সিলেট টেস্টের প্রথমদিনে আইরিশদের অলআউট করার সুযোগ ছিল বাংলাদেশের সামনে। পাঁচটি ক্যাচ নিতে ব্যর্থ হয়েছেন বাংলাদেশের ফিল্ডাররা। এদিন ক্যাচ ছাড়েন সাদমান ইসলাম, তাইজুল ইসলাম, মেহেদী হাসান মিরাজ, নাজমুল হোসেন শান্ত ও মুশফিকুর রহিম। একাধিক ক্যাচ মিস নিয়ে হাসান মাহমুদ বলেন, ‘এটা পার্ট অব দ্য গেম, ক্যাচ ছাড়বেই। বাট আমরা চেষ্টা করি। এটা আসলে পজিটিভ হিসেবে নেই যে সুযোগ আসছে। ফিল্ডাররা আরও রেডি থাকে পরের সুযোগের জন্য। কিন্তু অবশ্যই ভালো লাগে না ক্যাচ মিস হলে। বাট সবাই চেষ্টা করছে।’
ফিল্ডিং নিয়ে বাংলাদেশ দল অনেক কঠোর পরিশ্রম করছে বলেও জানান হাসান, ‘সবাই যথেষ্ট হার্ড ওয়ার্ক করছে ফিল্ডিং নিয়ে। আমরা প্রতিদিনই ফিল্ডিং সেশন করছি মাঠে এসে। চেষ্টা করছি যাতে আরেকটু উন্নতি করা যায়। কিন্তু খেলার মধ্যে এটা হইতে পারে, ক্যাচ মিস হইতে পারে, এটা পার্ট। আমরা চেষ্টা করি রিকভার কতটুকু করা যায়। হয়তো আজকে অনেকগুলা মিস হয়েছে। হয়তো নেক্সট টাইম আর হবে না বা আরও কমে যাবে।’
ম্যাচ যতো এগোবে স্পিনাররা আরও সুবিধা পাবেন বলে ধারণা হাসানের, ‘আমি বলব যে স্পিনারদের জন্য ভালো সুযোগ। যতদিন যাবে উইকেটটা আরও একটু ঘুরবে বা আরও একটু টার্ন হবে। তো বোলাররা যদি কনসিস্টেন্ট থাকে তাদের লাইন লেংথে, আমার মনে হয় যে স্পিনাররাই দিন শেষে ম্যাচ জেতাবে আমাদের।’
দ্বিতীয় দিনের সকালেই বাকি ২ উইকেট তুলে নিতে চান মাহমুদ হাসান, ‘মানে আমরা খুবই ভালো একটা পজিশনে আছি এখন। কালকে শুধু সকাল বেলা তাড়াতাড়ি ওদের উইকেট নিতে হবে। ওদের ব্যাটিং অর্ডার হিসেবে রান খুব বেশি না। আশা করি, আমরা এটা চেজ করে আবার ভালো একটা কামব্যাক করবো।’ এমন উইকেটে ৩০০ রান খুব বেশি না বলে মনে করেন হাসান, ‘এই উইকেটে আমাদের ধারাবাহিকতা যেন আরেকটু বেশি থাকে বিশেষ করে ফ্ল্যাট উইকেটগুলোতে। সেই দিকে ফোকাস থাকে যাতে ভালো জায়গায় বল করি সবসময়। দলের জন্য অবদান রাখতে পারি। যাতে যতটুকু ইকোনমিক্যাল বোলিং করা যায়, এটাই আমাদের মেইন ফোকাস থাকে যদি এরকম পিচ থাকে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫
সিলেট টেস্টের প্রথমদিনে আইরিশদের অলআউট করার সুযোগ ছিল বাংলাদেশের সামনে। পাঁচটি ক্যাচ নিতে ব্যর্থ হয়েছেন বাংলাদেশের ফিল্ডাররা। এদিন ক্যাচ ছাড়েন সাদমান ইসলাম, তাইজুল ইসলাম, মেহেদী হাসান মিরাজ, নাজমুল হোসেন শান্ত ও মুশফিকুর রহিম। একাধিক ক্যাচ মিস নিয়ে হাসান মাহমুদ বলেন, ‘এটা পার্ট অব দ্য গেম, ক্যাচ ছাড়বেই। বাট আমরা চেষ্টা করি। এটা আসলে পজিটিভ হিসেবে নেই যে সুযোগ আসছে। ফিল্ডাররা আরও রেডি থাকে পরের সুযোগের জন্য। কিন্তু অবশ্যই ভালো লাগে না ক্যাচ মিস হলে। বাট সবাই চেষ্টা করছে।’
ফিল্ডিং নিয়ে বাংলাদেশ দল অনেক কঠোর পরিশ্রম করছে বলেও জানান হাসান, ‘সবাই যথেষ্ট হার্ড ওয়ার্ক করছে ফিল্ডিং নিয়ে। আমরা প্রতিদিনই ফিল্ডিং সেশন করছি মাঠে এসে। চেষ্টা করছি যাতে আরেকটু উন্নতি করা যায়। কিন্তু খেলার মধ্যে এটা হইতে পারে, ক্যাচ মিস হইতে পারে, এটা পার্ট। আমরা চেষ্টা করি রিকভার কতটুকু করা যায়। হয়তো আজকে অনেকগুলা মিস হয়েছে। হয়তো নেক্সট টাইম আর হবে না বা আরও কমে যাবে।’
ম্যাচ যতো এগোবে স্পিনাররা আরও সুবিধা পাবেন বলে ধারণা হাসানের, ‘আমি বলব যে স্পিনারদের জন্য ভালো সুযোগ। যতদিন যাবে উইকেটটা আরও একটু ঘুরবে বা আরও একটু টার্ন হবে। তো বোলাররা যদি কনসিস্টেন্ট থাকে তাদের লাইন লেংথে, আমার মনে হয় যে স্পিনাররাই দিন শেষে ম্যাচ জেতাবে আমাদের।’
দ্বিতীয় দিনের সকালেই বাকি ২ উইকেট তুলে নিতে চান মাহমুদ হাসান, ‘মানে আমরা খুবই ভালো একটা পজিশনে আছি এখন। কালকে শুধু সকাল বেলা তাড়াতাড়ি ওদের উইকেট নিতে হবে। ওদের ব্যাটিং অর্ডার হিসেবে রান খুব বেশি না। আশা করি, আমরা এটা চেজ করে আবার ভালো একটা কামব্যাক করবো।’ এমন উইকেটে ৩০০ রান খুব বেশি না বলে মনে করেন হাসান, ‘এই উইকেটে আমাদের ধারাবাহিকতা যেন আরেকটু বেশি থাকে বিশেষ করে ফ্ল্যাট উইকেটগুলোতে। সেই দিকে ফোকাস থাকে যাতে ভালো জায়গায় বল করি সবসময়। দলের জন্য অবদান রাখতে পারি। যাতে যতটুকু ইকোনমিক্যাল বোলিং করা যায়, এটাই আমাদের মেইন ফোকাস থাকে যদি এরকম পিচ থাকে।