alt

চিঠিপত্র

চিঠি : শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিভাগ বৈষম্য বন্ধ হোক

: শুক্রবার, ১৮ আগস্ট ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় অষ্টম শ্রেণীতে কৃতকার্য হওয়ার পর একজন শিক্ষার্থী নবম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হয়। এরপর তাকে মানবিক বিজ্ঞান বাণিজ্য বিভাগ বেছে নিতে হয়; কিন্তু প্রত্যেক বছর পরীক্ষার ফলাফল বিবেচনা করলে দেখা যায়, রেজাল্টের শীর্ষে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা। এর কারণ জানতে চাইলে বিভিন্ন শিক্ষার্থীরা উত্তর দেয়, শিক্ষকদের বিজ্ঞান বিভাগের ওপর আকর্ষণ তাদের উত্তম ফলাফলের কারণ।

একটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যতটুকু সুযোগ-সুবিধা একজন বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী পায়, তার চেয়ে অনেক কম সুবিধা পায় মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগের শিক্ষার্থীরা। বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের অতিরঞ্জিত ফলাফলের একটা দিক হলো, ব্যাবহারিক পরীক্ষায় বেশি নম্বর পাওয়ায়। পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞান, উচ্চতর গণিত, তথ্যপ্রযুক্তি মিলে পাঁচ বিষয়ে ২৫ করে মোট ১২৫ নম্বর পায় বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা। অন্যদিকে মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগের শিক্ষার্থী কৃষি শিক্ষা ও তথ্যপ্রযুক্তিতে ২৫ করে ৫০ পেয়ে থাকে।

যেখানে ৭৫ মার্ক বা ৪.০০ পেয়ে এগিয়ে থাকে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা; যা তার ভালো ফলাফলের মূল কারণ। ব্যবহারিক পরীক্ষায় বিষয়ভিত্তিক প্রশ্ন না করে, বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষা না করিয়ে শুধু ব্যবহারিক খাতা জমার মাধ্যমে পূর্ণ মার্ক দেয়া, যা দুর্নীতির নামান্তর। বিজ্ঞান বিভাগ মানেই শিক্ষকদের ধারনা শিক্ষার্থীরা ভালো যোগ্যতাসম্পন্ন। কিভাবে এদের আরো ভালো মার্ক দিয়ে জিপিএ-৫ দেয়া যায় সেটা প্রধান শিক্ষকসহ অন্যান্য শিক্ষক-শিক্ষিকারা ভাবেন।

মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিভাগ বৈষম্য বন্ধ হোক।

তাসরিফ আহম্মেদ

মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন

রেমিট্যান্স যোদ্ধার জীবন

প্রক্রিয়াজাত খাবারে শিশুর বিপদ

ক্যাম্পাসে ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতি

বন্ধ হোক অনলাইন ইলিশ প্রতারণা

লক্ষ্মীপুরে হিমাগারের অভাবে কৃষকের মুখে হাসি নেই

দুর্ঘটনা রোধে আইনের কঠোর প্রয়োগ চাই

বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের ফিরিয়ে আনা প্রয়োজন

পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল চাই

গণতন্ত্রের যোগ্য হয়ে ওঠা জরুরি

ইলিশ বিচরণে বাধা দূর করতে হবে

কেন এই লোডশেডিং

সোশ্যাল মিডিয়ার দুনিয়া

ছবি

বেকারত্ব নিরসনে কুটির শিল্পের ভূমিকা

দুর্যোগ পূর্ববর্তী প্রস্তুতি

ছবি

সোনালি পাটের প্রয়োজনীয়তা

কালীকচ্ছের ধর্মতীর্থ বধ্যভূমিতে স্মৃতিসৌধ নির্মাণের দাবি

চিঠি : হলে খাবারের মান উন্নত করুন

চিঠি : স্বাস্থ্য শিক্ষা বিষয়ে ডিপ্লোমাধারীদের বৈষম্য দূর করুন

চিঠি : শিক্ষার মান উন্নয়ন চাই

চিঠি : সড়ক আইন বাস্তবায়ন করুন

চিঠি : রাস্তায় বাইক সন্ত্রাস

চিঠি : কঠিন হয়ে পড়ছে ক্যাম্পাস সাংবাদিকতা

চিঠি : ডিসেম্বরের স্মৃতি

চিঠি : টেকসই ও সাশ্রয়ী ক্লিন এনার্জি

চিঠি : নকল গুড় জব্দ হোক

চিঠি : সড়কে বাড়ছে লেন ঝরছে প্রাণ

চিঠি : ঢাকাবাসীর কাছে মেট্রোরেল আশীর্বাদ

চিঠি : কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন জরুরি

চিঠি : পরিচ্ছন্ন ক্যাম্পাস চাই

চিঠি : তারুণ্যের শক্তি কাজে লাগান

চিঠি : এইডস থেকে বাঁচতে সচেতন হোন

চিঠি : অতিথি পাখি নিধন বন্ধ হোক

চিঠি : হাসুন, সুস্থ থাকুন

চিঠি : হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি বন্ধ হোক

চিঠি : রাজনীতিতে তরুণ সমাজের অংশগ্রহণ

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিভাগ বৈষম্য বন্ধ হোক

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

শুক্রবার, ১৮ আগস্ট ২০২৩

দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় অষ্টম শ্রেণীতে কৃতকার্য হওয়ার পর একজন শিক্ষার্থী নবম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হয়। এরপর তাকে মানবিক বিজ্ঞান বাণিজ্য বিভাগ বেছে নিতে হয়; কিন্তু প্রত্যেক বছর পরীক্ষার ফলাফল বিবেচনা করলে দেখা যায়, রেজাল্টের শীর্ষে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা। এর কারণ জানতে চাইলে বিভিন্ন শিক্ষার্থীরা উত্তর দেয়, শিক্ষকদের বিজ্ঞান বিভাগের ওপর আকর্ষণ তাদের উত্তম ফলাফলের কারণ।

একটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যতটুকু সুযোগ-সুবিধা একজন বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী পায়, তার চেয়ে অনেক কম সুবিধা পায় মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগের শিক্ষার্থীরা। বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের অতিরঞ্জিত ফলাফলের একটা দিক হলো, ব্যাবহারিক পরীক্ষায় বেশি নম্বর পাওয়ায়। পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞান, উচ্চতর গণিত, তথ্যপ্রযুক্তি মিলে পাঁচ বিষয়ে ২৫ করে মোট ১২৫ নম্বর পায় বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা। অন্যদিকে মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগের শিক্ষার্থী কৃষি শিক্ষা ও তথ্যপ্রযুক্তিতে ২৫ করে ৫০ পেয়ে থাকে।

যেখানে ৭৫ মার্ক বা ৪.০০ পেয়ে এগিয়ে থাকে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা; যা তার ভালো ফলাফলের মূল কারণ। ব্যবহারিক পরীক্ষায় বিষয়ভিত্তিক প্রশ্ন না করে, বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষা না করিয়ে শুধু ব্যবহারিক খাতা জমার মাধ্যমে পূর্ণ মার্ক দেয়া, যা দুর্নীতির নামান্তর। বিজ্ঞান বিভাগ মানেই শিক্ষকদের ধারনা শিক্ষার্থীরা ভালো যোগ্যতাসম্পন্ন। কিভাবে এদের আরো ভালো মার্ক দিয়ে জিপিএ-৫ দেয়া যায় সেটা প্রধান শিক্ষকসহ অন্যান্য শিক্ষক-শিক্ষিকারা ভাবেন।

মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিভাগ বৈষম্য বন্ধ হোক।

তাসরিফ আহম্মেদ

back to top