alt

মতামত » সম্পাদকীয়

কক্সবাজারে পাহাড়ের মাটি কাটা বন্ধ করুন

: বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫

কক্সবাজারে পাহাড়ের মাটি কাটার অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, শহরের জেল গেইট সংলগ্ন পাহাড়ে কয়েক সপ্তাহ ধরে মাটি কাটা ও গাছপালা অপসারণের ঘটনা স্থানীয়দের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি করেছে। স্থানীয়রা বলছেন, এই কর্মকা- শুধু পাহাড়ের স্থিতিশীলতাকে হুমকির মুখে ফেলে না, পুরো এলাকার পরিবেশগত ভারসাম্যকেও বিপদে ফেলছে। এ নিয়ে সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট এলাকার বাসিন্দারা অভিযোগ করে বলেছেন, পাহাড় কাটার সঙ্গে একটি চক্র জড়িত। এ ক্ষেত্রে প্রশাসনের ভূমিকা কী সেটা একটা প্রশ্ন। পাহাড়ের পাদদেশে বাস করছে একাধিক পরিবার। এসব পরিবারের সদস্যরা বলছেন, আগে ঝোপঝাড় ও বড় গাছ থাকার কারণে পাহাড় স্বাভাবিকভাবেই সুরক্ষিত ছিল। কিন্তু মাটি কাটার ফলে এখন ঢাল দুর্বল হয়ে গেছে। বৃষ্টির মৌসুমে ভূমিধসের আশঙ্কা করছেন তারা। স্থানীয়রা আশা করছেন, বন ও পরিবেশ সংক্রান্ত দপ্তর যথাযথ তদন্ত করবে ও ব্যবস্থা নেবে, যাতে পাহাড় এবং এলাকার পরিবেশ আরও ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।

গাছ কেবল সবুজ পরিবেশ সৃষ্টি করে না, গাছপালার শেকড় পাহাড়ের মাটিকে আঁকড়ে ধরে রাখে। পরিবেশবিদরা বলছেন, গাছ ও মাটি কেটে ফেলার ফলে পাহাড়ের অভ্যন্তরীণ কাঠামো দুর্বল হয়ে যেতে পারে। আর এর প্রভাব পড়বে আশপাশের মানুষের ওপর।

আমরা বলতে চাই, পাহাড় ও গাছপালা সংরক্ষণ করতে হবে। এটা করা না গেলে ভবিষ্যতে বড় ধরনের পরিবেশগত বিপর্যয় দেখা দিতে পারে। প্রশাসন এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে দ্রুত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বলে আমরা আশা করতে চাই।

দারিদ্র্যের নতুন ঢেউ

তাজরীনের ১৩ বছরের ক্ষত ভুক্তভোগীর ন্যায়বিচার কোথায়?

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিন

চরাঞ্চলের বিদ্যালয়ে নিয়মিত পাঠদান নিশ্চিত করুন

অসহিষ্ণুতার সংস্কৃতি থামাতে হবে

কাঠ পাচার বন্ধে ব্যবস্থা নিন

ফিরে এল তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা

বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে জিও ব্যাগ ব্যবহারে অনিয়মের অভিযোগ

দুই দফা ভূমিকম্প: এখনই প্রস্তুতির সময়

অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি

গভীর রাতে সাংবাদিককে তুলে নেয়ার প্রকৃত কারণ উদঘাটন করতে হবে

সাময়িকী কবিতা

ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র ভাড়া দেওয়ার অভিযোগ

স্কুল ফিডিং কর্মসূচিতে অনিয়ম কাম্য নয়

ছবি

শীতজনিত রোগ প্রতিরোধে চাই সচেতনতা

গাজনার বিলে জলাবদ্ধতা দূর করতে ব্যবস্থা নিন

বাল্যবিয়ে: সংকট এখনো গভীর

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়: সব প্রশ্নের কি মীমাংসা হলো?

