alt

মতামত » সম্পাদকীয়

সড়ক টেকসইভাবে সংস্কার করুন

: বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ঢাকা-ময়মনসিংহ চার লেন মহাসড়কের একটি অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় যান চলাচলে বিঘœ ঘটছে। জানা গেছে, ভালুকার স্কয়ার মাস্টারবাড়ী বাসস্ট্যান্ড হতে আইডিয়াল মোড় পর্যন্ত ময়মনসিংহগামী লেনে প্রায় এক কিলোমিটার অংশের কার্পেটিং উঠে গেছে। সেখানে খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এই অংশে যানবাহন চলছে ধীরগতিতে। এ কারণে অনেক সময় যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। এ নিয়ে গতকাল সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।

ভালুকার হবিরবাড়ী ইউনিয়নের স্কয়ার মাস্টারবাড়ী এলাকায় রয়েছে অনেক শিল্পকারখানা। সেখানে প্রতিদিন শত শত কাঁচামাল ও রপ্তানি পণ্য বোঝাই ভারী যানবাহন চলাচল করে। মহাসড়কের খানাখন্দে বৃষ্টির পানি জমে থাকায় যানবাহন চালাতে চালকদের হিমশিম খেতে হয়। অনেক সময় পণ্যবাহী পরিবহন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এসব গর্ত সাময়িকভাবে বন্ধ করলেও তা টেকসই হয় না। দিন-রাত গাড়ি চলাচল করায় অল্প সময়েই আবার খানাখন্দ আগের রূপে ফিরে যায়। সড়ক টেকসইভাবে সংস্কার না করায় ভারী যানবাহনের প্রভাবে সেটা আরও নাজুক হয়ে পড়েছে।

আমরা বলতে চাই, ভালুকার উল্লিখিত স্থানে টেকসইভাবে দ্রুত সড়ক সংস্কার করতে হবে। সড়ক সংস্কারে যেন কোনো অনিয়ম-দুর্নীতি না হয় সেটা নিশ্চিত করা জরুরি। দেশে সড়ক-মহাসড়ক নির্মাণ বা সংস্কারে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। দেশে সড়ক নির্মাণের ব্যয় অনেক দেশের তুলনায় বেশি বলে জানা যায়। গণমাধ্যমে এ নিয়ে অতীতে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।

প্রশ্ন হচ্ছে, জনগণের করের টাকায় সড়কগুলো নির্মাণের পর টেকসই হয় না কেন। নির্মাণের পর দেশের কোনো সড়ক-মহাসড়ক মেয়াদ পূর্ণ করতে পেরেছে সেটা একটা প্রশ্ন। সড়ক নির্মাণের পর বছর না ঘুরতেই ভেঙে যাবেÑএটাই যেন নিয়ম। ভাঙা সড়ক সংস্কার বা পুনর্নিমাণের জন্য আবার টেন্ডার, আবার কাজ আর জনগণের পয়সার শ্রাদ্ধ করাÑএ দুষ্টচক্রের ফাঁদ থেকে বের হওয়া যাচ্ছে না।

সড়ক নির্মাণ বা সংস্কারে যেসব উপকরণ ব্যবহার করা হয় তার মান নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, সড়ক খাত অনিয়ম-দুর্নীতির একটি বড় ক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। আমরা বলতে চাই, সড়ক খাতের অনিয়ম-দুর্নীতি দূর করা জরুরি।

বিদ্যালয়ের মাঠ দখলমুক্ত করুন

টিলায় পাথর লুট : কার্যকর ব্যবস্থা নিন

ঝুঁকিপূর্ণ স্কুল ভবন সংস্কারে দ্রুত পদক্ষেপ দরকার

ডেঙ্গু মোকাবিলায় দায়িত্বহীনতা আর নয়

সার সংকট সমাধানে দ্রুত পদক্ষেপ দরকার

নির্বাচনী সহিংসতা বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ প্রয়োজন

প্রান্তিক মানুষের স্বাস্থ্যসেবা যেন অবহেলার শিকার না হয়

প্রাথমিকে সংগীত শিক্ষক নিয়োগ বাতিল : একটি ভুল বার্তা

ঘিওর ভেটেরিনারি হাসপাতালের সংকট দূর করুন

ভূমি অফিসে সেবাপ্রার্থীদের দুর্ভোগ

একটি পাকা সেতুর জন্য অপেক্ষা

নদী থেকে অবৈধ পাথর উত্তোলন বন্ধ করুন

ইছামতী নদীকে রক্ষা করুন

সন্দেহবশত পিটিয়ে হত্যা: দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিন

জয়দেবপুর রেলক্রসিংয়ে দুর্ভোগের অবসান হোক

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড কেন থামছে না?

সারের সংকট আর কত

সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ শিকার বন্ধ করুন

কক্সবাজার সৈকত রক্ষা করুন

ঐকমত্য কমিশনের উদ্দেশ্য কী?

