কক্সবাজারে পাহাড়ের মাটি কাটার অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, শহরের জেল গেইট সংলগ্ন পাহাড়ে কয়েক সপ্তাহ ধরে মাটি কাটা ও গাছপালা অপসারণের ঘটনা স্থানীয়দের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি করেছে। স্থানীয়রা বলছেন, এই কর্মকা- শুধু পাহাড়ের স্থিতিশীলতাকে হুমকির মুখে ফেলে না, পুরো এলাকার পরিবেশগত ভারসাম্যকেও বিপদে ফেলছে। এ নিয়ে সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট এলাকার বাসিন্দারা অভিযোগ করে বলেছেন, পাহাড় কাটার সঙ্গে একটি চক্র জড়িত। এ ক্ষেত্রে প্রশাসনের ভূমিকা কী সেটা একটা প্রশ্ন। পাহাড়ের পাদদেশে বাস করছে একাধিক পরিবার। এসব পরিবারের সদস্যরা বলছেন, আগে ঝোপঝাড় ও বড় গাছ থাকার কারণে পাহাড় স্বাভাবিকভাবেই সুরক্ষিত ছিল। কিন্তু মাটি কাটার ফলে এখন ঢাল দুর্বল হয়ে গেছে। বৃষ্টির মৌসুমে ভূমিধসের আশঙ্কা করছেন তারা। স্থানীয়রা আশা করছেন, বন ও পরিবেশ সংক্রান্ত দপ্তর যথাযথ তদন্ত করবে ও ব্যবস্থা নেবে, যাতে পাহাড় এবং এলাকার পরিবেশ আরও ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।
গাছ কেবল সবুজ পরিবেশ সৃষ্টি করে না, গাছপালার শেকড় পাহাড়ের মাটিকে আঁকড়ে ধরে রাখে। পরিবেশবিদরা বলছেন, গাছ ও মাটি কেটে ফেলার ফলে পাহাড়ের অভ্যন্তরীণ কাঠামো দুর্বল হয়ে যেতে পারে। আর এর প্রভাব পড়বে আশপাশের মানুষের ওপর।
আমরা বলতে চাই, পাহাড় ও গাছপালা সংরক্ষণ করতে হবে। এটা করা না গেলে ভবিষ্যতে বড় ধরনের পরিবেশগত বিপর্যয় দেখা দিতে পারে। প্রশাসন এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে দ্রুত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বলে আমরা আশা করতে চাই।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫
কক্সবাজারে পাহাড়ের মাটি কাটার অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, শহরের জেল গেইট সংলগ্ন পাহাড়ে কয়েক সপ্তাহ ধরে মাটি কাটা ও গাছপালা অপসারণের ঘটনা স্থানীয়দের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি করেছে। স্থানীয়রা বলছেন, এই কর্মকা- শুধু পাহাড়ের স্থিতিশীলতাকে হুমকির মুখে ফেলে না, পুরো এলাকার পরিবেশগত ভারসাম্যকেও বিপদে ফেলছে। এ নিয়ে সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট এলাকার বাসিন্দারা অভিযোগ করে বলেছেন, পাহাড় কাটার সঙ্গে একটি চক্র জড়িত। এ ক্ষেত্রে প্রশাসনের ভূমিকা কী সেটা একটা প্রশ্ন। পাহাড়ের পাদদেশে বাস করছে একাধিক পরিবার। এসব পরিবারের সদস্যরা বলছেন, আগে ঝোপঝাড় ও বড় গাছ থাকার কারণে পাহাড় স্বাভাবিকভাবেই সুরক্ষিত ছিল। কিন্তু মাটি কাটার ফলে এখন ঢাল দুর্বল হয়ে গেছে। বৃষ্টির মৌসুমে ভূমিধসের আশঙ্কা করছেন তারা। স্থানীয়রা আশা করছেন, বন ও পরিবেশ সংক্রান্ত দপ্তর যথাযথ তদন্ত করবে ও ব্যবস্থা নেবে, যাতে পাহাড় এবং এলাকার পরিবেশ আরও ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।
গাছ কেবল সবুজ পরিবেশ সৃষ্টি করে না, গাছপালার শেকড় পাহাড়ের মাটিকে আঁকড়ে ধরে রাখে। পরিবেশবিদরা বলছেন, গাছ ও মাটি কেটে ফেলার ফলে পাহাড়ের অভ্যন্তরীণ কাঠামো দুর্বল হয়ে যেতে পারে। আর এর প্রভাব পড়বে আশপাশের মানুষের ওপর।
আমরা বলতে চাই, পাহাড় ও গাছপালা সংরক্ষণ করতে হবে। এটা করা না গেলে ভবিষ্যতে বড় ধরনের পরিবেশগত বিপর্যয় দেখা দিতে পারে। প্রশাসন এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে দ্রুত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বলে আমরা আশা করতে চাই।