন্যান্য নেতারা।
---
শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫
জাতীয় পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ দেশের বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
শনিবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে হাওলাদার টাওয়ারে জাতীয় পার্টির প্রয়াত মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলুর স্মরণে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে তিনি বলেন, “পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে প্রতিদিন মানুষ হত্যাকাণ্ডের শিকার হচ্ছে। নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি হয়েছে। সকল মানুষের মধ্যে অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে।”
আনিসুল আরও বলেন, সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে গেছে। শ্রমিক, কৃষক, পোশাক কর্মী, দিনমজুর, রিকশাওয়ালা, ভ্যানচালক এবং ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীসহ সব শ্রেণির মানুষ নানা সমস্যার সম্মুখীন। এই অবস্থার মধ্যে যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, তা কতটা সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য হবে, তা নিয়ে তার শঙ্কা রয়েছে।
তিনি অভিযোগ করেন, দেশে চাঁদাবাজি চলছে। ব্যবসায়ী এবং সাধারণ মানুষ এই পরিস্থিতিতে নিরাপদ নয়। সরকারের প্রতি তিনি আহ্বান জানান, চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হোক।
সভায় দলের মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, “জাতীয় পার্টি নির্বাচনের পক্ষপাতী দল। ’৯০ সালের পর আমরা সব নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছি। নির্বাচন ছাড়া অন্য কোনো উপায়ে সরকারে যাওয়া সম্ভব নয়। তাই আগামী নির্বাচনে পার্টি জোট করে অংশ নেবে।”
সভায় আরও বক্তব্য দেন সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশিদ, নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু, কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, সাহিদুর রহমান টেপা, সফিকুল ইসলাম সেন্টু, লিয়াকত হোসেন খোকা, মোস্তফা আল মাহমুদ এবং অন্যান্য নেতারা।
---