সড়ক দখলমুক্ত করা জরুরি

কৃষকদের পাশে থাকুন

প্রাথমিক শিক্ষায় সংকট

অ্যানথ্রাক্স নিয়ন্ত্রণে ধীরগতি: ঝুঁকিতে মানুষ ও গবাদিপশু

রাজধানীর যানবাহন নিয়ন্ত্রণে ফিরেছে সিগন্যাল বাতি: বাস্তবায়ন জরুরি

দুস্থদের জন্য নিম্নমানের চাল: দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিন

নিরাপদ সড়কের আকাঙ্ক্ষা ও বাস্তবতা

কটিয়াদীতে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে অভিযোগ আমলে নিন

ধানখেতে পোকার আক্রমণ: কৃষকের পাশে দাঁড়ান

কৃষিজমির পাশে ইউক্যালিপটাস: লাভ সাময়িক, ক্ষতি দীর্ঘমেয়াদী

খুলনা বিভাগীয় শিশু হাসপাতাল চালু হতে আর কত অপেক্ষা

সদরপুর স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সের স্বাস্থ্যসেবার মান বাড়াতে ব্যবস্থা নিন

সরকারি জমি দখল: ব্যবস্থা নিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে

রংপুর সিটি করপোরেশনে অটোরিকশার লাইসেন্স প্রসঙ্গে

বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ড প্রশ্ন অনেক, উত্তর মিলবে কি

দেবীদ্বার কলেজ মাঠ: অবহেলায় হারাতে বসেছে ঐতিহ্য

tab

মতামত » সম্পাদকীয়

সড়ক টেকসইভাবে সংস্কার করুন

বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ঢাকা-ময়মনসিংহ চার লেন মহাসড়কের একটি অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় যান চলাচলে বিঘœ ঘটছে। জানা গেছে, ভালুকার স্কয়ার মাস্টারবাড়ী বাসস্ট্যান্ড হতে আইডিয়াল মোড় পর্যন্ত ময়মনসিংহগামী লেনে প্রায় এক কিলোমিটার অংশের কার্পেটিং উঠে গেছে। সেখানে খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এই অংশে যানবাহন চলছে ধীরগতিতে। এ কারণে অনেক সময় যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। এ নিয়ে গতকাল সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।

ভালুকার হবিরবাড়ী ইউনিয়নের স্কয়ার মাস্টারবাড়ী এলাকায় রয়েছে অনেক শিল্পকারখানা। সেখানে প্রতিদিন শত শত কাঁচামাল ও রপ্তানি পণ্য বোঝাই ভারী যানবাহন চলাচল করে। মহাসড়কের খানাখন্দে বৃষ্টির পানি জমে থাকায় যানবাহন চালাতে চালকদের হিমশিম খেতে হয়। অনেক সময় পণ্যবাহী পরিবহন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এসব গর্ত সাময়িকভাবে বন্ধ করলেও তা টেকসই হয় না। দিন-রাত গাড়ি চলাচল করায় অল্প সময়েই আবার খানাখন্দ আগের রূপে ফিরে যায়। সড়ক টেকসইভাবে সংস্কার না করায় ভারী যানবাহনের প্রভাবে সেটা আরও নাজুক হয়ে পড়েছে।

আমরা বলতে চাই, ভালুকার উল্লিখিত স্থানে টেকসইভাবে দ্রুত সড়ক সংস্কার করতে হবে। সড়ক সংস্কারে যেন কোনো অনিয়ম-দুর্নীতি না হয় সেটা নিশ্চিত করা জরুরি। দেশে সড়ক-মহাসড়ক নির্মাণ বা সংস্কারে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। দেশে সড়ক নির্মাণের ব্যয় অনেক দেশের তুলনায় বেশি বলে জানা যায়। গণমাধ্যমে এ নিয়ে অতীতে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।

প্রশ্ন হচ্ছে, জনগণের করের টাকায় সড়কগুলো নির্মাণের পর টেকসই হয় না কেন। নির্মাণের পর দেশের কোনো সড়ক-মহাসড়ক মেয়াদ পূর্ণ করতে পেরেছে সেটা একটা প্রশ্ন। সড়ক নির্মাণের পর বছর না ঘুরতেই ভেঙে যাবেÑএটাই যেন নিয়ম। ভাঙা সড়ক সংস্কার বা পুনর্নিমাণের জন্য আবার টেন্ডার, আবার কাজ আর জনগণের পয়সার শ্রাদ্ধ করাÑএ দুষ্টচক্রের ফাঁদ থেকে বের হওয়া যাচ্ছে না।

সড়ক নির্মাণ বা সংস্কারে যেসব উপকরণ ব্যবহার করা হয় তার মান নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, সড়ক খাত অনিয়ম-দুর্নীতির একটি বড় ক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। আমরা বলতে চাই, সড়ক খাতের অনিয়ম-দুর্নীতি দূর করা জরুরি।

back to top