মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
হাসপাতালকে রোগমুক্তির কেন্দ্র হিসেবে ধরা হয়; কিন্তু সেই রোগ নিরাময় কেন্দ্রের অবস্থা যখন রোগ তৈরির কারখানার মতো হয়ে যায় তখন বিষয়টা সত্যই খুব চিন্তার। সরকারিভাবে পরিচালিত কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালের অবস্থা খুবই করুণ। এখানে রোগীর তুলনায় জায়গার অভাব। হাসপাতালের বারান্দাগুলোকে ওয়ার্ড নামে চালাচ্ছেন কর্তৃপক্ষ যার ফলে চলাচলের জায়গা নেই বল্লেই চলে।
সঠিকভাবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাবে চারিদিকে দুর্গন্ধময় এবং অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ বিরাজ করে। বিশেষ করে রোগীদের ব্যবহৃত টয়লেট এবং হাসপাতালের পাশের ড্রেনগুলা মাত্রাতিরিক্ত নোংরা। পাশাপাশি বাইরে থেকে হাসপাতালের ভবনটি ঠিকঠাক মনে হলেও ভেতরের দিকটা বেশ পুরাতন এবং ঝুঁকিপূর্ণ। এমতাবস্থায় হাসপাতালের জায়গা যদি রোগী অনুযায়ী বাড়ানো যায় এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার দিকে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়, তাহলে সাধারণ জনগণের সমস্যা সমাধানের পথ সুগম হবে। সুতরাং উক্ত বিষয়ে কর্তৃপক্ষের সক্রিয় ভূমিকা আশা করছি।
তনিমা খাতুন
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
সোমবার, ৩১ জুলাই ২০২৩
হাসপাতালকে রোগমুক্তির কেন্দ্র হিসেবে ধরা হয়; কিন্তু সেই রোগ নিরাময় কেন্দ্রের অবস্থা যখন রোগ তৈরির কারখানার মতো হয়ে যায় তখন বিষয়টা সত্যই খুব চিন্তার। সরকারিভাবে পরিচালিত কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালের অবস্থা খুবই করুণ। এখানে রোগীর তুলনায় জায়গার অভাব। হাসপাতালের বারান্দাগুলোকে ওয়ার্ড নামে চালাচ্ছেন কর্তৃপক্ষ যার ফলে চলাচলের জায়গা নেই বল্লেই চলে।
সঠিকভাবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাবে চারিদিকে দুর্গন্ধময় এবং অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ বিরাজ করে। বিশেষ করে রোগীদের ব্যবহৃত টয়লেট এবং হাসপাতালের পাশের ড্রেনগুলা মাত্রাতিরিক্ত নোংরা। পাশাপাশি বাইরে থেকে হাসপাতালের ভবনটি ঠিকঠাক মনে হলেও ভেতরের দিকটা বেশ পুরাতন এবং ঝুঁকিপূর্ণ। এমতাবস্থায় হাসপাতালের জায়গা যদি রোগী অনুযায়ী বাড়ানো যায় এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার দিকে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়, তাহলে সাধারণ জনগণের সমস্যা সমাধানের পথ সুগম হবে। সুতরাং উক্ত বিষয়ে কর্তৃপক্ষের সক্রিয় ভূমিকা আশা করছি।
তনিমা খাতুন