মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
পাবনার অন্যতম সেরা বিদ্যাপীঠ পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবিপ্রবি)। প্রতিষ্ঠার পনেরো বছরে অনেক অগ্রগতি সাধন করলেও পাবিপ্রবিতে গাছপালার তেমন অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায় না। বড় বড় ইমারত আর আধুনিকতার সংমিশ্রণে পাবিপ্রবি যেন দুবাইয়ের মরুভূমির আকার ধারন করেছে।
দিনের বেশির ভাগ সময় সূর্যের তাপে ক্যাম্পাস যেন ঝলসানো রুটির ন্যায় পুড়তে থাকে। এ নিয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে অনেক ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রায়ই আক্ষেপ করে থাকে- প্রশাসনের অব্যবস্থাপনা ও দূরদর্শী চিন্তার অভাবেই ক্যাম্পাস মরুভূমির মতো দেখায়। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ১৫ বছর হয়ে গেলেও আমরা এখানে কোন গাছপালা দেখতে পায়নি। যদিও কিছু বড় গাছপালা মেইন গেইটের সামনে রাস্তা বরাবর ছিল তা রাস্তার অবকাঠামো উন্নয়নের অজুহাতে কেটে ফেলা হয়েছে। প্রসাশনের এমন কাজ করার জন্য তীব্র নিন্দা জানাই!
প্রসাশনের উদ্যোগে কিছু গাছ লাগানো হলেও তা উপযুক্ত পরিচর্যার অভাবে মারা যাওয়ার উপক্রম হচ্ছে। তবে আশার আলো এই যে এ বছর বর্ষায় সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্যাম্পাসে গাছ লাগানোর এক তীব্র প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। এমতাবস্থায় প্রশাসনের সহায়তা পেলে আগামী কয়েক বছরে পাবিপ্রবিকে সবুজ ক্যাম্পাসে পরিণত করা যাবে বলে মনে করি। শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলে আশা ব্যক্ত করছি।
মিকাইল হোসাইন
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
সোমবার, ২১ আগস্ট ২০২৩
পাবনার অন্যতম সেরা বিদ্যাপীঠ পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবিপ্রবি)। প্রতিষ্ঠার পনেরো বছরে অনেক অগ্রগতি সাধন করলেও পাবিপ্রবিতে গাছপালার তেমন অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায় না। বড় বড় ইমারত আর আধুনিকতার সংমিশ্রণে পাবিপ্রবি যেন দুবাইয়ের মরুভূমির আকার ধারন করেছে।
দিনের বেশির ভাগ সময় সূর্যের তাপে ক্যাম্পাস যেন ঝলসানো রুটির ন্যায় পুড়তে থাকে। এ নিয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে অনেক ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রায়ই আক্ষেপ করে থাকে- প্রশাসনের অব্যবস্থাপনা ও দূরদর্শী চিন্তার অভাবেই ক্যাম্পাস মরুভূমির মতো দেখায়। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ১৫ বছর হয়ে গেলেও আমরা এখানে কোন গাছপালা দেখতে পায়নি। যদিও কিছু বড় গাছপালা মেইন গেইটের সামনে রাস্তা বরাবর ছিল তা রাস্তার অবকাঠামো উন্নয়নের অজুহাতে কেটে ফেলা হয়েছে। প্রসাশনের এমন কাজ করার জন্য তীব্র নিন্দা জানাই!
প্রসাশনের উদ্যোগে কিছু গাছ লাগানো হলেও তা উপযুক্ত পরিচর্যার অভাবে মারা যাওয়ার উপক্রম হচ্ছে। তবে আশার আলো এই যে এ বছর বর্ষায় সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্যাম্পাসে গাছ লাগানোর এক তীব্র প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। এমতাবস্থায় প্রশাসনের সহায়তা পেলে আগামী কয়েক বছরে পাবিপ্রবিকে সবুজ ক্যাম্পাসে পরিণত করা যাবে বলে মনে করি। শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলে আশা ব্যক্ত করছি।
মিকাইল হোসাইন