সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর চট্টগ্রামের ছয়টি ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া তাঁর মালিকানাধীন আরও আটটি কোম্পানির বিভিন্ন যন্ত্রাংশ জব্দেরও আদেশ দিয়েছেন আদালত।
দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগরের জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. সাব্বির ফয়েজ আজ রোববার এই আদেশ দেন।
দুদক ও আদালত-সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সাইফুজ্জামান চৌধুরীর চট্টগ্রামের ছয়টি ফ্ল্যাট ও আটটি কোম্পানির বিভিন্ন যন্ত্রাংশ জব্দের আবেদন করেন দুদকের উপপরিচালক মশিউর রহমান। শুনানি শেষে আদালত এসব সম্পদ জব্দের নির্দেশ দেন।
এর আগে গত ২৮ আগস্ট সাইফুজ্জামান চৌধুরীর স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্যক্তির ১২০টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। এর আগে, গত ৯ জুলাই তাঁর ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট ২৬ জনের বিও (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স) হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়।
গত ৯ মার্চ আদালত সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তাঁর পরিবারের নামে থাকা ২৩টি কোম্পানির ১০২ কোটি ৮৫ লাখ টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন। একই সঙ্গে ৯৫৭ বিঘা জমি জব্দেরও নির্দেশ দেওয়া হয়। এর আগে ৫ মার্চ আদালত সাইফুজ্জামান চৌধুরীর ২৯টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন। এসব হিসাবে ৫ কোটি ২৬ লাখ ৮৩ হাজার ৮৫ টাকার লেনদেনের তথ্য আদালতে জমা দেয় দুদক।
গত বছরের ৭ অক্টোবর আদালত সাইফুজ্জামান ও তাঁর স্ত্রী রুকমীলা জামানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন। সে সময় দুদক আদালতকে জানায়, সাইফুজ্জামানের বিরুদ্ধে যুক্তরাজ্যে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচারসহ অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে।
দুদকের অনুসন্ধানে জানা যায়, তিনি বিদেশে অর্থ পাচার করে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের নামে যুক্তরাজ্যে ৩৫০টি, সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২২৮টি, যুক্তরাষ্ট্রে ৯টিসহ বিভিন্ন দেশে বাড়ি কিনেছেন। এর বাইরে দেশেও তিনি অবৈধভাবে বিপুল সম্পদ অর্জন করেছেন বলে দুদক সূত্রে জানা গেছে।
রোববার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর চট্টগ্রামের ছয়টি ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া তাঁর মালিকানাধীন আরও আটটি কোম্পানির বিভিন্ন যন্ত্রাংশ জব্দেরও আদেশ দিয়েছেন আদালত।
দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগরের জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. সাব্বির ফয়েজ আজ রোববার এই আদেশ দেন।
দুদক ও আদালত-সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সাইফুজ্জামান চৌধুরীর চট্টগ্রামের ছয়টি ফ্ল্যাট ও আটটি কোম্পানির বিভিন্ন যন্ত্রাংশ জব্দের আবেদন করেন দুদকের উপপরিচালক মশিউর রহমান। শুনানি শেষে আদালত এসব সম্পদ জব্দের নির্দেশ দেন।
এর আগে গত ২৮ আগস্ট সাইফুজ্জামান চৌধুরীর স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্যক্তির ১২০টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। এর আগে, গত ৯ জুলাই তাঁর ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট ২৬ জনের বিও (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স) হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়।
গত ৯ মার্চ আদালত সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তাঁর পরিবারের নামে থাকা ২৩টি কোম্পানির ১০২ কোটি ৮৫ লাখ টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন। একই সঙ্গে ৯৫৭ বিঘা জমি জব্দেরও নির্দেশ দেওয়া হয়। এর আগে ৫ মার্চ আদালত সাইফুজ্জামান চৌধুরীর ২৯টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন। এসব হিসাবে ৫ কোটি ২৬ লাখ ৮৩ হাজার ৮৫ টাকার লেনদেনের তথ্য আদালতে জমা দেয় দুদক।
গত বছরের ৭ অক্টোবর আদালত সাইফুজ্জামান ও তাঁর স্ত্রী রুকমীলা জামানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন। সে সময় দুদক আদালতকে জানায়, সাইফুজ্জামানের বিরুদ্ধে যুক্তরাজ্যে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচারসহ অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে।
দুদকের অনুসন্ধানে জানা যায়, তিনি বিদেশে অর্থ পাচার করে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের নামে যুক্তরাজ্যে ৩৫০টি, সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২২৮টি, যুক্তরাষ্ট্রে ৯টিসহ বিভিন্ন দেশে বাড়ি কিনেছেন। এর বাইরে দেশেও তিনি অবৈধভাবে বিপুল সম্পদ অর্জন করেছেন বলে দুদক সূত্রে জানা গেছে।