কুষ্টিয়ায় গাছ কাটার ‘গোপন টেন্ডার’ নিয়ে বিতর্কের অবসান হোক

ধান কেনায় অনিয়মের অভিযোগ আমলে নিন

লালমনিরহাটের বিসিক শিল্পনগরীর দুরবস্থা

তৃণমূলে ব্যাহত হচ্ছে স্বাস্থ্যসেবা, ব্যবস্থা নিন

শ্রীপুরের মানুষের দুর্ভোগ লাঘবে ব্যবস্থা নিন

ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে চলছে ক্লাস, পদক্ষেপ জরুরি

শিশু ধর্ষণচেষ্টা: সালিসের নামে প্রহসন কাম্য নয়

বিশুদ্ধ পানির প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ আমলে নিন

সুপেয় পানির জন্য মোরেলগঞ্জের মানুষের অপেক্ষার অবসান হবে কবে

কেন একজন নিরপরাধ মানুষকে কিসের আগুনে পুড়ে মরতে হলো

জেলেদের মাঝে বকনা বাছুর বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ সুরাহা করুন

রাজধানীতে প্রকাশ্যে হত্যা: আইনশৃঙ্খলা নিয়ে উদ্বেগ

নলবিলা খাল খনন করুন

অগ্নি-নিরাপত্তায় উদাসীনতা কাম্য নয়

কারেন্ট পোকা দমনে কৃষককে সহায়তা দিন

আলুর বাজারে নীরব বিপর্যয়

বিদ্যালয়ের মাঠ দখলমুক্ত করুন

টিলায় পাথর লুট : কার্যকর ব্যবস্থা নিন

tab

মতামত » সম্পাদকীয়

কক্সবাজারে পাহাড়ের মাটি কাটা বন্ধ করুন

বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫

কক্সবাজারে পাহাড়ের মাটি কাটার অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, শহরের জেল গেইট সংলগ্ন পাহাড়ে কয়েক সপ্তাহ ধরে মাটি কাটা ও গাছপালা অপসারণের ঘটনা স্থানীয়দের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি করেছে। স্থানীয়রা বলছেন, এই কর্মকা- শুধু পাহাড়ের স্থিতিশীলতাকে হুমকির মুখে ফেলে না, পুরো এলাকার পরিবেশগত ভারসাম্যকেও বিপদে ফেলছে। এ নিয়ে সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট এলাকার বাসিন্দারা অভিযোগ করে বলেছেন, পাহাড় কাটার সঙ্গে একটি চক্র জড়িত। এ ক্ষেত্রে প্রশাসনের ভূমিকা কী সেটা একটা প্রশ্ন। পাহাড়ের পাদদেশে বাস করছে একাধিক পরিবার। এসব পরিবারের সদস্যরা বলছেন, আগে ঝোপঝাড় ও বড় গাছ থাকার কারণে পাহাড় স্বাভাবিকভাবেই সুরক্ষিত ছিল। কিন্তু মাটি কাটার ফলে এখন ঢাল দুর্বল হয়ে গেছে। বৃষ্টির মৌসুমে ভূমিধসের আশঙ্কা করছেন তারা। স্থানীয়রা আশা করছেন, বন ও পরিবেশ সংক্রান্ত দপ্তর যথাযথ তদন্ত করবে ও ব্যবস্থা নেবে, যাতে পাহাড় এবং এলাকার পরিবেশ আরও ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।

গাছ কেবল সবুজ পরিবেশ সৃষ্টি করে না, গাছপালার শেকড় পাহাড়ের মাটিকে আঁকড়ে ধরে রাখে। পরিবেশবিদরা বলছেন, গাছ ও মাটি কেটে ফেলার ফলে পাহাড়ের অভ্যন্তরীণ কাঠামো দুর্বল হয়ে যেতে পারে। আর এর প্রভাব পড়বে আশপাশের মানুষের ওপর।

আমরা বলতে চাই, পাহাড় ও গাছপালা সংরক্ষণ করতে হবে। এটা করা না গেলে ভবিষ্যতে বড় ধরনের পরিবেশগত বিপর্যয় দেখা দিতে পারে। প্রশাসন এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে দ্রুত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বলে আমরা আশা করতে চাই।

back to top