বিএনপির অন্তত ২৫ নেতাকর্মী দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে কাউন্সিলর পদের ভোটের লড়াইয়ে নেমেছেন বলে দলের নেতারা জানিয়েছেন।
মঙ্গলবার মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সিলেট আঞ্চলিক ও জেলা নির্বাচন কার্যালয়ে এসব নেতাকর্মী মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন বলে দলটির একাধিক নেতা জানিয়েছেন।
এদের মধ্যে ১ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর সৈয়দ তৌফিকুল হাদী, ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের নজরুল ইসলাম মুনিম, ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের এবিএম জিল্লুর রহমান উজ্জ্বলের সঙ্গে কথা বলা গেলেও বাকিদের মতামত জানা সম্ভব হয়নি। তাই তাদের নাম উল্লেখ করা হলো না।
আসন্ন পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করছে না। সিলেটের বর্তমান মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর অংশগ্রহণ নিয়ে ব্যাপক আলোচনার পর মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময়ের একেবারে শেষ মুহূ্র্তে তিনি নির্বাচন না করার ঘোষণা দেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সিলেট বিএনপির এক নেতা জানান, সিলেট সিটির নির্বাচনে বিএনপি রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ‘অন্তত ২৫ নেতা-কর্মী’ বিভিন্ন ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থী হয়েছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নগরীর ১ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর ও মহানগর বিএনপির সাবেক সদস্য সৈয়দ তৌফিকুল হাদী বলেন, “আমি নির্বাচন করছি; এ জন্য সোমবার মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছি। আমি দুইবারের কাউন্সিলর হওয়ায় নেতা-কর্মীদের চাপে এবারও নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছি।”
নির্বাচনের বিষয়ে ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ফরহাদ চৌধুরী শামীমকে ফোন করলে মিটিংয়ে রয়েছেন বলে ফোন কেটে দেন।
১৮ নম্বর ওয়ার্ডের এবিএম জিল্লুর রহমান উজ্জ্বল বলেন, “আমার ওর্য়াডবাসীর চাপে নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছি। গত রোববার মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছি।”
১৪ নম্বর ওয়ার্ডের নজরুল ইসলাম মুনিম বলেন, “আমাকে ওয়ার্ডবাসী নির্বাচনে প্রার্থী করেছেন। এটি স্থানীয় নির্বাচন। সবাই চেয়েছেন, তাই মাঠে আছি। সোমবার মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছি।”
“আর যারা দলের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন; তারা নির্বাচন থেকে সরে না আসলে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আমি আশা করছি তাদের শুভবুদ্ধির উদয় হবে।”
সিলেট মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরী বলেন, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখে যারা নির্বাচন থেকে সরে আসবেন না তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বুধবার, ২৪ মে ২০২৩
বিএনপির অন্তত ২৫ নেতাকর্মী দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে কাউন্সিলর পদের ভোটের লড়াইয়ে নেমেছেন বলে দলের নেতারা জানিয়েছেন।
মঙ্গলবার মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সিলেট আঞ্চলিক ও জেলা নির্বাচন কার্যালয়ে এসব নেতাকর্মী মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন বলে দলটির একাধিক নেতা জানিয়েছেন।
এদের মধ্যে ১ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর সৈয়দ তৌফিকুল হাদী, ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের নজরুল ইসলাম মুনিম, ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের এবিএম জিল্লুর রহমান উজ্জ্বলের সঙ্গে কথা বলা গেলেও বাকিদের মতামত জানা সম্ভব হয়নি। তাই তাদের নাম উল্লেখ করা হলো না।
আসন্ন পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করছে না। সিলেটের বর্তমান মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর অংশগ্রহণ নিয়ে ব্যাপক আলোচনার পর মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময়ের একেবারে শেষ মুহূ্র্তে তিনি নির্বাচন না করার ঘোষণা দেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সিলেট বিএনপির এক নেতা জানান, সিলেট সিটির নির্বাচনে বিএনপি রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ‘অন্তত ২৫ নেতা-কর্মী’ বিভিন্ন ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থী হয়েছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নগরীর ১ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর ও মহানগর বিএনপির সাবেক সদস্য সৈয়দ তৌফিকুল হাদী বলেন, “আমি নির্বাচন করছি; এ জন্য সোমবার মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছি। আমি দুইবারের কাউন্সিলর হওয়ায় নেতা-কর্মীদের চাপে এবারও নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছি।”
নির্বাচনের বিষয়ে ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ফরহাদ চৌধুরী শামীমকে ফোন করলে মিটিংয়ে রয়েছেন বলে ফোন কেটে দেন।
১৮ নম্বর ওয়ার্ডের এবিএম জিল্লুর রহমান উজ্জ্বল বলেন, “আমার ওর্য়াডবাসীর চাপে নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছি। গত রোববার মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছি।”
১৪ নম্বর ওয়ার্ডের নজরুল ইসলাম মুনিম বলেন, “আমাকে ওয়ার্ডবাসী নির্বাচনে প্রার্থী করেছেন। এটি স্থানীয় নির্বাচন। সবাই চেয়েছেন, তাই মাঠে আছি। সোমবার মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছি।”
“আর যারা দলের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন; তারা নির্বাচন থেকে সরে না আসলে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আমি আশা করছি তাদের শুভবুদ্ধির উদয় হবে।”
সিলেট মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরী বলেন, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখে যারা নির্বাচন থেকে সরে আসবেন না তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।